ঢাকা ০৩:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫, ১৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গরমে সর্দি কাশি জ্বর

 লাইফস্টাইল ডেস্কঃ
চলছে গ্রীষ্মের দাবদাহ। প্রচণ্ড গরমে আবহাওয়ার আকস্মিক ও দ্রুত পরিবর্তন, ঘাম ও রোদের তাপ সবকিছু মিলিয়ে সকলের উঠছে নাভিশ্বাস। গরমের এই সময়ে সর্দি-কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকেই। প্রথমে শুরু হচ্ছে নাক দিয়ে ক্রমাগত পানি পড়া, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, হাঁচি-কাশি, মাথাব্যথা অথবা হালকা জ্বর দিয়ে।
এছাড়া যাদের এলার্জি, হাঁপানি বা ফুসফুসে সমস্যা থাকে তাদের ক্ষেত্রে নানান জটিলতার সৃষ্টি হচ্ছে। সাধারণত এসব সর্দি কাশি ভাইরাস জনিত কারণে হয়ে থাকে। তাপমাত্রার তারতম্যের কারণে ভাইরাসের দ্রুত বংশ বৃদ্ধি হয় এবং দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এই ভাইরাস হাঁচি বা কাশির মাধ্যমে নাক-মুখ থেকে ছড়ায়।
আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে পাশাপাশি অবস্থানের কারণে কিংবা ব্যক্তিগত জিনিসপত্র থেকেও সহজেই সংক্রামণ হতে পারে। তবে এই ভাইরাসজনিত সর্দি-কাশি ভালো হয় ৭-১০ দিনের মধ্যেই। জ্বর কিংবা শারীরিক অবসন্নতার জন্য প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ সেবন করা যেতে পারে।
তবে সর্দি-কাশি এক সপ্তাহ বা বেশি সময় থাকলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করতে হবে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের ক্ষেত্রে সাধারণ সর্দি-কাশি নিউমোনিয়ায় রূপ নিতে পারে। তাই শিশু ও বয়স্কদের ক্ষেত্রে চিকিত্সকের পরামর্শ গ্রহণ করাই ভালো।
লেখক: ত্বক, লেজার এন্ড এসথেটিক বিশেষজ্ঞ
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে সাবেক মন্ত্রীর কায়কোবাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের করার প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি

গরমে সর্দি কাশি জ্বর

আপডেট সময় ০২:৪৩:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অগাস্ট ২০১৮
 লাইফস্টাইল ডেস্কঃ
চলছে গ্রীষ্মের দাবদাহ। প্রচণ্ড গরমে আবহাওয়ার আকস্মিক ও দ্রুত পরিবর্তন, ঘাম ও রোদের তাপ সবকিছু মিলিয়ে সকলের উঠছে নাভিশ্বাস। গরমের এই সময়ে সর্দি-কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকেই। প্রথমে শুরু হচ্ছে নাক দিয়ে ক্রমাগত পানি পড়া, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, হাঁচি-কাশি, মাথাব্যথা অথবা হালকা জ্বর দিয়ে।
এছাড়া যাদের এলার্জি, হাঁপানি বা ফুসফুসে সমস্যা থাকে তাদের ক্ষেত্রে নানান জটিলতার সৃষ্টি হচ্ছে। সাধারণত এসব সর্দি কাশি ভাইরাস জনিত কারণে হয়ে থাকে। তাপমাত্রার তারতম্যের কারণে ভাইরাসের দ্রুত বংশ বৃদ্ধি হয় এবং দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এই ভাইরাস হাঁচি বা কাশির মাধ্যমে নাক-মুখ থেকে ছড়ায়।
আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে পাশাপাশি অবস্থানের কারণে কিংবা ব্যক্তিগত জিনিসপত্র থেকেও সহজেই সংক্রামণ হতে পারে। তবে এই ভাইরাসজনিত সর্দি-কাশি ভালো হয় ৭-১০ দিনের মধ্যেই। জ্বর কিংবা শারীরিক অবসন্নতার জন্য প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ সেবন করা যেতে পারে।
তবে সর্দি-কাশি এক সপ্তাহ বা বেশি সময় থাকলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করতে হবে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের ক্ষেত্রে সাধারণ সর্দি-কাশি নিউমোনিয়ায় রূপ নিতে পারে। তাই শিশু ও বয়স্কদের ক্ষেত্রে চিকিত্সকের পরামর্শ গ্রহণ করাই ভালো।
লেখক: ত্বক, লেজার এন্ড এসথেটিক বিশেষজ্ঞ