ঢাকা ১১:১৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ ২০২৫, ২০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডিআইজি মিজানকে পুলিশে দিল হাইকোর্ট

জাতীয় ডেস্কঃ
পুলিশের আলোচিত ও বরখাস্তকৃত ডিআইজি মিজানুর রহমান মিজানের জামিন নামঞ্জুর করে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে হাইকোর্ট। তিনি পুলিশ বাহিনীর মর্যাদা ক্ষুণ্ন করেছেন বলে মন্তব্য করেছে উচ্চ আদালত।

সোমবার আগাম জামিন নিতে গেলে মিজানের জামিন আবেদন খারিজ করেন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এস এস কুদ্দুস জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ।

পরে আদালতের নির্দেশে ডিআইজি মিজানকে শাহবাগ থানা পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এছাড়া দুর্নীতির অভিযোগে ডিআইজি মিজানের ভাগনেকে আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এর আগে রবিবার ডিআইজি মিজান আইনজীবীর মাধ্যমে হাইকোর্টে আগাম জামিনের আবেদন করেন বলে জানিয়েছেন দুদকের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।

গত ২৫ জুন রাতে ডিআইজি মিজানকে বরখাস্ত করে পুলিশ অধিদপ্তরে সংযুক্ত করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে আদেশ জারি করা হয়।

বহু ঘটনার পর গত ২৪ জুন ডিআইজি মিজানুর রহমানসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।  মামলার অপর তিন আসামি হলেন- মিজানের স্ত্রী সোহেলিয়া আনার রত্না ওরফে রত্না রহমান, ভাই মাহবুবুর রহমান ও ভাগ্নে পুলিশের এসআই মাহমুদুল হাসান।

মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে তিন কোটি ২৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তিন কোটি সাত লাখ পাঁচ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

২০০৪ সালের দুদক আইনের ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা, ২০১২ সালের মানিলন্ডারিং আইনের ৪(২) ধারা এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় মামলাটি দুদকের ঢাকা জেলা সমন্বিত কার্যালয়ে করা হয়। দুদক পরিচালক মনজুর মোরশেদ বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরের ৭ শহীদ পরিবারের মাঝে রমজানের উপহার পাঠালেন সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদ

ডিআইজি মিজানকে পুলিশে দিল হাইকোর্ট

আপডেট সময় ০৭:৩৬:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ জুলাই ২০১৯
জাতীয় ডেস্কঃ
পুলিশের আলোচিত ও বরখাস্তকৃত ডিআইজি মিজানুর রহমান মিজানের জামিন নামঞ্জুর করে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে হাইকোর্ট। তিনি পুলিশ বাহিনীর মর্যাদা ক্ষুণ্ন করেছেন বলে মন্তব্য করেছে উচ্চ আদালত।

সোমবার আগাম জামিন নিতে গেলে মিজানের জামিন আবেদন খারিজ করেন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এস এস কুদ্দুস জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ।

পরে আদালতের নির্দেশে ডিআইজি মিজানকে শাহবাগ থানা পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এছাড়া দুর্নীতির অভিযোগে ডিআইজি মিজানের ভাগনেকে আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এর আগে রবিবার ডিআইজি মিজান আইনজীবীর মাধ্যমে হাইকোর্টে আগাম জামিনের আবেদন করেন বলে জানিয়েছেন দুদকের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।

গত ২৫ জুন রাতে ডিআইজি মিজানকে বরখাস্ত করে পুলিশ অধিদপ্তরে সংযুক্ত করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে আদেশ জারি করা হয়।

বহু ঘটনার পর গত ২৪ জুন ডিআইজি মিজানুর রহমানসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।  মামলার অপর তিন আসামি হলেন- মিজানের স্ত্রী সোহেলিয়া আনার রত্না ওরফে রত্না রহমান, ভাই মাহবুবুর রহমান ও ভাগ্নে পুলিশের এসআই মাহমুদুল হাসান।

মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে তিন কোটি ২৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তিন কোটি সাত লাখ পাঁচ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

২০০৪ সালের দুদক আইনের ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা, ২০১২ সালের মানিলন্ডারিং আইনের ৪(২) ধারা এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় মামলাটি দুদকের ঢাকা জেলা সমন্বিত কার্যালয়ে করা হয়। দুদক পরিচালক মনজুর মোরশেদ বাদী হয়ে মামলাটি করেন।