ঢাকা ১০:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাঞ্ছারামপুর পা বাধা অবস্থা  দর্জির লাশ উদ্ধার

ফয়সল আহমেদ খান, বাঞ্ছারামপুর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় ছলিমাবাদ ইউনিয়নের হোসেনপুরে গ্রামের গত শনিবার রাতে ১১ টা সময় মুখে ভিতরে কাঁপড়ও  পা বাধা অবস্থা দর্জি বাবুল মিয়ার মরদেহ(৬২)নিজ দোকান থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।

বাবুল মিয়া এই ইউনিয়নের পার্শ্ববর্তী মিরপুর গ্রামের মৃত আজগর আলী ছেলে। তার এক ছেলে এক মেয়ে রয়েছে।

এলাকার সূত্রে জানা যায়,নিহতের সাথে  এক আত্মীয়ের সাথে টাকা পয়সা নিয়ে দ্বন্দ্ব ছিল।

নিয়তের মেয়ে তানিয়া আক্তার বলেন, আমার বাবা(বাবুল মিয়া) টাকা-পয়সার দরকার ছিল। টাকা-পয়সার জন্য ঢাকা হসপিটাল চিকিৎসা না করে  চলে আসে। 

নিহতের স্ত্রী ডলি ইসলাম বলেন,আমাদের কাছে কেউ পাওনা দেওনা নেই। গত রবিবারে দোকানদারসহ সবার টাকা পরিশোধ করে দেওয়া হয়েছে।

ছলিমাবাদের ইউনিয়নের ইউপি সদস্য বলেন,দোকান খোলার পর মুখ মুখের ভিতরে কাপড় ছিল।দুই পা বাঁধা অবস্থায় দেখতে পাই আমরা।

নিহতের বড় ভাই মোঃ নুরুল ইসলাম বলেন,আমার ভাই কে কে বা কারা মেরেছে আমরা জানিনা। তবে তার অসুখ ছিল।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার  ক্রাইম এন্ড অবস জয়নাল আবেদীন আজ রবিবার বিকাল ৪ টা সময় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সাংবাদিকদের জানান,ঘটনাস্থলে একটি চিরকুট পাওয়া গেছে।আমরা আশেপাশের কয়েকজনের নমুনা স্বাক্ষর নিয়েছি।মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে ডাক্তারী পরীক্ষা নিরীক্ষার পর।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহারের দাবি ছাত্রদলের

বাঞ্ছারামপুর পা বাধা অবস্থা  দর্জির লাশ উদ্ধার

আপডেট সময় ০৫:০২:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২২

ফয়সল আহমেদ খান, বাঞ্ছারামপুর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় ছলিমাবাদ ইউনিয়নের হোসেনপুরে গ্রামের গত শনিবার রাতে ১১ টা সময় মুখে ভিতরে কাঁপড়ও  পা বাধা অবস্থা দর্জি বাবুল মিয়ার মরদেহ(৬২)নিজ দোকান থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।

বাবুল মিয়া এই ইউনিয়নের পার্শ্ববর্তী মিরপুর গ্রামের মৃত আজগর আলী ছেলে। তার এক ছেলে এক মেয়ে রয়েছে।

এলাকার সূত্রে জানা যায়,নিহতের সাথে  এক আত্মীয়ের সাথে টাকা পয়সা নিয়ে দ্বন্দ্ব ছিল।

নিয়তের মেয়ে তানিয়া আক্তার বলেন, আমার বাবা(বাবুল মিয়া) টাকা-পয়সার দরকার ছিল। টাকা-পয়সার জন্য ঢাকা হসপিটাল চিকিৎসা না করে  চলে আসে। 

নিহতের স্ত্রী ডলি ইসলাম বলেন,আমাদের কাছে কেউ পাওনা দেওনা নেই। গত রবিবারে দোকানদারসহ সবার টাকা পরিশোধ করে দেওয়া হয়েছে।

ছলিমাবাদের ইউনিয়নের ইউপি সদস্য বলেন,দোকান খোলার পর মুখ মুখের ভিতরে কাপড় ছিল।দুই পা বাঁধা অবস্থায় দেখতে পাই আমরা।

নিহতের বড় ভাই মোঃ নুরুল ইসলাম বলেন,আমার ভাই কে কে বা কারা মেরেছে আমরা জানিনা। তবে তার অসুখ ছিল।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার  ক্রাইম এন্ড অবস জয়নাল আবেদীন আজ রবিবার বিকাল ৪ টা সময় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সাংবাদিকদের জানান,ঘটনাস্থলে একটি চিরকুট পাওয়া গেছে।আমরা আশেপাশের কয়েকজনের নমুনা স্বাক্ষর নিয়েছি।মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে ডাক্তারী পরীক্ষা নিরীক্ষার পর।