ঢাকা ০৫:১০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৫ মার্চ ২০২৫, ২০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শুক্রানুই সন্তানের সুস্বাস্থ্যের নির্ধারক: দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের সমীক্ষা

লাইফস্টাইল ডেস্কঃ

একটি নতুন সমীক্ষা দেখিয়েছে যে সব শুক্রানু ডিম্বানুকে নিষিক্তকরণের আগে বেশি সময় বেঁচে থাকে, তারা বাকি শুক্রানুর তুলনায় অনেক স্বাস্থ্যবান সন্তানের জন্ম দিতে পারে। যে শুক্রাণুর আয়ু বেশি সে অনেক বেশি সুস্থ সবল সন্তানের জন্ম দিতে পেরেছে। সুইডেনের ইস্ট অ্যাঙ্গলিয়া এবং উপ্পাসালা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সমীক্ষা দেখিয়েছে।

সমীক্ষায় গবেষকেরা একটি পুরুষ জেব্রাফিশের উপরে পরীক্ষা করে দেখিয়েছেন, যে এই ব্যবস্থা মানব প্রজনন ব্যবস্থার ক্ষেত্রেও একইভাবে কাজ করে।

এ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে মুখ্য গবেষক ডা. সিমলার বলেন একজন পুরুষ প্রতি বার কয়েক হাজার মিলিয়ন শুক্রানু মুক্ত করেন। তার মধ্যে থেকে যে কোনও একটি শুক্রাণু শেষ পর্যন্ত ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করতে পারে।

সিমলার আরো বলেন প্রতিবার মুক্ত হওয়া শুক্রাণু শুধুমাত্র আকার এবং পারফর্ম্যান্সের দিক থেকেই নয়, জেনেটিক দিক থেকেও পৃথক পৃথক বৈশিষ্ট্য বহন করে। এতদিন পর্যন্ত ভাবা হতো যে কোন শুক্রানু ডিম্বানু কে নিষিদ্ধ করলো তাতে কিছু আসে যায় না শুধুমাত্র নিষিক্তকরণটাই জরুরি। তবে এখন দেখা যাচ্ছে যে কোন নির্দিষ্ট শুক্রানু ডিম্বানুকে নিষিক্ত করবে তার উপরেই নির্ভর করে সন্তানের স্বাস্থ্য কেমন হবে। সূত্র: এনডিটিভি।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরের ৭ শহীদ পরিবারের মাঝে রমজানের উপহার পাঠালেন সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদ

শুক্রানুই সন্তানের সুস্বাস্থ্যের নির্ধারক: দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের সমীক্ষা

আপডেট সময় ০৭:২৭:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ ২০১৯
লাইফস্টাইল ডেস্কঃ

একটি নতুন সমীক্ষা দেখিয়েছে যে সব শুক্রানু ডিম্বানুকে নিষিক্তকরণের আগে বেশি সময় বেঁচে থাকে, তারা বাকি শুক্রানুর তুলনায় অনেক স্বাস্থ্যবান সন্তানের জন্ম দিতে পারে। যে শুক্রাণুর আয়ু বেশি সে অনেক বেশি সুস্থ সবল সন্তানের জন্ম দিতে পেরেছে। সুইডেনের ইস্ট অ্যাঙ্গলিয়া এবং উপ্পাসালা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সমীক্ষা দেখিয়েছে।

সমীক্ষায় গবেষকেরা একটি পুরুষ জেব্রাফিশের উপরে পরীক্ষা করে দেখিয়েছেন, যে এই ব্যবস্থা মানব প্রজনন ব্যবস্থার ক্ষেত্রেও একইভাবে কাজ করে।

এ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে মুখ্য গবেষক ডা. সিমলার বলেন একজন পুরুষ প্রতি বার কয়েক হাজার মিলিয়ন শুক্রানু মুক্ত করেন। তার মধ্যে থেকে যে কোনও একটি শুক্রাণু শেষ পর্যন্ত ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করতে পারে।

সিমলার আরো বলেন প্রতিবার মুক্ত হওয়া শুক্রাণু শুধুমাত্র আকার এবং পারফর্ম্যান্সের দিক থেকেই নয়, জেনেটিক দিক থেকেও পৃথক পৃথক বৈশিষ্ট্য বহন করে। এতদিন পর্যন্ত ভাবা হতো যে কোন শুক্রানু ডিম্বানু কে নিষিদ্ধ করলো তাতে কিছু আসে যায় না শুধুমাত্র নিষিক্তকরণটাই জরুরি। তবে এখন দেখা যাচ্ছে যে কোন নির্দিষ্ট শুক্রানু ডিম্বানুকে নিষিক্ত করবে তার উপরেই নির্ভর করে সন্তানের স্বাস্থ্য কেমন হবে। সূত্র: এনডিটিভি।