ঢাকা ০৬:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশেও তৈরি হবে যুদ্ধবিমান: প্রধানমন্ত্রী

জাতীয় ডেস্কঃ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‌‘নতুন নতুন সমরাস্ত্র কিনে বিমানবাহিনীকে আধুনিকায়নে সরকার কাজ করছে। এক সময় দেশেই তৈরি হবে যুদ্ধবিমান।’

আজ মঙ্গলবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে বিমান বাহিনীর ১১ স্কোয়াড্রন ও ২১ স্কোয়াড্রনকে জাতীয় পতাকা প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় বিমানবাহিনী প্রধানসহ সরকারের পদস্থ কর্মকর্তা ও বিমানবাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার বিমান বাহিনীকে যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে আধুনিক যুদ্ধ সরঞ্জাম সংগ্রহ করছে। এই বাহিনী এখন ভূমি থেকে আকাশে ক্ষেপণাস্ত্র আক্রমণ চালাতে সক্ষম।’ বাংলাদেশে একসময় যুদ্ধ বিমান তৈরি করতে সক্ষম হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। সে জন্য যথাযথ প্রশিক্ষণ ও গবেষণা চালানোর উদ্যোগ নিতে বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানান সরকার প্রধান।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটা গৌরবময় ইতিহাস রয়েছে। জাতির পিতার ডাকে সাড়া দিয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কাঁধ মিলিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয় বিমানবাহিনী। পাকিস্তানের অসংখ্য লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করেছে তারা। সীমিত শক্তি নিয়েও তারা যে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে, জাতি চিরদিন স্মরণ রাখবে।’

এর আগে, যশোরের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান ঘাঁটিতে বিমান বাহিনীর ১১ স্কোয়াড্রনকে অন্যন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য এবং সফল আক্রমাত্মক স্কোয়াড্রন হিসেবে ২১ স্কোয়াড্রনকে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে বাহিনীর প্রধান জাতীয় পতাকা প্রদান করা হয়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দীর্ঘ ১৩ বছর পর দেশে ফিরছেন কায়কোবাদ: স্বাগত জানাতে মুরাদনগরে ব্যাপক প্রস্ততি

বাংলাদেশেও তৈরি হবে যুদ্ধবিমান: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ১১:২৮:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২১

জাতীয় ডেস্কঃ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‌‘নতুন নতুন সমরাস্ত্র কিনে বিমানবাহিনীকে আধুনিকায়নে সরকার কাজ করছে। এক সময় দেশেই তৈরি হবে যুদ্ধবিমান।’

আজ মঙ্গলবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে বিমান বাহিনীর ১১ স্কোয়াড্রন ও ২১ স্কোয়াড্রনকে জাতীয় পতাকা প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় বিমানবাহিনী প্রধানসহ সরকারের পদস্থ কর্মকর্তা ও বিমানবাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার বিমান বাহিনীকে যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে আধুনিক যুদ্ধ সরঞ্জাম সংগ্রহ করছে। এই বাহিনী এখন ভূমি থেকে আকাশে ক্ষেপণাস্ত্র আক্রমণ চালাতে সক্ষম।’ বাংলাদেশে একসময় যুদ্ধ বিমান তৈরি করতে সক্ষম হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। সে জন্য যথাযথ প্রশিক্ষণ ও গবেষণা চালানোর উদ্যোগ নিতে বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানান সরকার প্রধান।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটা গৌরবময় ইতিহাস রয়েছে। জাতির পিতার ডাকে সাড়া দিয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কাঁধ মিলিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয় বিমানবাহিনী। পাকিস্তানের অসংখ্য লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করেছে তারা। সীমিত শক্তি নিয়েও তারা যে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে, জাতি চিরদিন স্মরণ রাখবে।’

এর আগে, যশোরের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান ঘাঁটিতে বিমান বাহিনীর ১১ স্কোয়াড্রনকে অন্যন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য এবং সফল আক্রমাত্মক স্কোয়াড্রন হিসেবে ২১ স্কোয়াড্রনকে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে বাহিনীর প্রধান জাতীয় পতাকা প্রদান করা হয়।