ঢাকা ০৫:০১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ৩১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভারতীয় টর্পেডোর প্রথম চালান গেল মিয়ানমারে

অন্তর্জাতিক ডেস্ক:

সাবমেরিন প্রতিরোধী উন্নত হালকা টর্পেডো (টিএএল) শিয়েনার প্রথম চালান মিয়ানমারে পাঠিয়েছে ভারত। ভারতের প্রতিরক্ষা ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, টর্পেডো সরবরাহের মধ্য দিয়ে দুই দেশের সুদৃঢ় বন্ধন থাকার বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে।

ভারতের প্রতিরক্ষা বিষয়ক ওয়েবসাইট লাইফফিস্টের বরাত দিয়ে ভারতের সাময়িকী স্বরাজ্য ও মিয়ানমারের সংবাদপত্র ইরাবতী এ খবর দিয়েছে। দুই বছর আগের একটি রপ্তানি চুক্তির আওতায় ভারত এসব প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম সরবরাহ করছে।

 

ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ভারত ডায়নামিকস লিমিটেড (বিডিএল) এসব টর্পোডো তৈরি করেছে। ক্ষেপণ ব্যবস্থাসহ টর্পেডো সংযোজনের পেছনে ছিল বহুজাতিক প্রকৌশল কোম্পানি লারসেন অ্যান্ড টারবো। টিএএল শিয়েনা ভারতে স্থানীয়ভাবে তৈরি প্রথম সাবমেরিন প্রতিরোধী হালকা টর্পেডো।

ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থার (ডিআরডিও) ন্যাভাল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ল্যাবরেটরিতে এটার মডেল তৈরি হয়েছে। হায়দ্রাবাদের ভিশাখাপত্তনামে বিডিএলের নিজস্ব কারখানায় এসব টর্পেডো তৈরি করা হয়।

ভারত এর আগে মিয়ানমারে অ্যাকোয়াস্টিক ড্রোন, ন্যাভাল সোনারসহ অন্যান্য সরঞ্জাম সরবরাহ করেছে। সীমান্তে বিদ্রোহ দমনেও দুই দেশ নিজেদের মধ্যে সহযোগিতায় সম্মত হয়েছে। এবার নতুন করে শিয়েনা টর্পেডো সরবরাহ দুই দেশের মধ্যে জোরদার সম্পর্কের ইঙ্গিত দেয়। তবে টর্পেডোর সংখ্যা ও মিয়ানমার নৌবাহিনীর কোন বহরে এসব যুক্ত হবে সেবিষয়ে প্রতিবেদনে কিছু উল্লেখ করা হয়নি। এসব টর্পেডো রপ্তানির জন্য ২০১৭ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে ৩ কোটি ৭৯ লাখ ডলারের চুক্তি করে ভারত।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম বাড়ি ভাঙচুর

ভারতীয় টর্পেডোর প্রথম চালান গেল মিয়ানমারে

আপডেট সময় ০৩:৪৬:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০১৯
অন্তর্জাতিক ডেস্ক:

সাবমেরিন প্রতিরোধী উন্নত হালকা টর্পেডো (টিএএল) শিয়েনার প্রথম চালান মিয়ানমারে পাঠিয়েছে ভারত। ভারতের প্রতিরক্ষা ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, টর্পেডো সরবরাহের মধ্য দিয়ে দুই দেশের সুদৃঢ় বন্ধন থাকার বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে।

ভারতের প্রতিরক্ষা বিষয়ক ওয়েবসাইট লাইফফিস্টের বরাত দিয়ে ভারতের সাময়িকী স্বরাজ্য ও মিয়ানমারের সংবাদপত্র ইরাবতী এ খবর দিয়েছে। দুই বছর আগের একটি রপ্তানি চুক্তির আওতায় ভারত এসব প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম সরবরাহ করছে।

 

ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ভারত ডায়নামিকস লিমিটেড (বিডিএল) এসব টর্পোডো তৈরি করেছে। ক্ষেপণ ব্যবস্থাসহ টর্পেডো সংযোজনের পেছনে ছিল বহুজাতিক প্রকৌশল কোম্পানি লারসেন অ্যান্ড টারবো। টিএএল শিয়েনা ভারতে স্থানীয়ভাবে তৈরি প্রথম সাবমেরিন প্রতিরোধী হালকা টর্পেডো।

ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থার (ডিআরডিও) ন্যাভাল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ল্যাবরেটরিতে এটার মডেল তৈরি হয়েছে। হায়দ্রাবাদের ভিশাখাপত্তনামে বিডিএলের নিজস্ব কারখানায় এসব টর্পেডো তৈরি করা হয়।

ভারত এর আগে মিয়ানমারে অ্যাকোয়াস্টিক ড্রোন, ন্যাভাল সোনারসহ অন্যান্য সরঞ্জাম সরবরাহ করেছে। সীমান্তে বিদ্রোহ দমনেও দুই দেশ নিজেদের মধ্যে সহযোগিতায় সম্মত হয়েছে। এবার নতুন করে শিয়েনা টর্পেডো সরবরাহ দুই দেশের মধ্যে জোরদার সম্পর্কের ইঙ্গিত দেয়। তবে টর্পেডোর সংখ্যা ও মিয়ানমার নৌবাহিনীর কোন বহরে এসব যুক্ত হবে সেবিষয়ে প্রতিবেদনে কিছু উল্লেখ করা হয়নি। এসব টর্পেডো রপ্তানির জন্য ২০১৭ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে ৩ কোটি ৭৯ লাখ ডলারের চুক্তি করে ভারত।