ঢাকা ১১:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ৭ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে জমে উঠেছে ঈদ বাজার

সফিকুল ইসলামঃ

ঈদ যতই এগিয়ে আসছে ঈদের বাজার গুলো ততই জমে উঠছে। বিশেষ করে ছোট ছোট বাচ্চাদের আবদার মেটাতে মার্কেট গুলোতে ভিড় জমাতে শুরু করছেন অভিভাবকরা। মার্কেট এলাকায় হাঁটতে গিয়ে ভিড়ের কারণে প্রত্যেকেই যেন হাঁপিয়ে উঠছেন। তবে থেমে নেই, ছোট-বড় সবাই ছুটছেন পছন্দের পোশাকের সন্ধানে। মার্কেট গুলোতে রয়েছে ক্রেতাদের ভিড়। ভিড়ের কারনে ক্রেতাদের সাথে বেশিক্ষন কথা বলার সুযোগও পাচ্ছেননা বিক্রেতারা।

এরই মধ্যে পছন্দের কাপড় কিনছেন ক্রেতারা। শুক্রবার মুরাদনগর ও কোম্পানীগঞ্জ মার্কেট এলাকায় এ চিত্র দেখা যায়।

দোকানি ও ক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, রমজানের এ সময়টা থেকেই ঈদের কেনাকাটা পুরোদমে শুরু হয়। এখন থেকে দিন যত যাবে ক্রেতাদের ভিড় তত বাড়তে থাকবে। এখন যতটুকু দর-দাম করে কাপড় কেনার সুযোগ থাকছে, পরে সে সুযোগও থাকবেনা। ঈদের আগ মূহুর্তে কেনাকাটা করতে গেলে নানা ভোগান্তি পোহাতে হয়। সে কারনে অনেকেই এখন কেনাকাটা সেরে ফেলছেন। এমনই একজন ক্রেতা তার স্ত্রীকে নিয়ে মার্কেট করতে এসেছেন। ঈদ আসতে আরো বেশ কিছুদিন বাকি, এখনি আসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “পরিবারের সবার জন্য নতুন পোশাক কিনতে হবে। এক দিনেইতো আর সব পোশাক কেনা সম্ভব নয় তাই আজ থেকেই কেনাকাটা শুরু করেছি। যত দিন যাবে ভিড় ততই বাড়তে থাকবে”। ব্যবসদায়ীদের সাথে আলাপকালে নিউমার্কেটের দয়াময় বস্ত্রালয়ের মালিক রঞ্জিত দেবনাথ বলেন, “ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী আমার দোকানে দেশী-বিদেশী শাড়ী – থ্রী পিস এর নতুন কালেকশন রয়েছে। তাই গত বছরের এই সময়ের তুলনায় বিক্রি বেড়েছে। আজ ছুটির দিন, তাই মার্কেটে অন্যদিনের তুলনায় ক্রেতা বেশী।“

মাহিন কসমেটিক্স এর মালিক জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, “বিক্রি ভালই হচ্ছে। ক্রেতারা এখন জামা-কাপড় কেনা-কাটা নিয়ে ব্যস্ত। অনেকে জামার সাথে ম্যাচিং করে গহনা ও অন্যান্য জিনিস কিনে থাকে। ঈদের আগ মূহুর্তে বিক্রি আরো বাড়বে।

মোহন শপিং কমপ্লেক্সের ফাস্ট চয়েজ জুতার দোকানের ব্যবসায়ী সাইফুল বলেন, “আমাদের এখানে দেশীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের চামড়া, রেকসিনের তৈরি বিভিন্ন ব্রান্ডের জুতা রয়েছে। তবে ক্রেতাদের ভালো রেসপন্স এখনও পাচ্ছি না। অনেকে আসছে দেখছে, দামাদামী করে ফিরেও যাচ্ছে। আশা করি কিছুদিন পর থেকে ক্রেতাদের ভাল সারা পাব।”

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

ছাত্র আন্দেলনে আহতদের হাসপাতালে দেখে উপদেষ্টারা প্রতিদিন অফিসে যাওয়া উচিত –কায়কোবাদ

