মো: মোশাররফ হোসেন মনিরঃ
কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলায় এক কিশোরীকে(১৯) ধর্ষণ করে শাসরুদ্ধ করে হত্য করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে রবিবার বিকেলে কুমিল্লার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে কিশোরীর বাবা আব্দুল আজিজ বাদী হয়ে ৫জনের নামে একটি মামলা দায়ের করেন।
ধর্ষক শরিফুল ইসলাম(২২) উপজেলা সদর ইউনিয়নের ডুমুড়িয়া গ্রামের মোমেন মিয়ার ছেলে।
উপজেলা সদর ইউনিয়নের ডুমুড়িয়া গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বখাটে শরিফ অনেক দিন থেকে কিশোরীটিকে বিভিন্ন ভাতে উতত্ত্য করত। এবং স্কুলে যাওয়ার পথেও বিভিন্ন ভাবে ইভটিজিং উত্যত্ত করার কারনে ভয়ে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয় কিশোরী। গত ১৮আগস্ট রাতে প্রকৃতির ডাকে কিশিারীটি ঘর থেকে বের হয়ে আবার ঘরে ফেরার সময় আগে থেকে ওৎপেতে থাকা শরিফ কিশোরীর মুখ কাপর দিয়ে বেধে তুলে নিয়ে পাশের একটি খালি ঘরে নিয়ে হাত-পা বেধে ধষণ করে এবং শাসরুদ্ধ করে হত্যার চেষ্টা করলে কিশোরীটি চিৎকার করে। তার চিৎকারে স্থানীয়রা এসে বখাটে শরিফকে আটক করে। পরে স্থানীয় মেম্বার ও এলাকার লোকজন তা মিটিয়ে দিবে বলে শরিফকে নিয়ে যায় তার পরিবারের লোকজন। পরদিন থেকে শরিফের লোকজন উল্টো মেয়ে ও তার পরিবারদের বিভিন্ন ভাবে হুমকি দিতে থাকে তা নিয়ে যেন জানা যানি না করে। তাহলে মেয়েটিকে হত্যা কবে ফেলবে। কিশোরীটির পরিবার এখ বাড়ি ছাড়া হয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। বাবা আব্দুল হাকিম নিরোপায় হয়ে পরে রবিবার বিকেলে কুমিল্লার আদালতে একটি মামলা করেন। এবং আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে মুরাদনগর থানা পুলিশকে এজহারভূক্ত করার নির্দ্দেশ প্রধান করেন।
এ বিষয়ে মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম বদিউজ্জামান জানান, বিষয়টি আমার জানা নেই। আদলতের নির্দ্দেশ পেলে মামলা এজহারভূক্ত করতে আমরা বাধ্য। আদালদের নির্দ্দেশনা পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনিয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।