মোঃ জুয়েল রানা, তিতাস (কুমিল্লা) থেকেঃ
পরিচ্ছন্ন, পরিশ্রমী ও কর্মী বান্ধব নেতা হিসেবে সুপরিচিত কুমিল্লা তিতাস উপজেলার ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ তোফাজ্জল হোসেন সাদ্দাম।
সে ২০১১ সাল থেকে সততা ও নিষ্ঠার সাথে জেলা-উপজেলার ছাত্রলীগের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
এছাড়াও দীর্ঘ সময়ের রাজনৈতিক পদ, প্রভাব ও জনপ্রিয়তা থাকা সত্যেও কোন প্রকার দুর্নীতি ও অমানবিক কাজের সঙ্গে তার কোন সংশ্লিষ্টতা নেই বলে দাবি করেন স্থানীয়রা। দল ক্ষমতায় থাকা স্বত্তেও তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করেননি, এমনকি দলের ভাবমুর্তি নষ্ট হয় কিংবা সরকার বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পরে এমন কোন কর্মকান্ডের সঙ্গে তার কোন সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি।
তিতাস উপজেলা ছাত্রলীগের বেশ কিছু কর্মীর মাধ্যমে জানা যায় যে, ছাত্রলীগ এ নেতা কর্মীদের যে কোন বিপদে সহযোগীতায়সহ খোজ খবর নিয়ে থাকেন সবসময়। দলীয় কর্মী ও তিাতস উপজেলা জনগণের কাছে ক্লিন ইমেজ-এর এক অনন্য উদাহরণ ছাত্রলীগের এই নেতা। স্কুল জীবন থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জবীত এক পরিক্ষীত সৈনিক। তিনি ২০১১ সালে উপজেলার গাজীপুর কলেজ শাখার ছাত্রলীগের সাংগঠনিক ও ২০১৩ সালে তিতাস উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এরপর ২০১৭ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক ও তিতাস উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
স্লোগান মাষ্টার খ্যাত এই নেতা দুর্দিনেও ব্যাপক ভূমিকা রেখেছেন বলে দাবী করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা।
এ ব্যাপারে সাদ্দাম বলেন, স্কুল জীবন থেকেই আমর রাজনীতির শুরু। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বাস্তবায়নের আশা করি এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে মনে প্রাণে বুকে ধারণ করি। তিনি আরো বলেন, কুমিল্লা-২ (তিতাস-হোমনা) আসনের সংসদ সদস্য সেলিমা আহমাদ মেরীর নেতৃত্বে তিতাস উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ পারভেজ হোসেন সরকার এবং আমার নেতা কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও তিতাস উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ফরহাদ আহমেদ ফকিরের হাতকে শক্তিশালী করতে নিঃস্বার্থে ভাবে কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ।
এদিকে এ তরুণ নেতা উপজেলার গাজীপুর কলেজ থেকে এইচএসসি সম্পন্ন করেন বর্তমানে রাজধানী তেজগাঁও কলেজে অনার্সে অধ্যায়নরত আছে। ব্যক্তি জীবনে তিনি একজন উদার মনের মানুষ, সকল লোভ লালসার উর্ধ্বে তার সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।