ঢাকা ০৩:২৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মিসরে ২৩০০ বছর পুরনো ৪০ মমি উদ্ধার

 অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

মিসরের দক্ষিণ কায়রোর মিনইয়া অঞ্চল থেকে ৪০ টিরও বেশি মমি উদ্ধার করলেন দেশটির প্রতœতাত্ত্বিকেরা। মূলত মিনইয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগই এই খননকাজের দায়িত্বে ছিল।

ধারণা করা হচ্ছে, মমিগুলো খ্রিস্টপূর্ব ৩০ থেকে ৩২৩ সালের টোলেমেইক আমলের। অর্থাৎ মমিগুলো প্রায় ২৩০০ বছরের পুরনো। এগুলোর মধ্যে ১২টি শিশুর মমি রয়েছে। রয়েছে ৬টি পশুর মমিও। বাকি মমিগুলো পূর্ণ বয়স্ক মানুষদের বলে জানানো হয়েছে।

মমিগুলোর খোঁজ মিলেছে মিসরের রাজধানী শহর কায়রোর কাছে মিনইয়ার তুনা এল-গেবেল অঞ্চলে। মমিগুলোর কয়েকটি মোড়ানো ছিল লিনেন জাতীয় কাপড় দিয়ে। কয়েকটি মমি রাখা ছিল পাথর ও কাঠের কফিনে।

যদিও মিসরের পুরাতত্ত্ব বিভাগের সেক্রেটারি মুস্তাফা ওয়াজিরি জানিয়েছেন যে, ‘এই মমিগুলোর পরিচয় এখনও জানা যায়নি। উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি হায়ারোগ্লিফিকসে লেখা নামগুলো। তবে যেভাবে মমিগুলো প্রস্তুত করা হয়েছে, তা থেকে ধারণা করা যায় যে এগুললো অভিজাত কোনও ব্যক্তিদেরই মমি।’

বিজ্ঞানী ও প্রত্নতাত্বিকেরা মনে করছেন, এগুলো নতুন তথ্য এবং ইতিহাস উদ্ধারে সহায়ক হবে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মিসরে ২৩০০ বছর পুরনো ৪০ মমি উদ্ধার

আপডেট সময় ০২:০৮:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
 অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

মিসরের দক্ষিণ কায়রোর মিনইয়া অঞ্চল থেকে ৪০ টিরও বেশি মমি উদ্ধার করলেন দেশটির প্রতœতাত্ত্বিকেরা। মূলত মিনইয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগই এই খননকাজের দায়িত্বে ছিল।

ধারণা করা হচ্ছে, মমিগুলো খ্রিস্টপূর্ব ৩০ থেকে ৩২৩ সালের টোলেমেইক আমলের। অর্থাৎ মমিগুলো প্রায় ২৩০০ বছরের পুরনো। এগুলোর মধ্যে ১২টি শিশুর মমি রয়েছে। রয়েছে ৬টি পশুর মমিও। বাকি মমিগুলো পূর্ণ বয়স্ক মানুষদের বলে জানানো হয়েছে।

মমিগুলোর খোঁজ মিলেছে মিসরের রাজধানী শহর কায়রোর কাছে মিনইয়ার তুনা এল-গেবেল অঞ্চলে। মমিগুলোর কয়েকটি মোড়ানো ছিল লিনেন জাতীয় কাপড় দিয়ে। কয়েকটি মমি রাখা ছিল পাথর ও কাঠের কফিনে।

যদিও মিসরের পুরাতত্ত্ব বিভাগের সেক্রেটারি মুস্তাফা ওয়াজিরি জানিয়েছেন যে, ‘এই মমিগুলোর পরিচয় এখনও জানা যায়নি। উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি হায়ারোগ্লিফিকসে লেখা নামগুলো। তবে যেভাবে মমিগুলো প্রস্তুত করা হয়েছে, তা থেকে ধারণা করা যায় যে এগুললো অভিজাত কোনও ব্যক্তিদেরই মমি।’

বিজ্ঞানী ও প্রত্নতাত্বিকেরা মনে করছেন, এগুলো নতুন তথ্য এবং ইতিহাস উদ্ধারে সহায়ক হবে।