ঢাকা ১১:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুসার বিরুদ্ধে দুদকে মামলার সুপারিশ করেছে এনবিআর

জাতীয় ডেস্কঃ
প্রিন্স মুসা বিন শমসেরের বিরুদ্ধে দুদকে মামলার সুপারিশ করেছে এনবিআর। শুল্কমুক্ত সুবিধায় আনা রেঞ্জরোভার গাড়ি ভোলা বিআরটিএ’র কয়েকজন কর্মকর্তার যোগসাজসে ভুয়া কাগজ দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করায় এই সুপারিশ করা হয়। শুল্ক গোয়েন্দা তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আজ বুধবার এ সংক্রান্ত শুল্ক গোয়েন্দার একটি অনুসন্ধান প্রতিবেদন দুদকে পৌঁছেছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, প্রিন্স মুসা ১৭ লাখ টাকা শুল্ক পরিশোধ দেখিয়ে বিল অব এন্ট্রি প্রদর্শন করে রেজিস্ট্রেশন করেন। কিন্ত শুল্ক গোয়েন্দার অনুসন্ধানে দেখা যায় এই গাড়িতে ২ কোটি ১৬ লাখ টাকা শুল্ক জড়িত। তিনি ভুয়া কাগজ দেখিয়ে আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করেছেন। বিআরটিএ-তে দাখিল বিল অব এন্ট্রিটি ভুয়া হিসেবে প্রমাণ পাওয়া যায়। তার এই অপরাধ দুদকের শিডিউলভুক্ত হওয়ায় শুল্ক গোয়েন্দা দুদক কর্তৃক মামলা ও তদন্ত করার সুপারিশ করে।
এছাড়া মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের আওতায় প্রিন্স মুসার বিরুদ্ধে আরেকটি মামলার সুপারিশ এনবিআর এ প্রেরণ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, শুল্ক গোয়েন্দার জিজ্ঞাসাবাদে প্রিন্স মুসা লিখিতভাবে জানান, সুইস ব্যাংকে তার ৯৬,০০০ কোটি টাকা গচ্ছিত আছে। কিন্তু এই টাকার কোন বৈধ উৎস দেখাননি।
ইত্তেফাক
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

মুসার বিরুদ্ধে দুদকে মামলার সুপারিশ করেছে এনবিআর

আপডেট সময় ১০:১৮:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২১ জুন ২০১৭
জাতীয় ডেস্কঃ
প্রিন্স মুসা বিন শমসেরের বিরুদ্ধে দুদকে মামলার সুপারিশ করেছে এনবিআর। শুল্কমুক্ত সুবিধায় আনা রেঞ্জরোভার গাড়ি ভোলা বিআরটিএ’র কয়েকজন কর্মকর্তার যোগসাজসে ভুয়া কাগজ দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করায় এই সুপারিশ করা হয়। শুল্ক গোয়েন্দা তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আজ বুধবার এ সংক্রান্ত শুল্ক গোয়েন্দার একটি অনুসন্ধান প্রতিবেদন দুদকে পৌঁছেছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, প্রিন্স মুসা ১৭ লাখ টাকা শুল্ক পরিশোধ দেখিয়ে বিল অব এন্ট্রি প্রদর্শন করে রেজিস্ট্রেশন করেন। কিন্ত শুল্ক গোয়েন্দার অনুসন্ধানে দেখা যায় এই গাড়িতে ২ কোটি ১৬ লাখ টাকা শুল্ক জড়িত। তিনি ভুয়া কাগজ দেখিয়ে আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করেছেন। বিআরটিএ-তে দাখিল বিল অব এন্ট্রিটি ভুয়া হিসেবে প্রমাণ পাওয়া যায়। তার এই অপরাধ দুদকের শিডিউলভুক্ত হওয়ায় শুল্ক গোয়েন্দা দুদক কর্তৃক মামলা ও তদন্ত করার সুপারিশ করে।
এছাড়া মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের আওতায় প্রিন্স মুসার বিরুদ্ধে আরেকটি মামলার সুপারিশ এনবিআর এ প্রেরণ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, শুল্ক গোয়েন্দার জিজ্ঞাসাবাদে প্রিন্স মুসা লিখিতভাবে জানান, সুইস ব্যাংকে তার ৯৬,০০০ কোটি টাকা গচ্ছিত আছে। কিন্তু এই টাকার কোন বৈধ উৎস দেখাননি।
ইত্তেফাক