ঢাকা ০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তিতাসে ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

মোঃ জুয়েল রানা, তিতাস (কুমিল্লা) থেকে:
কুমিল্লার তিতাস উপজেলার জিয়ারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের মেম্বার মোঃ শাহআলম এর বিরুদ্ধে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। জানা যায়, অত্র ইউনিয়ন পরিষদের ১বছরের সরকারি রাজস্ব টেক্স এসেসমেন্ট ও নাম্বার প্লেট স্থাপনের অর্থ জনগণ থেকে আদায় করে আত্মসাৎ করেন।

ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলী আশরাফ অভিযোগ করে সাংবাদিকদের বলেন, আমি হজ্বে যাওয়ার সময় আমার ইউপি সদস্য শাহআলমকে পুরো ইউনিয়নের ঘড়-বাড়ির টেক্স ও হোল্ডিং নাম্বার প্লেট এর টাকা আদায়ের জন্য দায়িত্ব দিয়ে যাই। ২০১৮ সালে ইউনিয়নের জনগণের কাছ থেকে আদায়কৃত টেক্সের ১ লাখ ৩৭ হাজার টাকা পরিষদে জমা না দিয়ে সে আত্মসাৎ করে ফেলে। পরবর্তীতে ইউপি পরিষদ থেকে টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য চাপ দেয়া হলে সে টাকা ফেরত দিবে বলে লিখিত স্বীকারোক্তি দেন। কিন্তু লিখিত স্বীকারোক্তির ৬ মাস পার হয়ে গেলে টাকাও দেয় না এবং সে পরিষদের কোন মিটিং এ অংশগ্রহণ করে না। পরে আমি তাহার লিখিত স্বীকারোক্তির কাগজ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট বিষয়টি জানালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাহার সম্মানিত ভাতা বন্ধ করে দেয়।
সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করার অভিযোগ সম্পূর্ন মিথ্যা দাবী করে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য শাহআলম বলেন, আমার কাছে যে টাকা পাওনা ছিলো তা আমি পরিশোধ করে দিছি এবং এ লিখিত স্বীকারোক্তি আমার কাছ থেকে জোরপূর্বক ভাবে নিছে।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে ৪৬তম জাতীয় বিজ্ঞান মেলার পুরস্কার বিতরন অনুষ্ঠিত

তিতাসে ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

আপডেট সময় ০৩:২৪:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ অক্টোবর ২০১৯
মোঃ জুয়েল রানা, তিতাস (কুমিল্লা) থেকে:
কুমিল্লার তিতাস উপজেলার জিয়ারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের মেম্বার মোঃ শাহআলম এর বিরুদ্ধে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। জানা যায়, অত্র ইউনিয়ন পরিষদের ১বছরের সরকারি রাজস্ব টেক্স এসেসমেন্ট ও নাম্বার প্লেট স্থাপনের অর্থ জনগণ থেকে আদায় করে আত্মসাৎ করেন।

ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলী আশরাফ অভিযোগ করে সাংবাদিকদের বলেন, আমি হজ্বে যাওয়ার সময় আমার ইউপি সদস্য শাহআলমকে পুরো ইউনিয়নের ঘড়-বাড়ির টেক্স ও হোল্ডিং নাম্বার প্লেট এর টাকা আদায়ের জন্য দায়িত্ব দিয়ে যাই। ২০১৮ সালে ইউনিয়নের জনগণের কাছ থেকে আদায়কৃত টেক্সের ১ লাখ ৩৭ হাজার টাকা পরিষদে জমা না দিয়ে সে আত্মসাৎ করে ফেলে। পরবর্তীতে ইউপি পরিষদ থেকে টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য চাপ দেয়া হলে সে টাকা ফেরত দিবে বলে লিখিত স্বীকারোক্তি দেন। কিন্তু লিখিত স্বীকারোক্তির ৬ মাস পার হয়ে গেলে টাকাও দেয় না এবং সে পরিষদের কোন মিটিং এ অংশগ্রহণ করে না। পরে আমি তাহার লিখিত স্বীকারোক্তির কাগজ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট বিষয়টি জানালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাহার সম্মানিত ভাতা বন্ধ করে দেয়।
সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করার অভিযোগ সম্পূর্ন মিথ্যা দাবী করে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য শাহআলম বলেন, আমার কাছে যে টাকা পাওনা ছিলো তা আমি পরিশোধ করে দিছি এবং এ লিখিত স্বীকারোক্তি আমার কাছ থেকে জোরপূর্বক ভাবে নিছে।