ঢাকা ০৭:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেবিদ্বারে আদলতের রায় উপেক্ষা করে সম্পত্তি জবর-দখলের অভিযোগ

ইউনুছ মিয়াঃ

কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার রসুলপুর গ্রামে আদালতের রায়কে উপেক্ষা করে জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে।

সম্পত্তির মালিক নুরুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, দেবিদ্বার উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামে গোপালনগর মৌজার জেএল নঙ- ১১২, বিএস খতিয়ান নং-১৯৯৭, সাবেক দাগ নং- ২৪৫০ ও ২৪৫১, হাল দাগ নং- ৭৯৫০ এর ১২ শতাংশ বাগান ভিটি বাড়ীটি আমি ও আমার পরিবাররা পৈত্রিক সূত্রে মালিক। কিন্তু গত ১৫ সেপ্টম্বর একই গ্রামের মৃত ছায়েদ আলীর ছেলে লার মিয়া সম্পত্তিটির মালিক দাবি করে আদালতে একটি মামলা দায়ের করে। সেই মামলাটি এখনও চলমান রয়েছে এবং আদালত পুলিশ প্রতিবেদন না দেওয়া পর্যন্ত সে সম্পতি স্থিতিবস্থা বজায় রাখার জন্য আদেশ প্রদান করেন। আদালতের সে আদেশ উপেক্ষা করে লাল মিয়া গংরা সেই সম্পত্তিতে স্থাপনা নির্মান করছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উল্লেখিত সম্পত্তির চারি দিকে বাঁশ দিয়ে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছে এবং ঘর নিমার্ণের জন্য পাকা পিলার রাখা হয়েছে।

এ বিষয়ে অভিযোক্ত লাল মিয়ার বাড়ীতে গিয়ে কোন লোক না পাওয়ায় কথা বলা সম্ভব হয়নি।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রবাসীর বাড়ি ঘরে হামলা, নারীসহ আহত ৩

দেবিদ্বারে আদলতের রায় উপেক্ষা করে সম্পত্তি জবর-দখলের অভিযোগ

আপডেট সময় ০২:০১:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ নভেম্বর ২০২১

ইউনুছ মিয়াঃ

কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার রসুলপুর গ্রামে আদালতের রায়কে উপেক্ষা করে জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে।

সম্পত্তির মালিক নুরুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, দেবিদ্বার উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামে গোপালনগর মৌজার জেএল নঙ- ১১২, বিএস খতিয়ান নং-১৯৯৭, সাবেক দাগ নং- ২৪৫০ ও ২৪৫১, হাল দাগ নং- ৭৯৫০ এর ১২ শতাংশ বাগান ভিটি বাড়ীটি আমি ও আমার পরিবাররা পৈত্রিক সূত্রে মালিক। কিন্তু গত ১৫ সেপ্টম্বর একই গ্রামের মৃত ছায়েদ আলীর ছেলে লার মিয়া সম্পত্তিটির মালিক দাবি করে আদালতে একটি মামলা দায়ের করে। সেই মামলাটি এখনও চলমান রয়েছে এবং আদালত পুলিশ প্রতিবেদন না দেওয়া পর্যন্ত সে সম্পতি স্থিতিবস্থা বজায় রাখার জন্য আদেশ প্রদান করেন। আদালতের সে আদেশ উপেক্ষা করে লাল মিয়া গংরা সেই সম্পত্তিতে স্থাপনা নির্মান করছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উল্লেখিত সম্পত্তির চারি দিকে বাঁশ দিয়ে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছে এবং ঘর নিমার্ণের জন্য পাকা পিলার রাখা হয়েছে।

এ বিষয়ে অভিযোক্ত লাল মিয়ার বাড়ীতে গিয়ে কোন লোক না পাওয়ায় কথা বলা সম্ভব হয়নি।