ঢাকা ১১:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রতি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ করা হবে: প্রধানমন্ত্রী

জাতীয় ডেস্কঃ
দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে সরকার প্রত্যেক উপজেলায় একটি করে টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ স্থাপনের প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুন্দর আগামীর জন্য ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারসহ সকলকে নিবেদিত প্রাণ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতি উপজেলায় একটি করে টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ স্থাপনের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ১০০টির কাজ শুরু করা হয়েছে।’
এছাড়া ৪টি সরকারি মহিলা পলিটেকনিক ও ২৩টি বিশ্বমানের নতুন পলিটেকনিক স্থাপনে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে।
আজ শনিবার সকালে গণভবনে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইডিইবি) ২২তম জাতীয় কনভেশনের উদ্বোধনী পর্বে প্রধান অতিথির ভাষণে এ সব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, কি পেলাম, কি পেলাম না, তার চিন্তা না করে আগামী প্রজন্ম যেন সুন্দর জীবন পায় সেই লক্ষ্য নিয়ে আমাদের দেশকে আগে গড়ে তুলতে হবে। এ ক্ষেত্রে সকলকে নিবেদিত প্রাণ হয়ে কাজ করার জন্য আমি আহ্বান জানাচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেক বছর আমাদের নষ্ট হয়ে গেছে, ’৭৫ থেকে ’৯৬- ২১টি বছর হারিয়ে গেছে। যে সময়টা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের কোন উন্নতিই হয়নি। উন্নতি হয়েছে ক্ষমতাসীনদের এবং তাদের ঘিরে থাকা মুষ্টিমেয় গোষ্ঠীর। বৃহৎ জনগোষ্ঠী কিন্তু বঞ্চিতই ছিল।
তিনি বলেন, এই বঞ্চিত মানুষকে বঞ্চনার হাত থেকে মুক্তি দেয়াই আমি মনে করি আমার দায়িত্ব।
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থল থেকে কাকরাইল আইডিইপি ভবনের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ কাজ এবং ভবনটির সম্মুখে রক্ষিত স্বাধীনতা ও বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্যের উদ্বোধন করেন।
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে একজন মরণোত্তরসহ তিনজনকে এ বছরের আইডিইবি স্বর্ণপদক প্রদান করেন।
স্বর্ণপদক প্রাপ্তরা হলেন- আব্দুল কাদের সরকার, সৈয়দ উদ্দীন আহমেদ ওরফে চলচ্চিত্র নির্মাতা ছোটকু আহমেদ এবং মরহুম মো. সফর আলী মিয়া (মরণোত্তর)।
স্বর্ণপদক প্রাপ্তরা প্রত্যেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে পদক, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট গ্রহণ করেন এবং মরহুম সফর আলী মিয়ার পক্ষে তাঁর বড় ছেলে এটিএম মোজাহারুল হোসেন পদক গ্রহণ করেন।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে ভূমিকম্প ও অগ্নিবকান্ড বিষয়ক মহড়া ও আলোচনা সভা

প্রতি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ করা হবে: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৩:২৫:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮
জাতীয় ডেস্কঃ
দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে সরকার প্রত্যেক উপজেলায় একটি করে টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ স্থাপনের প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুন্দর আগামীর জন্য ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারসহ সকলকে নিবেদিত প্রাণ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতি উপজেলায় একটি করে টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ স্থাপনের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ১০০টির কাজ শুরু করা হয়েছে।’
এছাড়া ৪টি সরকারি মহিলা পলিটেকনিক ও ২৩টি বিশ্বমানের নতুন পলিটেকনিক স্থাপনে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে।
আজ শনিবার সকালে গণভবনে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইডিইবি) ২২তম জাতীয় কনভেশনের উদ্বোধনী পর্বে প্রধান অতিথির ভাষণে এ সব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, কি পেলাম, কি পেলাম না, তার চিন্তা না করে আগামী প্রজন্ম যেন সুন্দর জীবন পায় সেই লক্ষ্য নিয়ে আমাদের দেশকে আগে গড়ে তুলতে হবে। এ ক্ষেত্রে সকলকে নিবেদিত প্রাণ হয়ে কাজ করার জন্য আমি আহ্বান জানাচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেক বছর আমাদের নষ্ট হয়ে গেছে, ’৭৫ থেকে ’৯৬- ২১টি বছর হারিয়ে গেছে। যে সময়টা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের কোন উন্নতিই হয়নি। উন্নতি হয়েছে ক্ষমতাসীনদের এবং তাদের ঘিরে থাকা মুষ্টিমেয় গোষ্ঠীর। বৃহৎ জনগোষ্ঠী কিন্তু বঞ্চিতই ছিল।
তিনি বলেন, এই বঞ্চিত মানুষকে বঞ্চনার হাত থেকে মুক্তি দেয়াই আমি মনে করি আমার দায়িত্ব।
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থল থেকে কাকরাইল আইডিইপি ভবনের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ কাজ এবং ভবনটির সম্মুখে রক্ষিত স্বাধীনতা ও বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্যের উদ্বোধন করেন।
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে একজন মরণোত্তরসহ তিনজনকে এ বছরের আইডিইবি স্বর্ণপদক প্রদান করেন।
স্বর্ণপদক প্রাপ্তরা হলেন- আব্দুল কাদের সরকার, সৈয়দ উদ্দীন আহমেদ ওরফে চলচ্চিত্র নির্মাতা ছোটকু আহমেদ এবং মরহুম মো. সফর আলী মিয়া (মরণোত্তর)।
স্বর্ণপদক প্রাপ্তরা প্রত্যেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে পদক, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট গ্রহণ করেন এবং মরহুম সফর আলী মিয়ার পক্ষে তাঁর বড় ছেলে এটিএম মোজাহারুল হোসেন পদক গ্রহণ করেন।