ঢাকা ০৯:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৫ মার্চ ২০২৫, ২১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বালিশ কাণ্ডে প্রত্যাহার রূপপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী

জাতীয় ডেস্কঃ

পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের আওতায় ভবনের আসবাবপত্র ও বালিশ কেনাসহ অন্যান্য কাজের অস্বাভাবিক ব্যয়ের অভিযোগ উঠার পর, প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুল আলমকে প্রত্যাহার করেছে সরকার।

 

অস্বাভাবিক ব্যয়ের বিষয়ে একটি গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, রূপপুর প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বসবাসের জন্য নির্মাণাধীন গ্রিনসিটি আবাসন প্রকল্পের জন্য আসবাবপত্র ও অন্যান্য জিনিসপত্র কেনায় দুর্নীতি হয়েছে।

সেখানে একটি বালিশের দাম দেখানো হয়েছে ৫ হাজার ৯৫৭ টাকা, আর আর সেই বালিশ ফ্ল্যাটে ওঠানোর খরচ ৭৬০ টাকা দেখানো হয়েছে। এভাবে বিভিন্ন আসবাবপত্রেও অস্বাভাবিক ব্যয় দেখানো হয়েছে।

এরপর এ বিষয়ে তদন্তে গত রবিবার দুটি কমিটি গঠন করেছ গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের সব ধরনের বিল পরিশোধ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। তদন্ত প্রতিবেদনের সুপারিশের আলোকে বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে বিল পরিশোধের বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরের ৭ শহীদ পরিবারের মাঝে রমজানের উপহার পাঠালেন সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদ

বালিশ কাণ্ডে প্রত্যাহার রূপপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী

আপডেট সময় ০১:৪৯:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ মে ২০১৯
জাতীয় ডেস্কঃ

পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের আওতায় ভবনের আসবাবপত্র ও বালিশ কেনাসহ অন্যান্য কাজের অস্বাভাবিক ব্যয়ের অভিযোগ উঠার পর, প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুল আলমকে প্রত্যাহার করেছে সরকার।

 

অস্বাভাবিক ব্যয়ের বিষয়ে একটি গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, রূপপুর প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বসবাসের জন্য নির্মাণাধীন গ্রিনসিটি আবাসন প্রকল্পের জন্য আসবাবপত্র ও অন্যান্য জিনিসপত্র কেনায় দুর্নীতি হয়েছে।

সেখানে একটি বালিশের দাম দেখানো হয়েছে ৫ হাজার ৯৫৭ টাকা, আর আর সেই বালিশ ফ্ল্যাটে ওঠানোর খরচ ৭৬০ টাকা দেখানো হয়েছে। এভাবে বিভিন্ন আসবাবপত্রেও অস্বাভাবিক ব্যয় দেখানো হয়েছে।

এরপর এ বিষয়ে তদন্তে গত রবিবার দুটি কমিটি গঠন করেছ গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের সব ধরনের বিল পরিশোধ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। তদন্ত প্রতিবেদনের সুপারিশের আলোকে বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে বিল পরিশোধের বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে।