ঢাকা ০৬:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশে একদলীয় স্বৈরশাসন চালু হয়েছে : জি এম কাদের

জাতীয় ডেস্কঃ

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জি এম কাদের) এমপি বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র নেই, একদলীয় স্বৈরশাসন চালু হয়েছে। এভাবে চলতে পারে না, বাচঁতে হলে লড়তে হবে।

তিনি বলেন, যে দেশে নিরক্ষরতার জন্য নির্বাচনে প্রার্থীর নামের পাশে প্রতিক ব্যবহার করতে হয়। প্রার্থীর নাম পড়ে সবাই ভোট দিতে পারে না-এমন বাস্তবতায় ইলেট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট নেয়া যুক্তিযুক্ত হবে না। ইভিএমের নির্বাচনে কেউ চ্যালেঞ্জ করতে পারে না, কারণ ব্যালট পেপার থাকে না। ভোটিং মেশিন যে রেজাল্ট দেবে, তাই ঘোষণা হবে। বিষয়টি এমন, দেশের মানুষকে চাঁদে পাঠাতে চাচ্ছে সরকার, কিন্তু সেখানে বসবাসের পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি।

জাতীয় সংসদে বিরোধী দলীয় এ উপনেতা বলেন, এভাবে চলতে থাকলে গণতন্ত্রের স্বপ্ন শেষ হয়ে যাবে। বহুদলীয় গণতন্ত্র রক্ষা করা যাবে না।

বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর উত্তর জাতীয় পার্টির ঈদ পরবর্তী মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জি এম কাদের এসব কথা বলেন।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান আরো বলেন, সংবিধানকে কাটাকাটি করে স্বৈরতন্ত্রকে বৈধতা দেয়া হয়েছে। ১৯৯১ সালের পর থেকে সাংবিধানিক স্বৈরশাসন চলছে দেশে।

প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতার কথা উল্লেখ করে জাতীয় জি এম কাদের বলেন, সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আসা অনেক নেতা ও তাদের সৃষ্ট রাজনৈতিক দল সু-শাসনের নজির স্থাপন করে জনগণের কাছে নন্দিত হয়েছেন। পল্লীবন্ধু (এরশাদ) দেশে সুশাসন ও গণতন্ত্র নিশ্চিত করেছিলেন। তাছাড়া এখন আমরা যারা রাজনীতি করছি, তারা কেউই ক্যান্টনমেন্ট থেকে আসিনি।

তিনি বলেন, গণতন্ত্র ধংস করতে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র ও বিরোধী রাজনৈতিক শক্তি নিশ্চিহ্ন করতে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টির প্রধান।

জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো: মুজিবুল হক চুন্নু এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর এক উপদেষ্টা বলেছেন, দেশে কোনো বেকার নেই অথচ দেশে বেকারের সংখ্যা পাঁচ কোটি। যারা দেশের বেকারত্ব বোঝে না, তারা মানুষের কষ্টও বোঝে না। যারা মানুষের কষ্ট বোঝে না, তাদের দেশ পরিচালনার অধিকার নেই। কাউকে ক্ষমতায় বসাতে জাতীয় পার্টি কারো সাথে জোট করবে না। জাতীয় পার্টি মানুষের স্বপ্ন পূরণের লক্ষে এগিয়ে যাচ্ছে।

জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তর আহ্বায়ক মো: শফিকুল ইসলাম সেন্টুর সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম পাঠানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম, যুগ্ম মহাসচিব সামছুল হক, সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জি এম কাদের) এমপি বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র নেই, একদলীয় স্বৈরশাসন চালু হয়েছে। এভাবে চলতে পারে না, বাচঁতে হলে লড়তে হবে।

তিনি বলেন, যে দেশে নিরক্ষরতার জন্য নির্বাচনে প্রার্থীর নামের পাশে প্রতিক ব্যবহার করতে হয়। প্রার্থীর নাম পড়ে সবাই ভোট দিতে পারে না-এমন বাস্তবতায় ইলেট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট নেয়া যুক্তিযুক্ত হবে না। ইভিএমের নির্বাচনে কেউ চ্যালেঞ্জ করতে পারে না, কারণ ব্যালট পেপার থাকে না। ভোটিং মেশিন যে রেজাল্ট দেবে, তাই ঘোষণা হবে। বিষয়টি এমন, দেশের মানুষকে চাঁদে পাঠাতে চাচ্ছে সরকার, কিন্তু সেখানে বসবাসের পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি।

