ঢাকা ১১:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লিবিয়ায় ২৬ বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

লিবিয়ায় ২৬ বাংলাদেশিসহ ৩০ অভিবাসীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর মিজদাতে এ ঘটনা ঘটে।

বৃহস্পতিবার তুরস্ক সরকার সমর্থিত সংবাদমাধ্যম ডেইলি সাবাহার খবরে বলা হয়, এক পাচারকারী পরিবার প্রতিশোধ নিতে এই হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। ঐ পাচারকারী আগেই মারা গেছে। সেই মৃত্যুর দায় এই অভিবাসীদের ওপর চাপিয়েছে তার স্বজনরা। ফলে তাদের হত্যা করা হয়।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সমর্থিত লিবিয়ার জাতীয় সরকার (জিএনএ) জানিয়েছে, মিজদা শহরে ২৬ বাংলাদেশি এবং চারজন আফ্রিকান অভিবাসী মারা গেছেন। আহত হয়েছেন ১১ জন। আহতদের জিন্টনের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) লিবিয়া কার্যালয়ের মুখপাত্র সাফা মেশেলি বলেন, ‘আমরা এই মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের খবর শুনেছি। বিশদ জানার চেষ্টা করছি। যারা বেঁচে গেছেন তাদের সহায়তা প্রদানের চেষ্টা করা হচ্ছে।’

তেল নির্ভর অর্থনীতির দেশ লিবিয়া দীর্ঘদিন ধরে অভিবাসীদের গন্তব্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। কাজের সন্ধানে এশিয়া ও আফ্রিকার অনেক দেশ থেকেই তরুণেরা অবৈধ পথে দেশটিতে পাড়ি জমায়। এদের মধ্যে বেশির ভাগের চেষ্টা থাকে ভূমধ্যসাগর পেরিয়ে অবৈধভাবে ইউরোপে যাওয়ার।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

লিবিয়ায় ২৬ বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা

আপডেট সময় ০৮:৩৮:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মে ২০২০

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

লিবিয়ায় ২৬ বাংলাদেশিসহ ৩০ অভিবাসীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর মিজদাতে এ ঘটনা ঘটে।

বৃহস্পতিবার তুরস্ক সরকার সমর্থিত সংবাদমাধ্যম ডেইলি সাবাহার খবরে বলা হয়, এক পাচারকারী পরিবার প্রতিশোধ নিতে এই হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। ঐ পাচারকারী আগেই মারা গেছে। সেই মৃত্যুর দায় এই অভিবাসীদের ওপর চাপিয়েছে তার স্বজনরা। ফলে তাদের হত্যা করা হয়।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সমর্থিত লিবিয়ার জাতীয় সরকার (জিএনএ) জানিয়েছে, মিজদা শহরে ২৬ বাংলাদেশি এবং চারজন আফ্রিকান অভিবাসী মারা গেছেন। আহত হয়েছেন ১১ জন। আহতদের জিন্টনের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) লিবিয়া কার্যালয়ের মুখপাত্র সাফা মেশেলি বলেন, ‘আমরা এই মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের খবর শুনেছি। বিশদ জানার চেষ্টা করছি। যারা বেঁচে গেছেন তাদের সহায়তা প্রদানের চেষ্টা করা হচ্ছে।’

তেল নির্ভর অর্থনীতির দেশ লিবিয়া দীর্ঘদিন ধরে অভিবাসীদের গন্তব্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। কাজের সন্ধানে এশিয়া ও আফ্রিকার অনেক দেশ থেকেই তরুণেরা অবৈধ পথে দেশটিতে পাড়ি জমায়। এদের মধ্যে বেশির ভাগের চেষ্টা থাকে ভূমধ্যসাগর পেরিয়ে অবৈধভাবে ইউরোপে যাওয়ার।