ঢাকা ০২:২৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভারতে বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

ভারতে বন্যা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। বন্যায় এখন পর্যন্ত ১০ জন মারা গেছে। আসামে মারা গেছে ৬ জন। এ ছাড়াও অরুণাচল ও মিজোরামেও মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

এনডিটিভির খবরে বলা হয়, আসামে বন্যায় ৮ লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়েছে। বন্যায় গোলাঘাটে দুইজন মারা গেছেন। আর হাফলংয়ে ভূমিধসে আরো একজনের মৃত্যু হয়েছে। বন্যার কারণে আসামে এখন মৃতের সংখ্যা বেড়ে ছয়জনে দাঁড়িয়েছে।

এদিকে ইন্ডিয়া টুডের খবরে বলা হয়, আসামের ছয়জন ছাড়াও অরুণাচল ও মিজোরাম রাজ্য মিলে মোট ১০ জন মারা গেছে। এছাড়া সিকিমের ভূমিধসের মত ঘটনা ঘটেছে।

আসামের বিপর্যয় মোকাবিলা কর্তৃপক্ষ (এএসডিএমএ) জানিয়েছে, ঢেমাজি, লখিমপুর, বিশ্বনাথ, ডারাং, নলবাড়ী, চিরাং, গোলাঘাট, মাজুলি, জোরহাট, ডিব্রুগড়, নগাঁও, মরিগাঁও, কোকড়াঝড় বঙ্গাইগাঁও, বকসা এবং শোণিতপুরে টানা বৃষ্টিপাত ও বন্যার কারণে মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সবচেয়ে বেশি। বন্যার পানিতে আটকে পড়া নারী-পুরুষ ও শিশুদের উদ্ধার করতে ২৪ ঘণ্টা অভিযান চলছে। একইসঙ্গে চলছে ত্রাণ কার্যক্রমও।

আসামের মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল বন্যাকবলিত এলাকায় যাতে প্রয়োজনীয় চিকিত্সাসেবার ব্যবস্থা থাকে তার নির্দেশ দিয়েছেন। এছাড়া প্রাণীদের জন্যও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে ও তাদের খাদ্যের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ জোগাড় করতে বলেছেন তিনি।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ভারতে বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু

আপডেট সময় ১২:১৮:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ জুলাই ২০১৯
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

ভারতে বন্যা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। বন্যায় এখন পর্যন্ত ১০ জন মারা গেছে। আসামে মারা গেছে ৬ জন। এ ছাড়াও অরুণাচল ও মিজোরামেও মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

এনডিটিভির খবরে বলা হয়, আসামে বন্যায় ৮ লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়েছে। বন্যায় গোলাঘাটে দুইজন মারা গেছেন। আর হাফলংয়ে ভূমিধসে আরো একজনের মৃত্যু হয়েছে। বন্যার কারণে আসামে এখন মৃতের সংখ্যা বেড়ে ছয়জনে দাঁড়িয়েছে।

এদিকে ইন্ডিয়া টুডের খবরে বলা হয়, আসামের ছয়জন ছাড়াও অরুণাচল ও মিজোরাম রাজ্য মিলে মোট ১০ জন মারা গেছে। এছাড়া সিকিমের ভূমিধসের মত ঘটনা ঘটেছে।

আসামের বিপর্যয় মোকাবিলা কর্তৃপক্ষ (এএসডিএমএ) জানিয়েছে, ঢেমাজি, লখিমপুর, বিশ্বনাথ, ডারাং, নলবাড়ী, চিরাং, গোলাঘাট, মাজুলি, জোরহাট, ডিব্রুগড়, নগাঁও, মরিগাঁও, কোকড়াঝড় বঙ্গাইগাঁও, বকসা এবং শোণিতপুরে টানা বৃষ্টিপাত ও বন্যার কারণে মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সবচেয়ে বেশি। বন্যার পানিতে আটকে পড়া নারী-পুরুষ ও শিশুদের উদ্ধার করতে ২৪ ঘণ্টা অভিযান চলছে। একইসঙ্গে চলছে ত্রাণ কার্যক্রমও।

আসামের মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল বন্যাকবলিত এলাকায় যাতে প্রয়োজনীয় চিকিত্সাসেবার ব্যবস্থা থাকে তার নির্দেশ দিয়েছেন। এছাড়া প্রাণীদের জন্যও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে ও তাদের খাদ্যের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ জোগাড় করতে বলেছেন তিনি।