ঢাকা ০৪:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪, ১৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চান্দিনায় জোরপূর্বক কৃষি জমির মাটি কেটে নেয়ার অভিযোগ

কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ

কুমিল্লা জেলার চান্দিনা উপজেলার মহিচাইলে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কৃষি জমি দখল করে মাটি কেটে ডুবায় পরিনত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় একাধিক মামলা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করে মাটি কাটা বন্ধের নির্দেশ দিলেও প্রভাবখাটিয়ে ওই চক্রটি মাটি কাটা অব্যাহত রেখেছে।

জমির মালিক ডা. গোলাম মাওলা জানান, মহিচাইল মৌজার সিএস খতিয়ান নং ৯৮৭ এসএ ১২৭৭ ও ১২৮ নং খতিয়ানের সাবেক ১৪৪৪ দাগে  ৮৯ শতক কৃষি জমি থেকে অভাধে মাটিে কেটে পুকুরে রূপান্তর করেছে স্থানীয় মো: শহিদুল ইসলামের ছেলে জহির ইসলাম, গিয়াস উদ্দিন, রোবেল মিয়া, মৃত আলি মিয়ার পুত্র মফিজ ইসলাম, শাহীন ইসলাম, মোতালেব হোসেনের পুত্র সালাহ উদ্দিন, সুয়া মিয়ার পুত্র কামাল হোসেন, আক্তার হোসেন, ইব্রাহীম, সোনা মিয়ার পুত্র ফজলুল হক, আবুল বাশার, মৃত সোরত আলীর পুত্র শাহজালাল, মৃত আবিদ আলীর পুত্র আদম আলী, মফিজ, শহিদ। তাদের বিরুদ্ধে চান্দিনা দন্ডবিধি আইনের ৪৪৭/৩২৩/৩৫৪/৩৭৯ ও ১০৯ ধারায় একটি মামলা করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে পিআর ১৪৯/১৮, পিআর ৪০/১৮ আদালতে চলমান আরছে। এছাড়াও দেওয়ানী মামলা নং ৩৫৬/১৭ চলমান আছে।

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, একটি প্রভাবশালী মহলের ইন্দনে অভিযুক্তরা আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও কৃষি আইন ভঙ্গ করে অভাদে মাটি কেটে ডা. মো: গোলাম মাওলার মালিকানাধীন দখলি সম্পত্তি হতে মাটি কেটে প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি সাধন করেছেন। পরে এ ঘটনায় মামলা হলে উক্ত অভিযুক্তরা আদালতে মোচালেকা দাখিল করলেও আইন অমান্য করে গোলাম মাওলা পরিবারের উপর একের পর এক জুলুম নির্যাতন ও হামলা চালিয়ে বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটায় এবং মাটি কাটা অব্যাহত রাখে।

এ ব্যাপারে একাধিক মামলা থাকলেও পুলিশ বা প্রশাসনের কোন সহযোগীতা পাচ্ছেনা বলে ভোক্তভোগীরা জানান।

চান্দিনা থানার এএসআই ওয়াহিদুল আলম জানান, মাটি কাটা বন্ধে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ঘটনার সত্যতা রয়েছে। বিজ্ঞ আদালতে শীঘ্রই একটি প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

চান্দিনায় জোরপূর্বক কৃষি জমির মাটি কেটে নেয়ার অভিযোগ

আপডেট সময় ১২:৪৬:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ

কুমিল্লা জেলার চান্দিনা উপজেলার মহিচাইলে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কৃষি জমি দখল করে মাটি কেটে ডুবায় পরিনত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় একাধিক মামলা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করে মাটি কাটা বন্ধের নির্দেশ দিলেও প্রভাবখাটিয়ে ওই চক্রটি মাটি কাটা অব্যাহত রেখেছে।

জমির মালিক ডা. গোলাম মাওলা জানান, মহিচাইল মৌজার সিএস খতিয়ান নং ৯৮৭ এসএ ১২৭৭ ও ১২৮ নং খতিয়ানের সাবেক ১৪৪৪ দাগে  ৮৯ শতক কৃষি জমি থেকে অভাধে মাটিে কেটে পুকুরে রূপান্তর করেছে স্থানীয় মো: শহিদুল ইসলামের ছেলে জহির ইসলাম, গিয়াস উদ্দিন, রোবেল মিয়া, মৃত আলি মিয়ার পুত্র মফিজ ইসলাম, শাহীন ইসলাম, মোতালেব হোসেনের পুত্র সালাহ উদ্দিন, সুয়া মিয়ার পুত্র কামাল হোসেন, আক্তার হোসেন, ইব্রাহীম, সোনা মিয়ার পুত্র ফজলুল হক, আবুল বাশার, মৃত সোরত আলীর পুত্র শাহজালাল, মৃত আবিদ আলীর পুত্র আদম আলী, মফিজ, শহিদ। তাদের বিরুদ্ধে চান্দিনা দন্ডবিধি আইনের ৪৪৭/৩২৩/৩৫৪/৩৭৯ ও ১০৯ ধারায় একটি মামলা করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে পিআর ১৪৯/১৮, পিআর ৪০/১৮ আদালতে চলমান আরছে। এছাড়াও দেওয়ানী মামলা নং ৩৫৬/১৭ চলমান আছে।

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, একটি প্রভাবশালী মহলের ইন্দনে অভিযুক্তরা আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও কৃষি আইন ভঙ্গ করে অভাদে মাটি কেটে ডা. মো: গোলাম মাওলার মালিকানাধীন দখলি সম্পত্তি হতে মাটি কেটে প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি সাধন করেছেন। পরে এ ঘটনায় মামলা হলে উক্ত অভিযুক্তরা আদালতে মোচালেকা দাখিল করলেও আইন অমান্য করে গোলাম মাওলা পরিবারের উপর একের পর এক জুলুম নির্যাতন ও হামলা চালিয়ে বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটায় এবং মাটি কাটা অব্যাহত রাখে।

এ ব্যাপারে একাধিক মামলা থাকলেও পুলিশ বা প্রশাসনের কোন সহযোগীতা পাচ্ছেনা বলে ভোক্তভোগীরা জানান।

চান্দিনা থানার এএসআই ওয়াহিদুল আলম জানান, মাটি কাটা বন্ধে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ঘটনার সত্যতা রয়েছে। বিজ্ঞ আদালতে শীঘ্রই একটি প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।