ঢাকা ০৫:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ব্রাজিলে বন্যা-ভূমিধসে মৃত্যু বেড়ে ১৩৬

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

বন্যায় কাদামাটিতে তলিয়ে যাওয়া লোকদের উদ্ধারে ব্রাজিলের পেট্রোপলিস শহরে কর্তৃপক্ষ ব্যাপক উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রেখেছে। শুক্রবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা  বেড়ে ১৩৬ জন হয়েছে।

প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারো এই ঘটনাকে ‘যুদ্ধ দৃশ্য” হিসেবে বর্ণনা করেছেন।

ব্রাজিলের বেসামরিক প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা বলেছেন, রিও ডি জেনিরো থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার (৩৭ মাইল) উত্তরে মনোরম এই পর্যটন শহর থেকে এ পর্যন্ত ১৩৬ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ৩ দিন পর নিখোঁজ লোকদের চে থাকার আশা দ্রুত ক্ষীণ হয়ে আসছে। 

মেট্রোপোলিসের মেয়র রুবেনস বোমটেম্পো শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এতো সময় পাড় হয়েছে যে, এখন কাউকে জীবিত পাওয়া কঠিন।

রিও ডি জেনিরোর গভর্নর ক্লদিও কাস্ত্রো বলেছেন, ১৯৩২ সালের পর এই প্রবল মৌসুমি বৃষ্টিপাতে গত মঙ্গলবার শহরের রাস্তাগুলো নদীতে পরিণত হয়, এতে বাড়ি, গাড়ি এবং গাছপালা ভাসিয়ে নিয়ে যায়। 

শুক্রবার বোলসোনারো হেলিকপ্টারে করে মেট্রোপোলিসের অবস্থা দেখে সাংবাদিকদের বলেন, আমরা যুদ্ধের দৃশ্যের মতো ব্যাপক ধ্বংস দেখছি।

কর্মকর্তারা শুক্রবার গভীর রাতে বলেছেন, ২১৮ জন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। এদের মধ্যে ৫৭ জন উদ্ধার করা লাশের মধ্যে থাকতে পারেন। এই লাশগুলো এখনো শনাক্ত করা হয়নি।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির ১৭ বছর পর বিজয় দিবস উদযাপন

ব্রাজিলে বন্যা-ভূমিধসে মৃত্যু বেড়ে ১৩৬

আপডেট সময় ০১:৩৭:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

বন্যায় কাদামাটিতে তলিয়ে যাওয়া লোকদের উদ্ধারে ব্রাজিলের পেট্রোপলিস শহরে কর্তৃপক্ষ ব্যাপক উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রেখেছে। শুক্রবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা  বেড়ে ১৩৬ জন হয়েছে।

প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারো এই ঘটনাকে ‘যুদ্ধ দৃশ্য” হিসেবে বর্ণনা করেছেন।

ব্রাজিলের বেসামরিক প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা বলেছেন, রিও ডি জেনিরো থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার (৩৭ মাইল) উত্তরে মনোরম এই পর্যটন শহর থেকে এ পর্যন্ত ১৩৬ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ৩ দিন পর নিখোঁজ লোকদের চে থাকার আশা দ্রুত ক্ষীণ হয়ে আসছে। 

মেট্রোপোলিসের মেয়র রুবেনস বোমটেম্পো শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এতো সময় পাড় হয়েছে যে, এখন কাউকে জীবিত পাওয়া কঠিন।

রিও ডি জেনিরোর গভর্নর ক্লদিও কাস্ত্রো বলেছেন, ১৯৩২ সালের পর এই প্রবল মৌসুমি বৃষ্টিপাতে গত মঙ্গলবার শহরের রাস্তাগুলো নদীতে পরিণত হয়, এতে বাড়ি, গাড়ি এবং গাছপালা ভাসিয়ে নিয়ে যায়। 

শুক্রবার বোলসোনারো হেলিকপ্টারে করে মেট্রোপোলিসের অবস্থা দেখে সাংবাদিকদের বলেন, আমরা যুদ্ধের দৃশ্যের মতো ব্যাপক ধ্বংস দেখছি।

কর্মকর্তারা শুক্রবার গভীর রাতে বলেছেন, ২১৮ জন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। এদের মধ্যে ৫৭ জন উদ্ধার করা লাশের মধ্যে থাকতে পারেন। এই লাশগুলো এখনো শনাক্ত করা হয়নি।