ঢাকা ১১:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারত-বাংলাদেশ ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড পেলেন যারা

বিনোদন  ডেস্ক:

রাজধানীর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে বসেছিল দুই বাংলার চলচ্চিত্র তারকাদের মিলনমেলা। প্রথমবারের মতো আয়োজিত ভারত-বাংলাদেশ ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড প্রদান জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে। বাংলাদেশ ও ভারতের চলচ্চিত্র তারকাদের সম্মানিত করতে টিএম ফিল্মসের নিবেদনে ‘ভারত বাংলাদেশ ফিল্ম এওয়ার্ডস-২০১৯’ (বিবিএফএ) প্রদান করা হয়।

ওপার বাংলার রঞ্জিৎ মল্লিক ও প্রসেনজিৎ থেকে শুরু করে হালের ক্রেজ জিৎ, আবীর চ্যাটার্জি, পরমব্রত, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, পাওলি দাম, নিকিতা গান্ধি, অনির্বান, কৌশিক গাঙ্গুলি, দেবজ্যোতি মিশ্র, ইন্দ্রজিৎ সেনগুপ্তসহ এপার বাংলার জয়া আহসান, পরীমনি, পূজা চেরি, নুসরাত ফারিয়া, বিদ্যা সিনহা মীম, মৌসুমী, ওমর সানী, ইমন, নীরব প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 

দুই দেশের জাতীয়সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়েই আসরের পর্দা উঠে। এরপর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রজেক্টরে প্রদর্শন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্যমন্ত্রী ড.হাছান মাহমুদ।

অনুষ্ঠানে জুরিবোর্ডের সদস্য ছিলেন বাংলাদেশের আলমগীর, কবরী, ইমদাদুল হক মিলন, খোরশেদ আলম খসরু ও হাসিবুর রেজা কল্লোল ও অন্যদিকে, ভারতের গৌতম ঘোষ, ব্রাত্য বসু, গৌতম ভট্টাচার্য, অঞ্জন বোস ও তনুশ্রী চক্রবর্তী।

চলচ্চিত্রে বিশেষ অবদান রাখায় বাংলাদেশের কিংবদন্তি  অভিনেত্রী আনোয়ারা বেগম ও ভারতের কিংবদন্তি অভিনেতা রঞ্জিত মল্লিককে আজীবন সম্মাননা প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে বেস্ট স্ক্রিপ্ট রাইটার পুরস্কারে ভূষিত হন বাংলাদেশের ফেরারী ফরহাদ ও ভারতের পক্ষে পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়। বেস্ট সিনেমাটোগ্রাফারের পুরস্কার পান বাংলাদেশের কামরুল হাসান খসরু ও ভারতের সৃজিত মুখার্জি। ভিডিও এডিটর হিসেবে বাংলাদেশের তৌহিদ হোসেন চৌধুরী ও ভারতের সংলাপ ভৌমিক। বেস্ট মিউজিক ডিরেক্টর বাংলাদেশের হৃদয় খান ও ভারতের বিক্রম ঘোষ।

বেস্ট প্লে-ব্যাক সিঙ্গার (পুরুষ) বাংলাদেশের ইমরান ও ভারতের অনির্বান ভট্টাচার্য। বেস্ট প্লে-ব্যাক সিঙ্গার (নারী) বাংলাদেশের পক্ষে যৌথভাবে সোমনুর মনির কোনাল ও ফাতেমাতুজ জোহরা ঐশী ও ভারতের নিকিতা নন্দী। সেরা পার্শ্ব চরিত্রাভিনেতা বাংলাদেশের ইমন ও ভারতের অর্জুন চক্রবর্তী। সেরা পার্শ্ব চরিত্রাভিনেত্রী বাংলাদেশের জাকিয়া বারী মম ও ভারতে সুদীপ্তা চক্রবর্তী।

বিশেষ জুরি এওয়ার্ড পেয়েছেন বাংলাদেশের তাসকিন রহমান ও বিদ্যা সিনহা মীম এবং ভারতের রুদ্র নীল রায় ঘোষ ও আবীর চ্যাটার্জি ও নবনী। শ্রেষ্ঠ পরিচালক বাংলাদেশের নাসির উদ্দিন ইউসুফ ও ভারতের সৃজিত মুখার্জি।

জনপ্রিয় চলচ্চিত্র বাংলাদেশের ‘পাসওয়ার্ড’ ও ভারতের ‘বোমকেশ গোত্র’। সেরা ফিল্ম বাংলাদেশের ‘দেবী’ ও ভারতের ‘নগর কীর্তন’। ভারতের জনপ্রিয় নায়িকা ক্যাটাগরিতে ঋতুপর্না সেনগুপ্ত ও বাংলাদেশের জয়া আহসান। সেরা প্রধান অভিনেত্রী বাংলাদেশের জয়া আহসান ও ভারতের পাওলি দাম। সেরা প্রধান অভিনেতা বাংলাদেশের সিয়াম ও ভারতের প্রসেনজিৎ। বর্ষসেরা জনপ্রিয় অভিনেতা বাংলাদেশের শাকিব খান ও ভারতের জিৎ।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

ভারত-বাংলাদেশ ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড পেলেন যারা

আপডেট সময় ০৪:৪৯:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০১৯
বিনোদন  ডেস্ক:

রাজধানীর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে বসেছিল দুই বাংলার চলচ্চিত্র তারকাদের মিলনমেলা। প্রথমবারের মতো আয়োজিত ভারত-বাংলাদেশ ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড প্রদান জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে। বাংলাদেশ ও ভারতের চলচ্চিত্র তারকাদের সম্মানিত করতে টিএম ফিল্মসের নিবেদনে ‘ভারত বাংলাদেশ ফিল্ম এওয়ার্ডস-২০১৯’ (বিবিএফএ) প্রদান করা হয়।

ওপার বাংলার রঞ্জিৎ মল্লিক ও প্রসেনজিৎ থেকে শুরু করে হালের ক্রেজ জিৎ, আবীর চ্যাটার্জি, পরমব্রত, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, পাওলি দাম, নিকিতা গান্ধি, অনির্বান, কৌশিক গাঙ্গুলি, দেবজ্যোতি মিশ্র, ইন্দ্রজিৎ সেনগুপ্তসহ এপার বাংলার জয়া আহসান, পরীমনি, পূজা চেরি, নুসরাত ফারিয়া, বিদ্যা সিনহা মীম, মৌসুমী, ওমর সানী, ইমন, নীরব প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 

দুই দেশের জাতীয়সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়েই আসরের পর্দা উঠে। এরপর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রজেক্টরে প্রদর্শন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্যমন্ত্রী ড.হাছান মাহমুদ।

অনুষ্ঠানে জুরিবোর্ডের সদস্য ছিলেন বাংলাদেশের আলমগীর, কবরী, ইমদাদুল হক মিলন, খোরশেদ আলম খসরু ও হাসিবুর রেজা কল্লোল ও অন্যদিকে, ভারতের গৌতম ঘোষ, ব্রাত্য বসু, গৌতম ভট্টাচার্য, অঞ্জন বোস ও তনুশ্রী চক্রবর্তী।

চলচ্চিত্রে বিশেষ অবদান রাখায় বাংলাদেশের কিংবদন্তি  অভিনেত্রী আনোয়ারা বেগম ও ভারতের কিংবদন্তি অভিনেতা রঞ্জিত মল্লিককে আজীবন সম্মাননা প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে বেস্ট স্ক্রিপ্ট রাইটার পুরস্কারে ভূষিত হন বাংলাদেশের ফেরারী ফরহাদ ও ভারতের পক্ষে পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়। বেস্ট সিনেমাটোগ্রাফারের পুরস্কার পান বাংলাদেশের কামরুল হাসান খসরু ও ভারতের সৃজিত মুখার্জি। ভিডিও এডিটর হিসেবে বাংলাদেশের তৌহিদ হোসেন চৌধুরী ও ভারতের সংলাপ ভৌমিক। বেস্ট মিউজিক ডিরেক্টর বাংলাদেশের হৃদয় খান ও ভারতের বিক্রম ঘোষ।

বেস্ট প্লে-ব্যাক সিঙ্গার (পুরুষ) বাংলাদেশের ইমরান ও ভারতের অনির্বান ভট্টাচার্য। বেস্ট প্লে-ব্যাক সিঙ্গার (নারী) বাংলাদেশের পক্ষে যৌথভাবে সোমনুর মনির কোনাল ও ফাতেমাতুজ জোহরা ঐশী ও ভারতের নিকিতা নন্দী। সেরা পার্শ্ব চরিত্রাভিনেতা বাংলাদেশের ইমন ও ভারতের অর্জুন চক্রবর্তী। সেরা পার্শ্ব চরিত্রাভিনেত্রী বাংলাদেশের জাকিয়া বারী মম ও ভারতে সুদীপ্তা চক্রবর্তী।

বিশেষ জুরি এওয়ার্ড পেয়েছেন বাংলাদেশের তাসকিন রহমান ও বিদ্যা সিনহা মীম এবং ভারতের রুদ্র নীল রায় ঘোষ ও আবীর চ্যাটার্জি ও নবনী। শ্রেষ্ঠ পরিচালক বাংলাদেশের নাসির উদ্দিন ইউসুফ ও ভারতের সৃজিত মুখার্জি।

জনপ্রিয় চলচ্চিত্র বাংলাদেশের ‘পাসওয়ার্ড’ ও ভারতের ‘বোমকেশ গোত্র’। সেরা ফিল্ম বাংলাদেশের ‘দেবী’ ও ভারতের ‘নগর কীর্তন’। ভারতের জনপ্রিয় নায়িকা ক্যাটাগরিতে ঋতুপর্না সেনগুপ্ত ও বাংলাদেশের জয়া আহসান। সেরা প্রধান অভিনেত্রী বাংলাদেশের জয়া আহসান ও ভারতের পাওলি দাম। সেরা প্রধান অভিনেতা বাংলাদেশের সিয়াম ও ভারতের প্রসেনজিৎ। বর্ষসেরা জনপ্রিয় অভিনেতা বাংলাদেশের শাকিব খান ও ভারতের জিৎ।