ঢাকা ০১:২৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মায়ের জীবন বাঁচালো চার বছরের শিশু

 অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

মাত্র চার বছরের এক শিশুর বুদ্ধিমত্তার কারণে বাঁচালো মায়ের জীবন। সম্প্রতি এমন ঘটনা ঘটেছে ব্রিটেনে। খবর বিবিসির।

চার বছর বয়সী ওই শিশুর নাম কেইটলিন রাইট। যুক্তরাজ্যের ডোরসেট অঞ্চলের আসকার্সওয়েল গ্রামে পরিবারের সঙ্গে থাকে কেইটলিন।

ঘটনার বিস্তারিত সম্পর্কে জানা যায়, গত মাসের শুরু থেকে অসুস্থ হয়ে পড়ে কেইটলিনের মা। এরপর একদিন কেইটলিনের মা শার্লিন ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং জ্ঞান হারান। পাশেই ছিলেন কেইটলিন।

এসময় ঘাবড়ে না গিয়ে স্থানীয় জরুরি সেবার ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে অ্যাম্বুলেন্স ডেকে নেয়। কিছুক্ষণ পরে অ্যাম্বুলেন্স এসে উদ্ধার করে তার মাকে। এতেই প্রাণে বেঁচে যান কেইটলিনের মা।

এ ব্যাপারে স্থানীয় সাউথ ওয়েস্টার্ন অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস- সোয়াস কর্তৃপক্ষ জানান, ‘এত অল্প বয়সে এই মেয়েটি যে বিজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছে, সেটা তুলনাহীন। সে যেভাবে ফোনের অপর-প্রান্তে থাকা ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলেছে, তার মায়ের অবস্থা ব্যাখ্যা করেছে সেটা আশ্চর্য হওয়ার মতোই।’

এতো অল্প বয়সে এমন বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেওয়ায় সবার মুখে এখন কেইটলিনের প্রশংসা।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বাঞ্ছারামপুরের ‘ডন’ খ্যাত এমপির ভাগিনা জনির জামিন।বিএনপির নেতাকর্মী সহ এলাকায় তোলপাড়! 

মায়ের জীবন বাঁচালো চার বছরের শিশু

আপডেট সময় ০৭:২৭:২৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ ডিসেম্বর ২০১৮
 অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

মাত্র চার বছরের এক শিশুর বুদ্ধিমত্তার কারণে বাঁচালো মায়ের জীবন। সম্প্রতি এমন ঘটনা ঘটেছে ব্রিটেনে। খবর বিবিসির।

চার বছর বয়সী ওই শিশুর নাম কেইটলিন রাইট। যুক্তরাজ্যের ডোরসেট অঞ্চলের আসকার্সওয়েল গ্রামে পরিবারের সঙ্গে থাকে কেইটলিন।

ঘটনার বিস্তারিত সম্পর্কে জানা যায়, গত মাসের শুরু থেকে অসুস্থ হয়ে পড়ে কেইটলিনের মা। এরপর একদিন কেইটলিনের মা শার্লিন ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং জ্ঞান হারান। পাশেই ছিলেন কেইটলিন।

এসময় ঘাবড়ে না গিয়ে স্থানীয় জরুরি সেবার ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে অ্যাম্বুলেন্স ডেকে নেয়। কিছুক্ষণ পরে অ্যাম্বুলেন্স এসে উদ্ধার করে তার মাকে। এতেই প্রাণে বেঁচে যান কেইটলিনের মা।

এ ব্যাপারে স্থানীয় সাউথ ওয়েস্টার্ন অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস- সোয়াস কর্তৃপক্ষ জানান, ‘এত অল্প বয়সে এই মেয়েটি যে বিজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছে, সেটা তুলনাহীন। সে যেভাবে ফোনের অপর-প্রান্তে থাকা ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলেছে, তার মায়ের অবস্থা ব্যাখ্যা করেছে সেটা আশ্চর্য হওয়ার মতোই।’

এতো অল্প বয়সে এমন বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেওয়ায় সবার মুখে এখন কেইটলিনের প্রশংসা।