ঢাকা ০২:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মোবাইল নম্বর ঠিক রেখে অপারেটর পরিবর্তনের অনুমোদন

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্কঃ
নম্বর ঠিক রেখে মোবাইল ফোন অপারেটর পরিবর্তন তথা এক সিমেই সব অপারেটরের সুবিধা বা এমএনপি (মোবাইল নম্বর পোর্টেবিলিটি) সেবা চূড়ান্ত অনুমোদন পেয়েছে।
সোমবার টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম ইত্তেফাককে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে প্রতিমন্ত্রী তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জানান, এমএনপির ফাইলটি দীর্ঘদিন অর্থ মন্ত্রণালয়ে অনুমোদনের অপেক্ষায় ছিল। অবশেষে এটি অনুমোদন পেলো।
প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমরা অনুমোদনের জন্য পুনরায় সংশোধিত গাইডলাইন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পাঠাই। তার অনুমোদনের পর আবার অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয় এটি। এমএনপি সেবার জন্য সব অনুমোদন গ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। বাকি আছে কেবল আনুষ্ঠানিকতা। মোবাইল অপারেটরদের গ্রাহক পর্যায়ে এই সেবা দেয়ার জন্য কারিগরি (টেকনিক্যাল) বিষয়ে প্রস্তুতি নিতে সর্বোচ্চ ৬ থেকে ৯ মাস সময় লাগতে পারে। এর মধ্যে জনগণকে তারা এই সেবা দিতে পারবে বলে আশা রাখি।’
গত বছরের মে মাসে প্রধানমন্ত্রী এমএনপি সেবার চূড়ান্ত অনুমোদন দিলেও পরবর্তী সময়ে গাইডলাইন আবারও সংশোধন করা হয়। ভয়েস কল ও ইন্টারনেটের উচ্চমূল্য, দুর্বল নেটওয়ার্ক কাভারেজ, নেটওয়ার্ক সমস্যা, ভয়েস কলের নিম্নমান, গ্রাহক সেবার অসন্তুষ্টি মেটাতে এমএনপি সেবা চালুর উদ্যোগ নিয়েছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। এর লাইসেন্স পেতে ইচ্ছুক আগ্রহীদের কাছ থেকে আবেদন আহ্বান করেছে এই কমিশন।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির ১৭ বছর পর বিজয় দিবস উদযাপন

মোবাইল নম্বর ঠিক রেখে অপারেটর পরিবর্তনের অনুমোদন

আপডেট সময় ০৩:৫৪:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ জুলাই ২০১৭
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্কঃ
নম্বর ঠিক রেখে মোবাইল ফোন অপারেটর পরিবর্তন তথা এক সিমেই সব অপারেটরের সুবিধা বা এমএনপি (মোবাইল নম্বর পোর্টেবিলিটি) সেবা চূড়ান্ত অনুমোদন পেয়েছে।
সোমবার টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম ইত্তেফাককে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে প্রতিমন্ত্রী তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জানান, এমএনপির ফাইলটি দীর্ঘদিন অর্থ মন্ত্রণালয়ে অনুমোদনের অপেক্ষায় ছিল। অবশেষে এটি অনুমোদন পেলো।
প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমরা অনুমোদনের জন্য পুনরায় সংশোধিত গাইডলাইন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পাঠাই। তার অনুমোদনের পর আবার অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয় এটি। এমএনপি সেবার জন্য সব অনুমোদন গ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। বাকি আছে কেবল আনুষ্ঠানিকতা। মোবাইল অপারেটরদের গ্রাহক পর্যায়ে এই সেবা দেয়ার জন্য কারিগরি (টেকনিক্যাল) বিষয়ে প্রস্তুতি নিতে সর্বোচ্চ ৬ থেকে ৯ মাস সময় লাগতে পারে। এর মধ্যে জনগণকে তারা এই সেবা দিতে পারবে বলে আশা রাখি।’
গত বছরের মে মাসে প্রধানমন্ত্রী এমএনপি সেবার চূড়ান্ত অনুমোদন দিলেও পরবর্তী সময়ে গাইডলাইন আবারও সংশোধন করা হয়। ভয়েস কল ও ইন্টারনেটের উচ্চমূল্য, দুর্বল নেটওয়ার্ক কাভারেজ, নেটওয়ার্ক সমস্যা, ভয়েস কলের নিম্নমান, গ্রাহক সেবার অসন্তুষ্টি মেটাতে এমএনপি সেবা চালুর উদ্যোগ নিয়েছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। এর লাইসেন্স পেতে ইচ্ছুক আগ্রহীদের কাছ থেকে আবেদন আহ্বান করেছে এই কমিশন।