ঢাকা ০৪:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ পদ্ধতি সম্পর্কিত আইন প্রণয়নের দাবি টিআইবি’র

জাতীয় ডেস্কঃ
আইন প্রণয়নের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ প্রদানের সুস্পস্ট সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকার পরেও এখন পর্যন্ত এ সংক্রান্ত কোনো আইন প্রণীত না হওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। অবিলম্বে নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ পদ্ধতি সম্পর্কিত আইন প্রণয়নের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে দুর্নীতি বিরোধী সংগঠনটি।
বুধবার এক বিবৃতিতে টিআইবি বলেছে, রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকলে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের আগেই এটি সম্ভব।
বিবৃতিতে টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, সাংবিধানিক অঙ্গীকার অবহেলা করে কোনো আইন প্রণয়ন ছাড়াই ধারাবাহিকভাবে শুধু মনোনয়নের ভিত্তিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ (সিইসি) অন্য কমিশনারদের নিয়োগের কারণে সংবিধানের ১১৮ (১) ধারা শুধু লংঘিতই হচ্ছে না, বরং নির্বাচন কমিশন ও নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থাও ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাচ্ছে। সংবিধানের ১১৮ (১) ধারা অনুযায়ী, নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা সংক্রান্ত আইনের বিধানাবলী সাপেক্ষেই রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগ প্রদান করবেন।
ড. জামান বলেন, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ও অংশীজনদেরকে সম্পৃক্ত করে সংবিধানের আলোকে নির্বাচন কমিশনার (ইসি) নিয়োগ পদ্ধতি সম্পর্কিত আইন প্রণয়ন করা হলে এবং সেই অনুসারে সার্চ-কমিটির মাধ্যমে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ (সিইসি) অন্য নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগে স্বচ্ছতার ঘাটতি ও রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারসহ বিভিন্ন অভিযোগেরও নিরসনের সম্ভাবনা বাড়বে।
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ পদ্ধতি সম্পর্কিত আইন প্রণয়নের দাবি টিআইবি’র

আপডেট সময় ০২:২৩:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬
জাতীয় ডেস্কঃ
আইন প্রণয়নের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ প্রদানের সুস্পস্ট সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকার পরেও এখন পর্যন্ত এ সংক্রান্ত কোনো আইন প্রণীত না হওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। অবিলম্বে নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ পদ্ধতি সম্পর্কিত আইন প্রণয়নের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে দুর্নীতি বিরোধী সংগঠনটি।
বুধবার এক বিবৃতিতে টিআইবি বলেছে, রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকলে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের আগেই এটি সম্ভব।
বিবৃতিতে টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, সাংবিধানিক অঙ্গীকার অবহেলা করে কোনো আইন প্রণয়ন ছাড়াই ধারাবাহিকভাবে শুধু মনোনয়নের ভিত্তিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ (সিইসি) অন্য কমিশনারদের নিয়োগের কারণে সংবিধানের ১১৮ (১) ধারা শুধু লংঘিতই হচ্ছে না, বরং নির্বাচন কমিশন ও নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থাও ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাচ্ছে। সংবিধানের ১১৮ (১) ধারা অনুযায়ী, নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা সংক্রান্ত আইনের বিধানাবলী সাপেক্ষেই রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগ প্রদান করবেন।
ড. জামান বলেন, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ও অংশীজনদেরকে সম্পৃক্ত করে সংবিধানের আলোকে নির্বাচন কমিশনার (ইসি) নিয়োগ পদ্ধতি সম্পর্কিত আইন প্রণয়ন করা হলে এবং সেই অনুসারে সার্চ-কমিটির মাধ্যমে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ (সিইসি) অন্য নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগে স্বচ্ছতার ঘাটতি ও রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারসহ বিভিন্ন অভিযোগেরও নিরসনের সম্ভাবনা বাড়বে।