জাতীয় সংসদে বিরোধী দলীয় এ উপনেতা বলেন, এভাবে চলতে থাকলে গণতন্ত্রের স্বপ্ন শেষ হয়ে যাবে। বহুদলীয় গণতন্ত্র রক্ষা করা যাবে না।

বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর উত্তর জাতীয় পার্টির ঈদ পরবর্তী মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জি এম কাদের এসব কথা বলেন।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান আরো বলেন, সংবিধানকে কাটাকাটি করে স্বৈরতন্ত্রকে বৈধতা দেয়া হয়েছে। ১৯৯১ সালের পর থেকে সাংবিধানিক স্বৈরশাসন চলছে দেশে।

প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতার কথা উল্লেখ করে জাতীয় জি এম কাদের বলেন, সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আসা অনেক নেতা ও তাদের সৃষ্ট রাজনৈতিক দল সু-শাসনের নজির স্থাপন করে জনগণের কাছে নন্দিত হয়েছেন। পল্লীবন্ধু (এরশাদ) দেশে সুশাসন ও গণতন্ত্র নিশ্চিত করেছিলেন। তাছাড়া এখন আমরা যারা রাজনীতি করছি, তারা কেউই ক্যান্টনমেন্ট থেকে আসিনি।

তিনি বলেন, গণতন্ত্র ধংস করতে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র ও বিরোধী রাজনৈতিক শক্তি নিশ্চিহ্ন করতে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টির প্রধান।

জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো: মুজিবুল হক চুন্নু এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর এক উপদেষ্টা বলেছেন, দেশে কোনো বেকার নেই অথচ দেশে বেকারের সংখ্যা পাঁচ কোটি। যারা দেশের বেকারত্ব বোঝে না, তারা মানুষের কষ্টও বোঝে না। যারা মানুষের কষ্ট বোঝে না, তাদের দেশ পরিচালনার অধিকার নেই। কাউকে ক্ষমতায় বসাতে জাতীয় পার্টি কারো সাথে জোট করবে না। জাতীয় পার্টি মানুষের স্বপ্ন পূরণের লক্ষে এগিয়ে যাচ্ছে।

জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তর আহ্বায়ক মো: শফিকুল ইসলাম সেন্টুর সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম পাঠানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম, যুগ্ম মহাসচিব সামছুল হক, সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির ১৭ বছর পর বিজয় দিবস উদযাপন

দেশে একদলীয় স্বৈরশাসন চালু হয়েছে : জি এম কাদের

আপডেট সময় ০১:৫৯:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ মে ২০২২

জাতীয় ডেস্কঃ

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জি এম কাদের) এমপি বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র নেই, একদলীয় স্বৈরশাসন চালু হয়েছে। এভাবে চলতে পারে না, বাচঁতে হলে লড়তে হবে।

তিনি বলেন, যে দেশে নিরক্ষরতার জন্য নির্বাচনে প্রার্থীর নামের পাশে প্রতিক ব্যবহার করতে হয়। প্রার্থীর নাম পড়ে সবাই ভোট দিতে পারে না-এমন বাস্তবতায় ইলেট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট নেয়া যুক্তিযুক্ত হবে না। ইভিএমের নির্বাচনে কেউ চ্যালেঞ্জ করতে পারে না, কারণ ব্যালট পেপার থাকে না। ভোটিং মেশিন যে রেজাল্ট দেবে, তাই ঘোষণা হবে। বিষয়টি এমন, দেশের মানুষকে চাঁদে পাঠাতে চাচ্ছে সরকার, কিন্তু সেখানে বসবাসের পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি।

জাতীয় সংসদে বিরোধী দলীয় এ উপনেতা বলেন, এভাবে চলতে থাকলে গণতন্ত্রের স্বপ্ন শেষ হয়ে যাবে। বহুদলীয় গণতন্ত্র রক্ষা করা যাবে না।

বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর উত্তর জাতীয় পার্টির ঈদ পরবর্তী মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জি এম কাদের এসব কথা বলেন।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান আরো বলেন, সংবিধানকে কাটাকাটি করে স্বৈরতন্ত্রকে বৈধতা দেয়া হয়েছে। ১৯৯১ সালের পর থেকে সাংবিধানিক স্বৈরশাসন চলছে দেশে।

প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতার কথা উল্লেখ করে জাতীয় জি এম কাদের বলেন, সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আসা অনেক নেতা ও তাদের সৃষ্ট রাজনৈতিক দল সু-শাসনের নজির স্থাপন করে জনগণের কাছে নন্দিত হয়েছেন। পল্লীবন্ধু (এরশাদ) দেশে সুশাসন ও গণতন্ত্র নিশ্চিত করেছিলেন। তাছাড়া এখন আমরা যারা রাজনীতি করছি, তারা কেউই ক্যান্টনমেন্ট থেকে আসিনি।

