সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জেলার মুরাদনগর উপজেলা সদরের মুরাদনগর-ঢাকা ও মুরাদনগর-হোমনা সড়ক সংলগ্ন বাস টার্মিনালের চারিদিক ও রাস্তা সংলগ্ন জায়গার অধিকাংশ জমিতে তোলা হয়েছে দেড় শতাধিক দোকান ও ট্রাক্টর, সিএনজি মেরামতের বিশাল ওয়ার্কসপ।
প্রতি দোকান থেকে এককালীন নেয়া হচ্ছে ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা, মাসিক ভাড়া হিসেবে নেয়া হচ্ছে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা। যা থেকে সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণের রাজস্ব। টার্মিনালের জায়গা স্বল্পতার কারণে বাসসহ অন্যান্য যানবাহন সড়কের উপর পার্কিং করায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।
২০০৬ সালের অক্টোবর মাসে টার্মিনালের জায়গায় থাকা দোকান ঘর নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করে জমি খালি করেছিল জেলা পরিষদ।
মুরাদনগর ইউএনও মোহাম্মদ মনসুর উদ্দিন বলেন, জেলা পরিষদের জমির ব্যাপারে আমাদের কিছু করার নেই। জেলা পরিষদ যদি আমাদের নির্দেশ দেয় আমরা নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করি।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো: জাকির হোসেন জানান, এটি জেলা পরিষদের জায়গা এখানে আমাদের কিছু করার নেই।
কুমিল্লা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (যুগ্ম-সচিব) মো: আব্দুল আজিজ জানান, টার্মিনালে মার্কেট নির্মাণের জন্য লিজ দেয়া হয়নি। দোকান নির্মাণের বিষয়টি জানা নেই। এ ব্যাপারে অচিরেই ব্যবস্থা নেয়া হবে।