তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক:
পৃথিবী এখন আর আগের সেই পৃথিবীতে নেই। প্রতি মুহূর্তে পৃথিবী ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিজেকে। ১ মিনিট আগের পৃথিবী আর ১ মিনিট পরের পৃথিবীর মধ্যে বিস্তর ফারাক। আমাদের বাসগৃহ এই পৃথিবীতে চলছে আবিষ্কার ও কর্মচাঞ্চল্যের এক মহোত্সব। ছেলে বড়ো হবে, চাকরি করে টাকা কামাবে—এই প্রথাগত ধারণা এখন বদলেছে। প্রথাগত ধারণার বাইরে এসে জাকারবার্গ, স্টিভ জবস, সের্গেই ব্রিন এবং এলন মাস্কসহ অনেকের মতো বিজ্ঞানের মানুষজন তাঁদের চমক লাগানো সব আইডিয়া দিয়ে পৃথিবীর পুরো স্ট্রাকচারই পরিবর্তন করে দিচ্ছে। এলন মাস্ক সেই ধারারই একজন মানুষ। পৃথিবীর ভাগ্য পরিবর্তনের চাবিকাঠি ক্ষমতা শক্তিশালী দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের হাতে থাকলেও নতুন দিনের এই পার্শ্ব-নায়কেরাই হয়ে উঠছেন আগামী পৃথিবীর প্রচ্ছদচিত্র। তাদের হাত ধরেই প্রযুক্তিগত উত্কর্ষতা পাচ্ছে নতুন মাত্রা। জীবন ধারণে, জীবন যাপনে আসছে বৈচিত্র্যের ছোঁয়া।
একটি মেডিক্যাল রিসার্চ সংস্থা হিসেবেই ২০১৬তে আত্মপ্রকাশ হয়েছিল নিউরালিঙ্কের। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক হাই-প্রোফাইল নিউরোসায়েনটিস্টকেই এই সংস্থায় নিয়োগ করা হয়েছিল।