ঢাকা ১০:২৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তাড়াইলে ইসলাহি ইজতেমায় মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনা

ধর্ম ও জীবন ডেস্কঃ

জিকিরে জিকিরে একত্র হওয়া বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামার চেয়ারম্যান, শোলাকিয়া ঈদগাহের গ্র্যান্ড ইমাম, শাইখুল হাদিস আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদের আহ্বানে চার দিনব্যাপী কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে ইসলাহি ইজতেমা আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়েছে। হাজার হাজার মানুষের আমিন ধ্বনিতে তাড়াইলের বেলংকা-ইছাপশর ভারী হয়ে উঠেছিল।

আখেরি মোনাজাতের আগে আল্লামা মাসঊদ বলেন, নারীকে আমরা সম্মান করতে জানি না। নবীজী ঘরের কাজও করে দিতেন তিনি। নারীর উপর আমাদের সহমর্মী হতে হবে। জিকিরের শব্দ ঘরেও পৌঁছে দিতে হবে।

পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর শব্দ ‘আল্লাহ ও আল্লাহর নামের জিকির’ উল্লেখ করে শোলাকিয়া ঈদগাহের গ্র্যান্ড ইমাম বলেন, আল্লাহ নামের জিকিরের স্বাদ, আল্লাহ নামের স্বাদ কখনো কমে না, বরং যত বেশি বেশি করবে তত স্বাদ বৃদ্ধি পাবে। আল্লাহর নামের জিকিরে কখনো বিরক্তিও আসো না। যে ব্যক্তি যত বেশি জিকির করবে সে আল্লাহ কাছে তত প্রিয় হতে থাকবে। দুনিয়া ও আখেরাতে আল্লাহ ও আল্লাহর নামের জিকিরের যাইতে মধুর কোনো শব্দ নেই।

রোববার দুপুরে তাড়াইলের বেলংকা-ইছাপশর, জামিয়াতুল ইসলাহ ময়দানে চার দিনব্যাপি ইসলাহি ইজতেমার আখেরি মোনাজাতের আগে ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ এসব কথা বলেন।

ইসলাহি ইজতেমায় আরো আলোচনা করেন—ভারতের মাওলানা আফফান মনসুরপুরী, মাওলানা ইয়াহইয়া মাহমুদ, মুফতি মুহাম্মদ আলী, মাওলানা ইমদাদুল্লাহ কাসেমী, মুফতি আবদুল কাইয়ুম খান, মাওলানা আরীফ উদ্দীন মারুফ, মুফতি তাজুল ইসলাম কাসেমী, মাওলানা আবদুর রহীম কাসেমী, মুফতি ইবরাহীম শিলাস্থানী, মাওলানা হোসাইন আহমদ, মাওলানা রশিদ আহমদ মকবুল, মাওলানা আবদুল হালিম ডাম্পালী, মাওলানা উবায়দুর রহমান ফরিদী, মাওলানা মঈনুল হক চৌধুরী, মাওলানা হোসাইন আহমদ বাহুবলী প্রমুখ।

উল্লেখ্য, এ বছর মাদানি সিলসিলার খেলাফতলাভে ধন্য হয়েছেন মাওলানা আবদুর রহীম কাসেমী, মাওলানা মুশাররফ হোসাইন ও মাওলানা হাবিবুর রহমান।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

তাড়াইলে ইসলাহি ইজতেমায় মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনা

আপডেট সময় ০১:৫২:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
ধর্ম ও জীবন ডেস্কঃ

জিকিরে জিকিরে একত্র হওয়া বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামার চেয়ারম্যান, শোলাকিয়া ঈদগাহের গ্র্যান্ড ইমাম, শাইখুল হাদিস আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদের আহ্বানে চার দিনব্যাপী কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে ইসলাহি ইজতেমা আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়েছে। হাজার হাজার মানুষের আমিন ধ্বনিতে তাড়াইলের বেলংকা-ইছাপশর ভারী হয়ে উঠেছিল।

আখেরি মোনাজাতের আগে আল্লামা মাসঊদ বলেন, নারীকে আমরা সম্মান করতে জানি না। নবীজী ঘরের কাজও করে দিতেন তিনি। নারীর উপর আমাদের সহমর্মী হতে হবে। জিকিরের শব্দ ঘরেও পৌঁছে দিতে হবে।

পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর শব্দ ‘আল্লাহ ও আল্লাহর নামের জিকির’ উল্লেখ করে শোলাকিয়া ঈদগাহের গ্র্যান্ড ইমাম বলেন, আল্লাহ নামের জিকিরের স্বাদ, আল্লাহ নামের স্বাদ কখনো কমে না, বরং যত বেশি বেশি করবে তত স্বাদ বৃদ্ধি পাবে। আল্লাহর নামের জিকিরে কখনো বিরক্তিও আসো না। যে ব্যক্তি যত বেশি জিকির করবে সে আল্লাহ কাছে তত প্রিয় হতে থাকবে। দুনিয়া ও আখেরাতে আল্লাহ ও আল্লাহর নামের জিকিরের যাইতে মধুর কোনো শব্দ নেই।

রোববার দুপুরে তাড়াইলের বেলংকা-ইছাপশর, জামিয়াতুল ইসলাহ ময়দানে চার দিনব্যাপি ইসলাহি ইজতেমার আখেরি মোনাজাতের আগে ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ এসব কথা বলেন।

ইসলাহি ইজতেমায় আরো আলোচনা করেন—ভারতের মাওলানা আফফান মনসুরপুরী, মাওলানা ইয়াহইয়া মাহমুদ, মুফতি মুহাম্মদ আলী, মাওলানা ইমদাদুল্লাহ কাসেমী, মুফতি আবদুল কাইয়ুম খান, মাওলানা আরীফ উদ্দীন মারুফ, মুফতি তাজুল ইসলাম কাসেমী, মাওলানা আবদুর রহীম কাসেমী, মুফতি ইবরাহীম শিলাস্থানী, মাওলানা হোসাইন আহমদ, মাওলানা রশিদ আহমদ মকবুল, মাওলানা আবদুল হালিম ডাম্পালী, মাওলানা উবায়দুর রহমান ফরিদী, মাওলানা মঈনুল হক চৌধুরী, মাওলানা হোসাইন আহমদ বাহুবলী প্রমুখ।

উল্লেখ্য, এ বছর মাদানি সিলসিলার খেলাফতলাভে ধন্য হয়েছেন মাওলানা আবদুর রহীম কাসেমী, মাওলানা মুশাররফ হোসাইন ও মাওলানা হাবিবুর রহমান।