ঢাকা ০৩:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘ফেসবুক বন্ধ করার কোনো কথা বলা হয়নি’

জাতীয় ডেস্কঃ
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, পরীক্ষার সময় ফেসবুক বন্ধ করা নয়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে বিটিআরসি’র সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। আজ রবিবার সংসদে জাতীয় পার্টির সদস্য পীর ফজলুর রহমানের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে আরও বলেন, ‘পরীক্ষার সময় ফেসবুক বন্ধ করার কোনো কথা বলা হয়নি, বন্ধ করার ক্ষমতাও আমাদের নেই। তবে ফেসবুকে প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে বিটিআরসি’র সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আগে প্রশ্নপত্র বিজি প্রেস (বাংলাদেশ সরকারি মুদ্রণালয়) থেকে ফাঁস হয়ে যেতো। সেখানে নানা ব্যবস্থা নেয়ার ফলে এখন সেখান থেকে প্রশ্নপত্র ফাঁস হয় না। তবে দেড় মাস ধরে এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা হয়। তাই দীর্ঘ দিন হাজার হাজার কেন্দ্রে পাহারা দিয়ে প্রশ্ন রাখা বড় কঠিন কাজ। ওই প্রশ্নগুলো যখন স্কুলে পৌঁছায়, কিছু শিক্ষক আছেন, তারা প্রশ্ন বিলির আগে খুলে ফেসবুক ও অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমে পাঠিয়ে দেন। আমরা এই জায়গাটায় আটকে গেছি। তাই বলেছি, বিটিআরসি’র (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) সঙ্গে আলাপ করবো। তারা ওই প্রক্রিয়ায় কোনো সহযোগিতা করতে পারেন কি-না।’
তিনি বলেন, বিটিআরসিকে বলা হয়েছে, একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বা কয়েক ঘণ্টার জন্য ফেসবুক বন্ধ রাখতে পারেন কি-না, সেটা নিয়ে আলাপ করেছি। বিটিআরসি জানিয়েছে, বিভিন্ন পদ্ধতিতে এসব প্রশ্ন আসে, তাই পরীক্ষার সময়টাতে তারা সেখানে লোক নিয়োগ করে রাখবেন। তারা পরীক্ষার সময় যদি কিছু হয়, তাৎক্ষণিকভাবে জানাবেন, সে অনুসারে পুলিশ ব্যবস্থা নিতে পারবে। বিটিআরসি সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে, তারা বলেছে ফেসবুক বন্ধ না করেও অন্যভাবে সহযোগিতা করবে।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

গণঅভ্যুত্থানের পর মুরাদনগরে প্রথম আইনশৃঙ্খলা ও সমন্বয় কমিটির সভা

‘ফেসবুক বন্ধ করার কোনো কথা বলা হয়নি’

আপডেট সময় ০১:০৫:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০১৮
জাতীয় ডেস্কঃ
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, পরীক্ষার সময় ফেসবুক বন্ধ করা নয়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে বিটিআরসি’র সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। আজ রবিবার সংসদে জাতীয় পার্টির সদস্য পীর ফজলুর রহমানের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে আরও বলেন, ‘পরীক্ষার সময় ফেসবুক বন্ধ করার কোনো কথা বলা হয়নি, বন্ধ করার ক্ষমতাও আমাদের নেই। তবে ফেসবুকে প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে বিটিআরসি’র সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আগে প্রশ্নপত্র বিজি প্রেস (বাংলাদেশ সরকারি মুদ্রণালয়) থেকে ফাঁস হয়ে যেতো। সেখানে নানা ব্যবস্থা নেয়ার ফলে এখন সেখান থেকে প্রশ্নপত্র ফাঁস হয় না। তবে দেড় মাস ধরে এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা হয়। তাই দীর্ঘ দিন হাজার হাজার কেন্দ্রে পাহারা দিয়ে প্রশ্ন রাখা বড় কঠিন কাজ। ওই প্রশ্নগুলো যখন স্কুলে পৌঁছায়, কিছু শিক্ষক আছেন, তারা প্রশ্ন বিলির আগে খুলে ফেসবুক ও অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমে পাঠিয়ে দেন। আমরা এই জায়গাটায় আটকে গেছি। তাই বলেছি, বিটিআরসি’র (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) সঙ্গে আলাপ করবো। তারা ওই প্রক্রিয়ায় কোনো সহযোগিতা করতে পারেন কি-না।’
তিনি বলেন, বিটিআরসিকে বলা হয়েছে, একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বা কয়েক ঘণ্টার জন্য ফেসবুক বন্ধ রাখতে পারেন কি-না, সেটা নিয়ে আলাপ করেছি। বিটিআরসি জানিয়েছে, বিভিন্ন পদ্ধতিতে এসব প্রশ্ন আসে, তাই পরীক্ষার সময়টাতে তারা সেখানে লোক নিয়োগ করে রাখবেন। তারা পরীক্ষার সময় যদি কিছু হয়, তাৎক্ষণিকভাবে জানাবেন, সে অনুসারে পুলিশ ব্যবস্থা নিতে পারবে। বিটিআরসি সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে, তারা বলেছে ফেসবুক বন্ধ না করেও অন্যভাবে সহযোগিতা করবে।