ঢাকা ০৯:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুমূর্ষু রোগীকে রক্ত দিয়ে জীবন বাঁচালেন তিতাস উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তুষার

মোঃ জুয়েল রানা, তিতাস (কুমিল্লা) থেকেঃ

নবজাতক কন্যাশিশুর জন্ম দিয়ে ক্লিনিকের শয্যায় রক্তশূন্যতায় কাতরাচ্ছিলেন আসমা আক্তার। ডাক্তার বলছিলেন রক্ত না পেলে বাঁচানো সম্ভব নয়।

প্রিয়জনকে বাঁচাতে এদিক-সেদিক ছোটাছুটি করছিলেন স্বজনরা। কোথাও রক্ত পাওয়া যাচ্ছিল না। এমন সময় তিতাস উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি একেএম কামরুল হাসান তুষার ক্লিনিকের সামনে আসেন এবং তাকে প্রসূতির স্বজনরা জানান যে, (বি পজিটিভ) রক্তের অভাবে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে লড়াই করছেন সদ্য জন্ম দেওয়া এক শিশুর মা।

ঠিক তখনই রক্তদানে এগিয়ে আসেন তিতাস উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি একেএম কামরুল হাসান তুষার। আর এতেই শারীরিক সুস্থতা ফিরে পান ওই মা।

গৃহবধূর স্বামী হেলাল জানান, তিতাস স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গেইট সংলগ্ন অবস্থিত আসমা লতিফ সার্জিকেয়ার হাসপাতালে আমার স্ত্রীর সিজার হয়। এতে প্রচুর রক্তক্ষরণ হলে সে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। সেই মুহূর্তে ছাত্রলীগ নেতা একেএম কামরুল হাসান তুষার রক্ত না দিলে তাকে বাঁচানো যেতো না।

রক্তদাতা ছাত্রলীগ নেতা একেএম কামরুল হাসান তুষার বলেন, ছাত্রলীগ নেতা হিসেবে নয়, একজন মানুষ হিসেবে শিশুটির কথা ভেবে ওই মাকে রক্ত দেই। আল্লাহ এখন মা এবং মেয়েকে সুস্থ রেখেছেন। আমি এতেই খুশি।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রবাসীর বাড়ি ঘরে হামলা, নারীসহ আহত ৩

মুমূর্ষু রোগীকে রক্ত দিয়ে জীবন বাঁচালেন তিতাস উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তুষার

আপডেট সময় ০১:৪০:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২১

মোঃ জুয়েল রানা, তিতাস (কুমিল্লা) থেকেঃ

নবজাতক কন্যাশিশুর জন্ম দিয়ে ক্লিনিকের শয্যায় রক্তশূন্যতায় কাতরাচ্ছিলেন আসমা আক্তার। ডাক্তার বলছিলেন রক্ত না পেলে বাঁচানো সম্ভব নয়।

প্রিয়জনকে বাঁচাতে এদিক-সেদিক ছোটাছুটি করছিলেন স্বজনরা। কোথাও রক্ত পাওয়া যাচ্ছিল না। এমন সময় তিতাস উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি একেএম কামরুল হাসান তুষার ক্লিনিকের সামনে আসেন এবং তাকে প্রসূতির স্বজনরা জানান যে, (বি পজিটিভ) রক্তের অভাবে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে লড়াই করছেন সদ্য জন্ম দেওয়া এক শিশুর মা।

ঠিক তখনই রক্তদানে এগিয়ে আসেন তিতাস উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি একেএম কামরুল হাসান তুষার। আর এতেই শারীরিক সুস্থতা ফিরে পান ওই মা।

গৃহবধূর স্বামী হেলাল জানান, তিতাস স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গেইট সংলগ্ন অবস্থিত আসমা লতিফ সার্জিকেয়ার হাসপাতালে আমার স্ত্রীর সিজার হয়। এতে প্রচুর রক্তক্ষরণ হলে সে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। সেই মুহূর্তে ছাত্রলীগ নেতা একেএম কামরুল হাসান তুষার রক্ত না দিলে তাকে বাঁচানো যেতো না।

রক্তদাতা ছাত্রলীগ নেতা একেএম কামরুল হাসান তুষার বলেন, ছাত্রলীগ নেতা হিসেবে নয়, একজন মানুষ হিসেবে শিশুটির কথা ভেবে ওই মাকে রক্ত দেই। আল্লাহ এখন মা এবং মেয়েকে সুস্থ রেখেছেন। আমি এতেই খুশি।