ঢাকা ০৫:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫, ২২ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাঞ্ছারামপুর ফুলকপিতে লাখপতি

ফয়সাল আহমেদ,বাঞ্ছারামপুর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)প্রতিনিধিঃ

কয়েকবার টানা লোকসান হলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামের অর্ধশতাধিক কৃষক ফুলকপি চাষ কওে এ বছর লাখ টাকা লাভ করেছেন। চাষীদের মুখে এবার হাসি ফুটেছে। ফলন যেমন ভালো হয়েছে, দামও অনেক বেশি পাচ্ছেন তারা। তাছাড়া ঢাকার মোকামে বাঞ্ছারামপুরের ফুলকপির চাহিদাও বেশ ভালো।

এখানকার বিষমুক্ত ফুলকপি ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন হাটবাজারে চলে যাচ্ছে।সদর উপজেলার শেকেরকান্দি গ্রামের ফুলকপি চাষী আলাউদ্দিন বলেন, ‘এবার ঢাকায় ফুলকপির ব্যাপক চাহিদা। তাই নিশ্চিন্তে বিক্রি করছি জমি থেকেই।এবারই প্রথম ২ দফা ফলন তুলেছেন তিনি। তিনি জানান, গতবার এলাকার হাটবাজারে এই সময় ফুলকপি প্রতি মণ ৩শ’ থেকে ৪শ’ টাকায় বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এবার তা বিক্রি করছি এক হাজার থেকে ১২শ’ টাকায়।’

বাঞ্ছারামপুর কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের কর্মকর্তা এ.আর হুমায়ূন কবীর জানান, চলতি মৌসুমে  উপজেলায় শীতকালীন আগাম সবজি হিসেবে ৩৭১ হেক্টর জমিতে ফুল/বাধা কপির চাষ হয়েছে। চাষীরা স্থানীয় বাজারে চাহিদা মিটিয়েও রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হচ্ছে এই ফুলকপি।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরের ৭ শহীদ পরিবারের মাঝে রমজানের উপহার পাঠালেন সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদ

বাঞ্ছারামপুর ফুলকপিতে লাখপতি

আপডেট সময় ১১:২০:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
ফয়সাল আহমেদ,বাঞ্ছারামপুর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)প্রতিনিধিঃ

কয়েকবার টানা লোকসান হলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামের অর্ধশতাধিক কৃষক ফুলকপি চাষ কওে এ বছর লাখ টাকা লাভ করেছেন। চাষীদের মুখে এবার হাসি ফুটেছে। ফলন যেমন ভালো হয়েছে, দামও অনেক বেশি পাচ্ছেন তারা। তাছাড়া ঢাকার মোকামে বাঞ্ছারামপুরের ফুলকপির চাহিদাও বেশ ভালো।

এখানকার বিষমুক্ত ফুলকপি ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন হাটবাজারে চলে যাচ্ছে।সদর উপজেলার শেকেরকান্দি গ্রামের ফুলকপি চাষী আলাউদ্দিন বলেন, ‘এবার ঢাকায় ফুলকপির ব্যাপক চাহিদা। তাই নিশ্চিন্তে বিক্রি করছি জমি থেকেই।এবারই প্রথম ২ দফা ফলন তুলেছেন তিনি। তিনি জানান, গতবার এলাকার হাটবাজারে এই সময় ফুলকপি প্রতি মণ ৩শ’ থেকে ৪শ’ টাকায় বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এবার তা বিক্রি করছি এক হাজার থেকে ১২শ’ টাকায়।’

বাঞ্ছারামপুর কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের কর্মকর্তা এ.আর হুমায়ূন কবীর জানান, চলতি মৌসুমে  উপজেলায় শীতকালীন আগাম সবজি হিসেবে ৩৭১ হেক্টর জমিতে ফুল/বাধা কপির চাষ হয়েছে। চাষীরা স্থানীয় বাজারে চাহিদা মিটিয়েও রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হচ্ছে এই ফুলকপি।