ঢাকা ০২:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৫ মার্চ ২০২৫, ২০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পরীক্ষামূলক স্বাস্থ্য বীমা কার্যক্রম শুরু হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী

জাতীয় ডেস্কঃ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের স্বাস্থ্য বীমা চালুর পরিকল্পনা আছে। এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আমরা দরিদ্র জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর, ঘাটাইল ও কালিহাতীতে ইতোমধ্যে পরীক্ষামূলক স্বাস্থ্য বীমা কার্যক্রম চালু করেছি।’

আজ বুধবার জাতীয় সংসদের প্রশ্ন-উত্তরে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রুস্তম আলী ফরাজীর এই সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্ন-উত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার হেল্থকেয়ার ফিন্যান্সিং স্ট্র্যাটেজি ২০১২-২০৩২ প্রণয়ন করেছে। প্রণীত স্ট্র্যাটেজির অধীন সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে প্রাথমিকভাবে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচি (এসএসকে) শীর্ষক পাইলট কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। এসএসকে কর্মসূচির আওতায় টাঙ্গাইল জেলার তিনটি উপজেলা অর্থাৎ কালিহাতী, ঘাটাইল ও মধুপুরে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী পরিবারের সদস্যদের ৭৮টি ভর্তিযোগ্য রোগের বিনামূল্যে অন্তঃরোগী সেবা প্রদান করা হচ্ছে। অবশিষ্ট ৯টি উপজেলায় পাইলটিং সম্প্রসারণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এসএসএফ পাইলটিং সফল হলে পর্যায়ক্রমে সারাদেশে কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা হবে।’

আরও পড়ুন: কর্তৃত্ববাদী শাসনের অনিশ্চিত গন্তব্যে বাংলাদেশ: মাহবুব তালুকদার

গণফোরামের মোকাব্বির খানের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, মোবাইল গ্রাহক সংখ্যা ২০০৮ সালের সাড়ে ৪ কোটি থেকে বর্তমানে (এপ্রিল ২০১৯) ১৬ কোটি ৫ লাখে উন্নীত হয়েছে। একই সময় ইন্টারনেট গ্রাহক ৬০ লাখ থেকে ৯ কোটি ৩৭ লাখে উন্নীত হয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরের ৭ শহীদ পরিবারের মাঝে রমজানের উপহার পাঠালেন সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদ

পরীক্ষামূলক স্বাস্থ্য বীমা কার্যক্রম শুরু হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ০২:২৬:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ জুন ২০১৯
জাতীয় ডেস্কঃ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের স্বাস্থ্য বীমা চালুর পরিকল্পনা আছে। এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আমরা দরিদ্র জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর, ঘাটাইল ও কালিহাতীতে ইতোমধ্যে পরীক্ষামূলক স্বাস্থ্য বীমা কার্যক্রম চালু করেছি।’

আজ বুধবার জাতীয় সংসদের প্রশ্ন-উত্তরে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রুস্তম আলী ফরাজীর এই সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্ন-উত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার হেল্থকেয়ার ফিন্যান্সিং স্ট্র্যাটেজি ২০১২-২০৩২ প্রণয়ন করেছে। প্রণীত স্ট্র্যাটেজির অধীন সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে প্রাথমিকভাবে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচি (এসএসকে) শীর্ষক পাইলট কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। এসএসকে কর্মসূচির আওতায় টাঙ্গাইল জেলার তিনটি উপজেলা অর্থাৎ কালিহাতী, ঘাটাইল ও মধুপুরে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী পরিবারের সদস্যদের ৭৮টি ভর্তিযোগ্য রোগের বিনামূল্যে অন্তঃরোগী সেবা প্রদান করা হচ্ছে। অবশিষ্ট ৯টি উপজেলায় পাইলটিং সম্প্রসারণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এসএসএফ পাইলটিং সফল হলে পর্যায়ক্রমে সারাদেশে কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা হবে।’

আরও পড়ুন: কর্তৃত্ববাদী শাসনের অনিশ্চিত গন্তব্যে বাংলাদেশ: মাহবুব তালুকদার

গণফোরামের মোকাব্বির খানের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, মোবাইল গ্রাহক সংখ্যা ২০০৮ সালের সাড়ে ৪ কোটি থেকে বর্তমানে (এপ্রিল ২০১৯) ১৬ কোটি ৫ লাখে উন্নীত হয়েছে। একই সময় ইন্টারনেট গ্রাহক ৬০ লাখ থেকে ৯ কোটি ৩৭ লাখে উন্নীত হয়েছে।