ঢাকা ০৫:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রংপুরকে ৬ উইকেটে হারাল চট্টগ্রাম

খেলাধূলা ডেস্ক:

বঙ্গবন্ধু বিপিএলে রংপুর রেঞ্জার্সকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৫৭ রান সংগ্রহ করে রংপুর। জবাবে চার উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় চট্টগ্রাম।

এর আগে শনিবার মিরপুরে বিপিএলে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ৫৪ বলে ৭৮ রান করেন রংপুর রেঞ্জার্সের ওপেনার নাঈম। নাঈম ছাড়া অবশ্য আর কেউ সেভাবে ভালো করতে পারেননি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২১ রান আসে অধিনায়ক মোহাম্মদ নবীর ব্যাট থেকে। শেষ দিকে এক ছক্কায় ১১ রানে অপরাজিত ছিলেন তাসকিন আহেমদ। চট্টগ্রামের হয়ে চার ওভারে ৩৫ রানে ২ উইকেট নেন কেশরিক উইলিয়ামস।

জয়ের জন্য ১৫৮ রানের লক্ষে ব্যাট করতে নেমে শুভ সূচনা করেন চট্টগ্রামের দুই ওপেনার। দলীয় ৬৮ রানে ২৩ বলে ৩৭ রান করে আউট হন আভিষ্কা ফার্নান্দো। এর পর ৩৪ বলে ৫০ রান করে ফিরে যান চাদউইক ওয়ালটন। তার বিদায়ের পর অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ১৫ রান করে ফিরে যান। শেষ পর্যন্ত ১০ বল বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় চট্টগ্রাম। ইমরুল কায়েশ ৪৪ রানে অপরাজিত ছিলেন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

রংপুরকে ৬ উইকেটে হারাল চট্টগ্রাম

আপডেট সময় ০১:২৪:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯

খেলাধূলা ডেস্ক:

বঙ্গবন্ধু বিপিএলে রংপুর রেঞ্জার্সকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৫৭ রান সংগ্রহ করে রংপুর। জবাবে চার উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় চট্টগ্রাম।

এর আগে শনিবার মিরপুরে বিপিএলে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ৫৪ বলে ৭৮ রান করেন রংপুর রেঞ্জার্সের ওপেনার নাঈম। নাঈম ছাড়া অবশ্য আর কেউ সেভাবে ভালো করতে পারেননি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২১ রান আসে অধিনায়ক মোহাম্মদ নবীর ব্যাট থেকে। শেষ দিকে এক ছক্কায় ১১ রানে অপরাজিত ছিলেন তাসকিন আহেমদ। চট্টগ্রামের হয়ে চার ওভারে ৩৫ রানে ২ উইকেট নেন কেশরিক উইলিয়ামস।

জয়ের জন্য ১৫৮ রানের লক্ষে ব্যাট করতে নেমে শুভ সূচনা করেন চট্টগ্রামের দুই ওপেনার। দলীয় ৬৮ রানে ২৩ বলে ৩৭ রান করে আউট হন আভিষ্কা ফার্নান্দো। এর পর ৩৪ বলে ৫০ রান করে ফিরে যান চাদউইক ওয়ালটন। তার বিদায়ের পর অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ১৫ রান করে ফিরে যান। শেষ পর্যন্ত ১০ বল বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় চট্টগ্রাম। ইমরুল কায়েশ ৪৪ রানে অপরাজিত ছিলেন।