ঢাকা ১০:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পুষিয়ে দিতে অতিরিক্ত ক্লাস নেওয়া হবে: শিক্ষামন্ত্রী

জাতীয় ডেস্কঃ

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় যেসব শিক্ষার্থী ক্লাস থেকে বিরত হয়েছে, তাদেরকে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনায় রিমিডিয়াল ক্লাসেস (প্রতিকারমূলক পাঠদান) করানো হবে। তাই শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পুষিয়ে দিতে অতিরিক্ত ক্লাস নেওয়া হবে।

শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী আরও বলেন, করোনাকালীন সময়ে যখনই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়, তখন আমরা বিকল্প হিসেবে টেলিভিশন এবং অনলাইনে পাঠদান অব্যাহত রেখেছিলাম। যখন দেখেছি তার মধ্যেও একটি সংখ্যক শিক্ষার্থী অনলাইন বা টেলিভিশন দেখার সুযোগ ছিলনা, তারা এই সুযোগ থেকে বিরত হচ্ছিল, তখন আমরা এসাইনমেন্ট এর ব্যবস্থা করেছি। এসাইনমেন্টের মাধ্যমে আমরা সর্বোচ্চ সংখ্যক শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছি। তারপরেও শ্রেণি কক্ষের মতো এই ব্যবস্থা একেবারে ষোলআনা বিকল্প নিশ্চয় করতে পারিনি। কোথায় কোথায় ঘাটতি রয়েছে। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পরে আমাদের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা রয়েছে।

মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ। বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. নাছিম আখতার, পুলিশ সুপার মিলন মাহমুদ, নৌ পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের এসপি কামরুজ্জামান, সিভিল সার্জন ডা. মো. সাখাওয়াত উল্লাহ, প্রধান মৎস্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আনিছুর রহমানসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পুষিয়ে দিতে অতিরিক্ত ক্লাস নেওয়া হবে: শিক্ষামন্ত্রী

আপডেট সময় ১২:২৬:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১

জাতীয় ডেস্কঃ

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় যেসব শিক্ষার্থী ক্লাস থেকে বিরত হয়েছে, তাদেরকে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনায় রিমিডিয়াল ক্লাসেস (প্রতিকারমূলক পাঠদান) করানো হবে। তাই শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পুষিয়ে দিতে অতিরিক্ত ক্লাস নেওয়া হবে।

শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী আরও বলেন, করোনাকালীন সময়ে যখনই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়, তখন আমরা বিকল্প হিসেবে টেলিভিশন এবং অনলাইনে পাঠদান অব্যাহত রেখেছিলাম। যখন দেখেছি তার মধ্যেও একটি সংখ্যক শিক্ষার্থী অনলাইন বা টেলিভিশন দেখার সুযোগ ছিলনা, তারা এই সুযোগ থেকে বিরত হচ্ছিল, তখন আমরা এসাইনমেন্ট এর ব্যবস্থা করেছি। এসাইনমেন্টের মাধ্যমে আমরা সর্বোচ্চ সংখ্যক শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছি। তারপরেও শ্রেণি কক্ষের মতো এই ব্যবস্থা একেবারে ষোলআনা বিকল্প নিশ্চয় করতে পারিনি। কোথায় কোথায় ঘাটতি রয়েছে। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পরে আমাদের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা রয়েছে।

মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ। বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. নাছিম আখতার, পুলিশ সুপার মিলন মাহমুদ, নৌ পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের এসপি কামরুজ্জামান, সিভিল সার্জন ডা. মো. সাখাওয়াত উল্লাহ, প্রধান মৎস্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আনিছুর রহমানসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।