তিনি বলেন, গণতন্ত্র ধংস করতে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র ও বিরোধী রাজনৈতিক শক্তি নিশ্চিহ্ন করতে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টির প্রধান।

জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো: মুজিবুল হক চুন্নু এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর এক উপদেষ্টা বলেছেন, দেশে কোনো বেকার নেই অথচ দেশে বেকারের সংখ্যা পাঁচ কোটি। যারা দেশের বেকারত্ব বোঝে না, তারা মানুষের কষ্টও বোঝে না। যারা মানুষের কষ্ট বোঝে না, তাদের দেশ পরিচালনার অধিকার নেই। কাউকে ক্ষমতায় বসাতে জাতীয় পার্টি কারো সাথে জোট করবে না। জাতীয় পার্টি মানুষের স্বপ্ন পূরণের লক্ষে এগিয়ে যাচ্ছে।

জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তর আহ্বায়ক মো: শফিকুল ইসলাম সেন্টুর সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম পাঠানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম, যুগ্ম মহাসচিব সামছুল হক, সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জি এম কাদের) এমপি বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র নেই, একদলীয় স্বৈরশাসন চালু হয়েছে। এভাবে চলতে পারে না, বাচঁতে হলে লড়তে হবে।

তিনি বলেন, যে দেশে নিরক্ষরতার জন্য নির্বাচনে প্রার্থীর নামের পাশে প্রতিক ব্যবহার করতে হয়। প্রার্থীর নাম পড়ে সবাই ভোট দিতে পারে না-এমন বাস্তবতায় ইলেট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট নেয়া যুক্তিযুক্ত হবে না। ইভিএমের নির্বাচনে কেউ চ্যালেঞ্জ করতে পারে না, কারণ ব্যালট পেপার থাকে না। ভোটিং মেশিন যে রেজাল্ট দেবে, তাই ঘোষণা হবে। বিষয়টি এমন, দেশের মানুষকে চাঁদে পাঠাতে চাচ্ছে সরকার, কিন্তু সেখানে বসবাসের পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি।

জাতীয় সংসদে বিরোধী দলীয় এ উপনেতা বলেন, এভাবে চলতে থাকলে গণতন্ত্রের স্বপ্ন শেষ হয়ে যাবে। বহুদলীয় গণতন্ত্র রক্ষা করা যাবে না।

বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর উত্তর জাতীয় পার্টির ঈদ পরবর্তী মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জি এম কাদের এসব কথা বলেন।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান আরো বলেন, সংবিধানকে কাটাকাটি করে স্বৈরতন্ত্রকে বৈধতা দেয়া হয়েছে। ১৯৯১ সালের পর থেকে সাংবিধানিক স্বৈরশাসন চলছে দেশে।

প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতার কথা উল্লেখ করে জাতীয় জি এম কাদের বলেন, সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আসা অনেক নেতা ও তাদের সৃষ্ট রাজনৈতিক দল সু-শাসনের নজির স্থাপন করে জনগণের কাছে নন্দিত হয়েছেন। পল্লীবন্ধু (এরশাদ) দেশে সুশাসন ও গণতন্ত্র নিশ্চিত করেছিলেন। তাছাড়া এখন আমরা যারা রাজনীতি করছি, তারা কেউই ক্যান্টনমেন্ট থেকে আসিনি।

তিনি বলেন, গণতন্ত্র ধংস করতে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র ও বিরোধী রাজনৈতিক শক্তি নিশ্চিহ্ন করতে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টির প্রধান।

জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো: মুজিবুল হক চুন্নু এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর এক উপদেষ্টা বলেছেন, দেশে কোনো বেকার নেই অথচ দেশে বেকারের সংখ্যা পাঁচ কোটি। যারা দেশের বেকারত্ব বোঝে না, তারা মানুষের কষ্টও বোঝে না। যারা মানুষের কষ্ট বোঝে না, তাদের দেশ পরিচালনার অধিকার নেই। কাউকে ক্ষমতায় বসাতে জাতীয় পার্টি কারো সাথে জোট করবে না। জাতীয় পার্টি মানুষের স্বপ্ন পূরণের লক্ষে এগিয়ে যাচ্ছে।

জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তর আহ্বায়ক মো: শফিকুল ইসলাম সেন্টুর সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম পাঠানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম, যুগ্ম মহাসচিব সামছুল হক, সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু।