ঢাকা ০১:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫, ২৬ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মনোনয়ন বাণিজ্য না হলে বিএনপির ফলাফল আরও ভালো হতো: প্রধানমন্ত্রী

জাতীয় ডেস্কঃ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেই দেশের মানুষের উন্নয়ন হয়। তাই মানুষ নৌকায় ভোট দিয়েছে। আওয়ামী লীগ দেশের সেবক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে বলেই মানুষ আবারও ভোট দিয়ে বিজয়ী করেছে। দেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ আওয়ামী লীগে আস্থা রাখেই বলেই সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে দেশের মানুষ সমর্থন দিয়েছে’।

শনিবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের কার্যনির্বাহী সংসদ এবং উপদেষ্টা পরিষদের যৌথ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব দুর্নীতিগ্রস্ত, সাজাপ্রাপ্ত এবং পলাতক আসামি বলেই জনগণ নির্বাচনে তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এতিমের টাকা লুটের অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত হয়ে জেলে আছেন। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান হত্যা মামলা, দুর্নীতি এবং মানিলন্ডারিংসহ একাধিক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি। জনগণ তাদের এসব তৎপরতা গ্রহণ করেনি’।

অতীতের মতো সদ্যসমাপ্ত নির্বাচনও বিএনপি বানচালের চেষ্টা করেছিল বলেও অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এবারও তাদের নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা সবাই দেখেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনও তারা বানচাল করার অপচেষ্টা করেছিল।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০১৮ এর নির্বাচনে বিএনপি যদি মনোনয়ন বাণিজ্য না করতো, তাহলে হয়তো তাদের ফলাফল আরও একটু ভালো হতে পারতো। আমি মনে করি গণতন্ত্রের স্বার্থে তাদের সংসদে আসা উচিত’।

বিপুল ভোটে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে টানা তৃতীয় মেয়াদে বিজয়ী করায় দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশবাসীর প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতা আরও বেড়ে গেল। দেশে শান্তি বজায় থাকলে উন্নয়ন করা যায়; সেটা আবারও প্রমাণ হয়েছে।

শেষে প্রয়াত সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ও সকল শহীদদের স্মরণে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যৌথসভায় এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে রাতের অন্ধকারে চলে গোমতী নদীর মাটি কাটার মহোৎসব, নির্বিকার প্রশাসন

মনোনয়ন বাণিজ্য না হলে বিএনপির ফলাফল আরও ভালো হতো: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ০২:২৭:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জানুয়ারী ২০১৯
জাতীয় ডেস্কঃ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেই দেশের মানুষের উন্নয়ন হয়। তাই মানুষ নৌকায় ভোট দিয়েছে। আওয়ামী লীগ দেশের সেবক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে বলেই মানুষ আবারও ভোট দিয়ে বিজয়ী করেছে। দেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ আওয়ামী লীগে আস্থা রাখেই বলেই সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে দেশের মানুষ সমর্থন দিয়েছে’।

শনিবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের কার্যনির্বাহী সংসদ এবং উপদেষ্টা পরিষদের যৌথ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব দুর্নীতিগ্রস্ত, সাজাপ্রাপ্ত এবং পলাতক আসামি বলেই জনগণ নির্বাচনে তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এতিমের টাকা লুটের অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত হয়ে জেলে আছেন। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান হত্যা মামলা, দুর্নীতি এবং মানিলন্ডারিংসহ একাধিক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি। জনগণ তাদের এসব তৎপরতা গ্রহণ করেনি’।

অতীতের মতো সদ্যসমাপ্ত নির্বাচনও বিএনপি বানচালের চেষ্টা করেছিল বলেও অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এবারও তাদের নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা সবাই দেখেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনও তারা বানচাল করার অপচেষ্টা করেছিল।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০১৮ এর নির্বাচনে বিএনপি যদি মনোনয়ন বাণিজ্য না করতো, তাহলে হয়তো তাদের ফলাফল আরও একটু ভালো হতে পারতো। আমি মনে করি গণতন্ত্রের স্বার্থে তাদের সংসদে আসা উচিত’।

বিপুল ভোটে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে টানা তৃতীয় মেয়াদে বিজয়ী করায় দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশবাসীর প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতা আরও বেড়ে গেল। দেশে শান্তি বজায় থাকলে উন্নয়ন করা যায়; সেটা আবারও প্রমাণ হয়েছে।

শেষে প্রয়াত সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ও সকল শহীদদের স্মরণে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যৌথসভায় এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।