ঢাকা ০২:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫, ৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও বাজারের সকল দোকান খোলা

মাহবুব আলম আরিফ:

কুমিল্লার মুরাদনগরে ২৫ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত প্রশাসনের নির্দেশনা অনুযায়ী নিত্যপ্রয়োজনীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছাড়া সকল প্রকার দোকানপাট বন্ধ রাখার কথা থাকলেও তা মানছে অনেকেই।

এ বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে বেশ কয়েকদিন যাবৎ পুরো উপজেলা জুড়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছাড়া সকল প্রকার দোকানপাট বন্ধ রাখাসহ সচেতনতামূলক মাইকিং করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলা সদরের ডুমুরিয়া এলাকায় প্রশাসনের নির্দেশনা কে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে বাজারের সকল দোকান পাট খোলা রেখেছে ব্যবসায়ীরা। তার মধ্যে বাঁশ ও কাঠ বাজারে লোকজনের উপস্থিতি ছিলো চোখে পড়ার মতো।

এ বিষয়ে মুরাদনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার অভিষেক দাশ বলেন, বুধবার সারাদিনে উপজেলার কোম্পানীগঞ্জ বাজার থেকে শুরু করে বেশ কিছু জায়গায় চায়ের দোকান বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। আসলে সবকিছু প্রশাসনের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করাটা খুব কঠিন। যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা সকলে সচেতন না হই ততক্ষণ পর্যন্ত যে কোন নির্দেশনা বাস্তবায়ন করাটা খুবই কঠিন কাজ।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পুলিশ ও উপদেষ্টার ভাইয়ের মিথ্যা মামলা থেকে জামিন পেৱেন মুরাদনগর বিএনপির ১৩ নেতাকর্মী

মুরাদনগরে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও বাজারের সকল দোকান খোলা

আপডেট সময় ০৩:০০:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ ২০২০

মাহবুব আলম আরিফ:

কুমিল্লার মুরাদনগরে ২৫ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত প্রশাসনের নির্দেশনা অনুযায়ী নিত্যপ্রয়োজনীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছাড়া সকল প্রকার দোকানপাট বন্ধ রাখার কথা থাকলেও তা মানছে অনেকেই।

এ বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে বেশ কয়েকদিন যাবৎ পুরো উপজেলা জুড়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছাড়া সকল প্রকার দোকানপাট বন্ধ রাখাসহ সচেতনতামূলক মাইকিং করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলা সদরের ডুমুরিয়া এলাকায় প্রশাসনের নির্দেশনা কে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে বাজারের সকল দোকান পাট খোলা রেখেছে ব্যবসায়ীরা। তার মধ্যে বাঁশ ও কাঠ বাজারে লোকজনের উপস্থিতি ছিলো চোখে পড়ার মতো।

এ বিষয়ে মুরাদনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার অভিষেক দাশ বলেন, বুধবার সারাদিনে উপজেলার কোম্পানীগঞ্জ বাজার থেকে শুরু করে বেশ কিছু জায়গায় চায়ের দোকান বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। আসলে সবকিছু প্রশাসনের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করাটা খুব কঠিন। যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা সকলে সচেতন না হই ততক্ষণ পর্যন্ত যে কোন নির্দেশনা বাস্তবায়ন করাটা খুবই কঠিন কাজ।