এ অভিযানের নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোহাম্মদ মনসুর উদ্দিন।
জানা যায়, মেসার্স এমবিসি ইটভাটা পরিবেশ ছাড়পত্র ও জেলা প্রশাসকের সনদ ছাড়াই দীর্ঘদিন যাবত ইটভাটা পরিচালনা করে আসছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে ভ্রাম্যমান আদালত গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সনদ দেখাতে না পারায় অবৈধ ভাবে ইটভাটা পরিচালনার দায়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ১ মাসের কারাদন্ড প্রদানসহ কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন। তখন নগদ ৫০ হাজার টাকা পরিশোধ করে ইটভাটার ব্যবস্থাপক তানজিদুল হক কারাদন্ড থেকে রক্ষা পায়।
ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকালে আরো উপস্থিত ছিলেন পুলিশের এসআই জালাল উদ্দিন, উপজেলা ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার জামাল হোসেন ও ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মহিবুর রহমান প্রমুখ। এলাকাবাসী অভিযোগ করে জানায়, ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান শেষে কর্মকর্তারা চলে যাওয়ার পরপরই আদালতের রায়কে বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করে পূনরায় ইটভাটার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
এ ব্যাপারে মেসার্স এমবিসি ইটভাটার মালিক মোস্তাক আহাম্মদ জানান, সহসাই পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে সনদ নেয়া হবে।