ঢাকা ০৫:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ মার্চ ২০২৫, ২২ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে সরকারি জমিতে স্থাপনা নির্মাণ

সুমন সরকার, বিশেষ প্রতিনিধি:

কুমিল্লার মুরাদনগরে সরকারি খাস জমিতে পাঁকা স্থাপনা নির্মানের অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার আকুবপুর ইউনিয়নের ঘোড়াশাল গ্রামে সরকারি খাস জমিতে পাকা স্থাপনা নির্মাণ করছে একটি প্রভাবশালী দখলদার সিন্ডিকেট।

জানা যায়, আকবপুর ইউনিয়নের ঘোড়াশাল বাজারে মেটংঘর মৌজার ১নং খাস খতিয়ানভুক্ত ১০০৬দাগের সরকারি খালের অনেকাংশ দখল করে দোকান নির্মানের মাধ্যমে দখলে নিয়েছে স্থানীয় জাকির হোসেনের নেতৃত্বে একটি দখলদার সিন্ডিকেট। প্রভাবশালী এই সিন্ডিকেটটি দখলের বাকী অংশ তাদের আয়ত্বে নিতে সেখানে পাকা স্থাপনার নির্মানের মাধ্যমে দখল কার্যক্রম শুরু করেন। ইউনিয়ন ভূমি অফিস থেকে সরকারি জায়গায় লাল নিশান টানিয়ে দিলেও তাতে তোয়াক্কা না করে রাতের আধাঁরে দখল কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন এই চক্রটি। সরকারি খাস জমি রক্ষায় ভূমি কর্মকর্তার দৃশ্যমান কোন ভূমিকা না থাকায় দেদার দখল হয়ে যাচ্ছে এই এলাকার সরকারি সম্পত্তিগুলো। এব্যাপারে দখলদার  সিন্ডিকেটের প্রধান জাকির হোসেনের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, এই সম্পত্তি আমার পৈতৃক, কিন্তু সরকারি রেকর্ডে তা সরকারের নামে নিয়ে গেছে। আমি এর বিরুদ্ধে কোর্টে মামলা করেছি এবং মামলা চলমান আছে। কোর্টে মামলা চলাকালে খাসজমিতে কিভাবে স্থাপনা করছেন এমন প্রশ্নের কোন উত্তর দিতে পারেননি তিনি।

সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাইফুল ইসলাম কমল বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই তবে সরকারি খাস খতিয়ানের এক ইঞ্চি জায়গাও কারো দখল করার কোন সুযোগ নেই। যদি কেউ দখল করার চেষ্টা করে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরের ৭ শহীদ পরিবারের মাঝে রমজানের উপহার পাঠালেন সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদ

মুরাদনগরে সরকারি জমিতে স্থাপনা নির্মাণ

আপডেট সময় ০৬:৪০:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯
সুমন সরকার, বিশেষ প্রতিনিধি:

কুমিল্লার মুরাদনগরে সরকারি খাস জমিতে পাঁকা স্থাপনা নির্মানের অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার আকুবপুর ইউনিয়নের ঘোড়াশাল গ্রামে সরকারি খাস জমিতে পাকা স্থাপনা নির্মাণ করছে একটি প্রভাবশালী দখলদার সিন্ডিকেট।

জানা যায়, আকবপুর ইউনিয়নের ঘোড়াশাল বাজারে মেটংঘর মৌজার ১নং খাস খতিয়ানভুক্ত ১০০৬দাগের সরকারি খালের অনেকাংশ দখল করে দোকান নির্মানের মাধ্যমে দখলে নিয়েছে স্থানীয় জাকির হোসেনের নেতৃত্বে একটি দখলদার সিন্ডিকেট। প্রভাবশালী এই সিন্ডিকেটটি দখলের বাকী অংশ তাদের আয়ত্বে নিতে সেখানে পাকা স্থাপনার নির্মানের মাধ্যমে দখল কার্যক্রম শুরু করেন। ইউনিয়ন ভূমি অফিস থেকে সরকারি জায়গায় লাল নিশান টানিয়ে দিলেও তাতে তোয়াক্কা না করে রাতের আধাঁরে দখল কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন এই চক্রটি। সরকারি খাস জমি রক্ষায় ভূমি কর্মকর্তার দৃশ্যমান কোন ভূমিকা না থাকায় দেদার দখল হয়ে যাচ্ছে এই এলাকার সরকারি সম্পত্তিগুলো। এব্যাপারে দখলদার  সিন্ডিকেটের প্রধান জাকির হোসেনের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, এই সম্পত্তি আমার পৈতৃক, কিন্তু সরকারি রেকর্ডে তা সরকারের নামে নিয়ে গেছে। আমি এর বিরুদ্ধে কোর্টে মামলা করেছি এবং মামলা চলমান আছে। কোর্টে মামলা চলাকালে খাসজমিতে কিভাবে স্থাপনা করছেন এমন প্রশ্নের কোন উত্তর দিতে পারেননি তিনি।

সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাইফুল ইসলাম কমল বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই তবে সরকারি খাস খতিয়ানের এক ইঞ্চি জায়গাও কারো দখল করার কোন সুযোগ নেই। যদি কেউ দখল করার চেষ্টা করে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।