ঢাকা ০৯:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ২৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ছাগলের গায়ে লেখা ‘আল্লাহ’! বিক্রি হলো ৯ লাখে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

কোরবানি হলো আল্লাহর নৈকট্য বা সন্তুষ্টি লাভের আশায় বিশেষ পদ্ধতিতে কোনো বস্তু আল্লাহর নামে উৎসর্গ করা। ইবাদত বা আনুগত্য, অনুরাগ ও আত্মত্যাগ ছাড়া পূর্ণ হয় না। প্রিয়তমের জন্য প্রিয় বস্তু বা বিষয় উৎসর্গকরণ বা বিসর্জন দেওয়াই কোরবানি।

 

কলকাতার দৈনিক সংবাদ প্রতিদিনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোরবানির উদ্দেশ্যে কয়েকদিন ধরেই দেশের বিভিন্ন পশু হাটে ভিড় জমাচ্ছিলেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষরা। ছাগল থেকে শুরু করে দেশের বিভিন্ন বাজারে বেশ চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছিল অন্যান্য পশুও। এরই মাঝে গোরক্ষপুরে বাজারে গিয়ে চোখ কপালে উঠল ক্রেতাদের। একটি ছাগলের গায়ে নাকি আল্লার নাম লেখা রয়েছে। সেই ছাগলটি শেষ পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে আট লাখ টাকায়।

ওই ছাগলের মালিক গোরক্ষপুরের পশু ব্যবসায়ী মহম্মদ নিজামুদ্দিন বলেন, ‘ছাগলটির শরীরে জন্ম থেকেই প্রাকৃতিকভাবে উর্দুতে আল্লা লেখা ছিল। ছাগলটিকে ঈশ্বর নিজের দূত হিসেবে পাঠিয়েছে। তাই ওর শরীরে থাকা লোমে আল্লা শব্দটি লেখা আছে। ওকে কোরবানি করলে গ্রাহকের মনস্কামনা পূরণ হতে পারে। তাই চড়েছে দাম।’

তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন ছাগলটির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ৮০০ টাকা করে খরচ হতো। নিজের জন্যও অত টাকা খরচ করিনি। তাই ৯৫ কেজি ওজনের ওই ছাগলটি দাম আট লাখ টাকা রেখেছিলাম।’

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে কৃষক ও উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী কর্মশালা

ছাগলের গায়ে লেখা ‘আল্লাহ’! বিক্রি হলো ৯ লাখে

আপডেট সময় ০৬:০৪:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ অগাস্ট ২০১৯
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

কোরবানি হলো আল্লাহর নৈকট্য বা সন্তুষ্টি লাভের আশায় বিশেষ পদ্ধতিতে কোনো বস্তু আল্লাহর নামে উৎসর্গ করা। ইবাদত বা আনুগত্য, অনুরাগ ও আত্মত্যাগ ছাড়া পূর্ণ হয় না। প্রিয়তমের জন্য প্রিয় বস্তু বা বিষয় উৎসর্গকরণ বা বিসর্জন দেওয়াই কোরবানি।

 

কলকাতার দৈনিক সংবাদ প্রতিদিনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোরবানির উদ্দেশ্যে কয়েকদিন ধরেই দেশের বিভিন্ন পশু হাটে ভিড় জমাচ্ছিলেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষরা। ছাগল থেকে শুরু করে দেশের বিভিন্ন বাজারে বেশ চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছিল অন্যান্য পশুও। এরই মাঝে গোরক্ষপুরে বাজারে গিয়ে চোখ কপালে উঠল ক্রেতাদের। একটি ছাগলের গায়ে নাকি আল্লার নাম লেখা রয়েছে। সেই ছাগলটি শেষ পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে আট লাখ টাকায়।

ওই ছাগলের মালিক গোরক্ষপুরের পশু ব্যবসায়ী মহম্মদ নিজামুদ্দিন বলেন, ‘ছাগলটির শরীরে জন্ম থেকেই প্রাকৃতিকভাবে উর্দুতে আল্লা লেখা ছিল। ছাগলটিকে ঈশ্বর নিজের দূত হিসেবে পাঠিয়েছে। তাই ওর শরীরে থাকা লোমে আল্লা শব্দটি লেখা আছে। ওকে কোরবানি করলে গ্রাহকের মনস্কামনা পূরণ হতে পারে। তাই চড়েছে দাম।’

তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন ছাগলটির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ৮০০ টাকা করে খরচ হতো। নিজের জন্যও অত টাকা খরচ করিনি। তাই ৯৫ কেজি ওজনের ওই ছাগলটি দাম আট লাখ টাকা রেখেছিলাম।’