ঢাকা ১১:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ২৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রতিহিংসার কারণেই খালেদাকে জেলে আটকে রাখা: মোশাররফ

জাতীয় ডেস্কঃ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যই প্রমাণ করে, দুর্নীতি নয়, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণেই বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে আটকে রাখা হয়েছে। দেশে গণতন্ত্রও নাই, ধর্মকর্মের স্বাধীনতাও নাই। কৃষকের ধানের দাম না পাওয়া অশনি সংকেত। চাল আমদানির মাধ্যমে কিছু লোককে বিদেশে অর্থ পাচারের সুযোগ দেয়া হয়েছে। বর্তমান সরকার সব দিক থেকে দেশকে অকার্যকর ও ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করছে।

শুক্রবার বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান রাজনৈতিক কার্যালয়ে শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা ২০১৯ উপলক্ষে শুভেচ্ছা বিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

মোশাররফ বলেন, সব দিক থেকে সরকার বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করছে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। কৃষকরা তাদের পাকা ধানে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিচ্ছে। এটা ছোট করে দেখার কোনো সুযোগ নেই। কৃষক তাদের ধানের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না।

তিনি বলেন, বিএনপির আগে যে জনসমর্থন ছিল, সরকারের অত্যাচার নির্যাতনের কারণে এই জনপ্রিয়তা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা যদি এখন দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করি তাহলে দেশে প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে।

বিএনপির সহ-ধর্মবিষয়ক সম্পাদক দীপেন দেওয়ানের সভাপতিত্বে এসময় আরো বক্তব্য দেন- দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, বরকত উল্লাহ বুলু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সুকোমল বড়ুয়া। উপস্থিত ছিলেন- চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বিজন কান্তি সরকার, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের আহ্বায়ক গৌতম চক্রবর্তী, জন গোমেজ, অমলেন্দু বিশ্বাস অপু, কৌন্ডান্য ভিক্ষ্য মৈত্রী, পঙ্কা বংশ ভিক্ষ্য, চাকমা রাজা রাম বিহার রাঙামাটি, সুশীল বড়ুয়া, সুভাষ চন্দ্র চাকমা, প্রধান চন্দ্র চাকমা প্রমুখ।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে পরকীয়ায় বাধা দেওয়ায় খুন লাশ গুম

প্রতিহিংসার কারণেই খালেদাকে জেলে আটকে রাখা: মোশাররফ

আপডেট সময় ০৬:১৫:২৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০১৯
জাতীয় ডেস্কঃ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যই প্রমাণ করে, দুর্নীতি নয়, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণেই বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে আটকে রাখা হয়েছে। দেশে গণতন্ত্রও নাই, ধর্মকর্মের স্বাধীনতাও নাই। কৃষকের ধানের দাম না পাওয়া অশনি সংকেত। চাল আমদানির মাধ্যমে কিছু লোককে বিদেশে অর্থ পাচারের সুযোগ দেয়া হয়েছে। বর্তমান সরকার সব দিক থেকে দেশকে অকার্যকর ও ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করছে।

শুক্রবার বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান রাজনৈতিক কার্যালয়ে শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা ২০১৯ উপলক্ষে শুভেচ্ছা বিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

মোশাররফ বলেন, সব দিক থেকে সরকার বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করছে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। কৃষকরা তাদের পাকা ধানে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিচ্ছে। এটা ছোট করে দেখার কোনো সুযোগ নেই। কৃষক তাদের ধানের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না।

তিনি বলেন, বিএনপির আগে যে জনসমর্থন ছিল, সরকারের অত্যাচার নির্যাতনের কারণে এই জনপ্রিয়তা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা যদি এখন দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করি তাহলে দেশে প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে।

বিএনপির সহ-ধর্মবিষয়ক সম্পাদক দীপেন দেওয়ানের সভাপতিত্বে এসময় আরো বক্তব্য দেন- দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, বরকত উল্লাহ বুলু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সুকোমল বড়ুয়া। উপস্থিত ছিলেন- চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বিজন কান্তি সরকার, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের আহ্বায়ক গৌতম চক্রবর্তী, জন গোমেজ, অমলেন্দু বিশ্বাস অপু, কৌন্ডান্য ভিক্ষ্য মৈত্রী, পঙ্কা বংশ ভিক্ষ্য, চাকমা রাজা রাম বিহার রাঙামাটি, সুশীল বড়ুয়া, সুভাষ চন্দ্র চাকমা, প্রধান চন্দ্র চাকমা প্রমুখ।