ঢাকা ০৩:৪৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘মুক্তিযুদ্ধে পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতেই বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল’

জাতীয় ডেস্ক:

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধে পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতেই ১৯৭৫ এ বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল।’ শুক্রবার জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

 

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন এক বছরে বাংলাদেশে এক ফোঁটা ফসল উৎপাদন হয়নি। বাংলাদেশের মানুষ শরণার্থী হিসেবে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। বাংলাদেশের মানুষের জন্য অন্য কোনো পথ ছিল না। সকল শিল্প-কলকারখানা বন্ধ ছিল। গ্রামের পর গ্রাম শুধু ধ্বংস, জ্বালানো, পোড়ানো ছিল। লাশের পর লাশ, নদীর পানি লাল হয়ে গিয়েছিল বাঙালির রক্তে।’

সম্পূর্ণ ধ্বংস স্তূপের পর দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলা গড়ার দায়িত্ব নিয়েছিলেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘১০ জানুয়ারি ফিরে এসে ধ্বংস স্তূপের পর দাঁড়িয়ে জাতির পিতা দায়িত্ব নিলেন। একদিকে ধ্বংস স্তূপকে সরিয়ে বিশাল কর্মযজ্ঞ, অন্যদিকে পাকিস্তানের একটি প্রদেশকে একটি নতুন দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার কঠিন কাজ করার জন্য মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়েছিলেন তিনি। আর এই সাড়ে তিন বছরেই তিনি তা করে গেছেন।’

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে পরকীয়ায় বাধা দেওয়ায় খুন লাশ গুম

‘মুক্তিযুদ্ধে পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতেই বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল’

আপডেট সময় ০৩:৫৬:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ অগাস্ট ২০১৯
জাতীয় ডেস্ক:

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধে পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতেই ১৯৭৫ এ বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল।’ শুক্রবার জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

 

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন এক বছরে বাংলাদেশে এক ফোঁটা ফসল উৎপাদন হয়নি। বাংলাদেশের মানুষ শরণার্থী হিসেবে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। বাংলাদেশের মানুষের জন্য অন্য কোনো পথ ছিল না। সকল শিল্প-কলকারখানা বন্ধ ছিল। গ্রামের পর গ্রাম শুধু ধ্বংস, জ্বালানো, পোড়ানো ছিল। লাশের পর লাশ, নদীর পানি লাল হয়ে গিয়েছিল বাঙালির রক্তে।’

সম্পূর্ণ ধ্বংস স্তূপের পর দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলা গড়ার দায়িত্ব নিয়েছিলেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘১০ জানুয়ারি ফিরে এসে ধ্বংস স্তূপের পর দাঁড়িয়ে জাতির পিতা দায়িত্ব নিলেন। একদিকে ধ্বংস স্তূপকে সরিয়ে বিশাল কর্মযজ্ঞ, অন্যদিকে পাকিস্তানের একটি প্রদেশকে একটি নতুন দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার কঠিন কাজ করার জন্য মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়েছিলেন তিনি। আর এই সাড়ে তিন বছরেই তিনি তা করে গেছেন।’