মুরাদনগরে জমে উঠেছে ঈদ বাজার

আপডেট সময় ১১:০২:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ মে ২০১৯
সফিকুল ইসলামঃ

ঈদ যতই এগিয়ে আসছে ঈদের বাজার গুলো ততই জমে উঠছে। বিশেষ করে ছোট ছোট বাচ্চাদের আবদার মেটাতে মার্কেট গুলোতে ভিড় জমাতে শুরু করছেন অভিভাবকরা। মার্কেট এলাকায় হাঁটতে গিয়ে ভিড়ের কারণে প্রত্যেকেই যেন হাঁপিয়ে উঠছেন। তবে থেমে নেই, ছোট-বড় সবাই ছুটছেন পছন্দের পোশাকের সন্ধানে। মার্কেট গুলোতে রয়েছে ক্রেতাদের ভিড়। ভিড়ের কারনে ক্রেতাদের সাথে বেশিক্ষন কথা বলার সুযোগও পাচ্ছেননা বিক্রেতারা।

এরই মধ্যে পছন্দের কাপড় কিনছেন ক্রেতারা। শুক্রবার মুরাদনগর ও কোম্পানীগঞ্জ মার্কেট এলাকায় এ চিত্র দেখা যায়।

দোকানি ও ক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, রমজানের এ সময়টা থেকেই ঈদের কেনাকাটা পুরোদমে শুরু হয়। এখন থেকে দিন যত যাবে ক্রেতাদের ভিড় তত বাড়তে থাকবে। এখন যতটুকু দর-দাম করে কাপড় কেনার সুযোগ থাকছে, পরে সে সুযোগও থাকবেনা। ঈদের আগ মূহুর্তে কেনাকাটা করতে গেলে নানা ভোগান্তি পোহাতে হয়। সে কারনে অনেকেই এখন কেনাকাটা সেরে ফেলছেন। এমনই একজন ক্রেতা তার স্ত্রীকে নিয়ে মার্কেট করতে এসেছেন। ঈদ আসতে আরো বেশ কিছুদিন বাকি, এখনি আসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “পরিবারের সবার জন্য নতুন পোশাক কিনতে হবে। এক দিনেইতো আর সব পোশাক কেনা সম্ভব নয় তাই আজ থেকেই কেনাকাটা শুরু করেছি। যত দিন যাবে ভিড় ততই বাড়তে থাকবে”। ব্যবসদায়ীদের সাথে আলাপকালে নিউমার্কেটের দয়াময় বস্ত্রালয়ের মালিক রঞ্জিত দেবনাথ বলেন, “ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী আমার দোকানে দেশী-বিদেশী শাড়ী – থ্রী পিস এর নতুন কালেকশন রয়েছে। তাই গত বছরের এই সময়ের তুলনায় বিক্রি বেড়েছে। আজ ছুটির দিন, তাই মার্কেটে অন্যদিনের তুলনায় ক্রেতা বেশী।“

মাহিন কসমেটিক্স এর মালিক জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, “বিক্রি ভালই হচ্ছে। ক্রেতারা এখন জামা-কাপড় কেনা-কাটা নিয়ে ব্যস্ত। অনেকে জামার সাথে ম্যাচিং করে গহনা ও অন্যান্য জিনিস কিনে থাকে। ঈদের আগ মূহুর্তে বিক্রি আরো বাড়বে।

মোহন শপিং কমপ্লেক্সের ফাস্ট চয়েজ জুতার দোকানের ব্যবসায়ী সাইফুল বলেন, “আমাদের এখানে দেশীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের চামড়া, রেকসিনের তৈরি বিভিন্ন ব্রান্ডের জুতা রয়েছে। তবে ক্রেতাদের ভালো রেসপন্স এখনও পাচ্ছি না। অনেকে আসছে দেখছে, দামাদামী করে ফিরেও যাচ্ছে। আশা করি কিছুদিন পর থেকে ক্রেতাদের ভাল সারা পাব।”