ঢাকা ১০:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫, ৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

থাইল্যান্ডে শ্বশুরবাড়িতে আপ্যায়ন না পেয়ে ছয় আত্মীয়কে খুন!

অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

থাইল্যান্ডে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কাছ থেকে ঠিকমতো আপ্যায়ন না পাওয়ার ক্ষোভে পরিবারের ছয় সদস্যকে গুলি করে হত্যা করেছে এক যুবক। সোমবার নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত পারিবারিক অনুষ্ঠানে এ ঘটনা ঘটে। ব্যাংকক পোস্ট।

পুলিশ জানায়, সুচিপ সোমসাং নামে ওই যুবক ইংরেজি নববর্ষ উদযাপন করতে চুমফন প্রদেশের ফাতো শহরে থাকা শ্বশুরবাড়ির লোকজনের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলো। সেখাতে ঠিকমতো আপ্যায়ন না পেয়ে অপমানিত বোধ করে সুচিপ। এক পর্যায়ে পিস্তল বের করে এলোপাথাড়ি গুলি করতে থাকে সে।

গুলি চালানো আগে সুচিপ অতিরিক্ত মদ খেয়েছিলো বলে পুলিশ জানিয়েছে। নিহতদের মধ্যে তার নয় বছর বয়সী ছেলে ও ৬ বছর বয়সী মেয়েও রয়েছে।

ফাতো’র পুলিশ কর্মকর্তা কর্নেল লার্প কামপানান বলেন, ‘নিহত সবাই সুচিপের পরিবারেরই সদস্য। জামাই হিসেবে শ্বশুরবাড়িতে ঠিকমতো আদর-আপ্যায়ন না পেয়ে সে এ ঘটনা ঘটায়।’

ছয় জনকে হত্যার পর নিজেও আত্মহত্যার চেষ্টা চালিয়েছিলো সুচিপ।

থাইল্যান্ডে কেউ চাইলে খুব সহজে ব্যক্তিগত অস্ত্র ব্যবহার করতে পারেন। যে কারণে প্রায়ই তুচ্ছ ব্যক্তিগত, ব্যবসায়ীক ও সম্পর্ক বিষয়ক দ্বন্দ্বে জেরে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পুলিশ ও উপদেষ্টার ভাইয়ের মিথ্যা মামলা থেকে জামিন পেৱেন মুরাদনগর বিএনপির ১৩ নেতাকর্মী

থাইল্যান্ডে শ্বশুরবাড়িতে আপ্যায়ন না পেয়ে ছয় আত্মীয়কে খুন!

আপডেট সময় ০২:৩৬:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ জানুয়ারী ২০১৯
অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

থাইল্যান্ডে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কাছ থেকে ঠিকমতো আপ্যায়ন না পাওয়ার ক্ষোভে পরিবারের ছয় সদস্যকে গুলি করে হত্যা করেছে এক যুবক। সোমবার নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত পারিবারিক অনুষ্ঠানে এ ঘটনা ঘটে। ব্যাংকক পোস্ট।

পুলিশ জানায়, সুচিপ সোমসাং নামে ওই যুবক ইংরেজি নববর্ষ উদযাপন করতে চুমফন প্রদেশের ফাতো শহরে থাকা শ্বশুরবাড়ির লোকজনের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলো। সেখাতে ঠিকমতো আপ্যায়ন না পেয়ে অপমানিত বোধ করে সুচিপ। এক পর্যায়ে পিস্তল বের করে এলোপাথাড়ি গুলি করতে থাকে সে।

গুলি চালানো আগে সুচিপ অতিরিক্ত মদ খেয়েছিলো বলে পুলিশ জানিয়েছে। নিহতদের মধ্যে তার নয় বছর বয়সী ছেলে ও ৬ বছর বয়সী মেয়েও রয়েছে।

ফাতো’র পুলিশ কর্মকর্তা কর্নেল লার্প কামপানান বলেন, ‘নিহত সবাই সুচিপের পরিবারেরই সদস্য। জামাই হিসেবে শ্বশুরবাড়িতে ঠিকমতো আদর-আপ্যায়ন না পেয়ে সে এ ঘটনা ঘটায়।’

ছয় জনকে হত্যার পর নিজেও আত্মহত্যার চেষ্টা চালিয়েছিলো সুচিপ।

থাইল্যান্ডে কেউ চাইলে খুব সহজে ব্যক্তিগত অস্ত্র ব্যবহার করতে পারেন। যে কারণে প্রায়ই তুচ্ছ ব্যক্তিগত, ব্যবসায়ীক ও সম্পর্ক বিষয়ক দ্বন্দ্বে জেরে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে।