ঢাকা ০৭:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৩০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাস আর নেই

জাতীয় ডেস্কঃ
সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুর রহমান বিশ্বাস ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি…রাজিউন। শুক্রবার রাত ৮টার দিকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। তিনি ৫ ছেলে ও ২ মেয়ে, নাতি-নাতনিসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন। তিনি ১৯২৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর বরিশালের শায়েস্তাবাদ গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। আব্দুর রহমান বিশ্বাসের স্ত্রী হোসনে আরা রহমান গত জুন মাসে ইন্তেকাল করেন।
রাষ্ট্রপতির পদ ছাড়ার আব্দুর রহমান বিশ্বাস রাজনীতি থেকে অবসর নেন। তিনি রাষ্ট্রপতি পদ ছাড়ার আগেই তার নির্বাচনী আসনে বড় ছেলে এহতেশামুল হক নাসিম ১৯৯৬ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৮ সালের ১২ মার্চ ঢাকায় এক বিয়ের দাওয়াতে খাবারের বিষক্রিয়ায় মারা যান নাসিম। এই ঘটনায় মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েন আব্দুর রহমান বিশ্বাস।
ঢাকার গুলশান-এর বাসায় কোরআন শরিফ তিলাওয়াত, আল্লাহর জিকির ও মর্নিং ওয়াক করে দিন কাটতো আবদুর রহমান বিশ্বাসের। বরিশাল শহরে তার পৈতৃক বাড়িতে কেয়ারটেকার ছাড়া আর কেউ থাকে না।
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদুর রহমান বিশ্বাস। শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বনানী কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।

এর আগে বেলা ১১ টায় বরিশাল জেলা স্কুলে আবদুর রহমান বিশ্বাসের প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এই ধারাবাহিকতায় দুপুর সোয়া ২টায় রাজধানীর নয়া পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দ্বিতীয়, হাইকোর্টে বিকাল ৩টায় এবং গুলশান আজাদ মসজিদে তার শেষ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

মুরাদনগরে কৃষক ও উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী কর্মশালা

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাস আর নেই

আপডেট সময় ০১:৩১:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ নভেম্বর ২০১৭
জাতীয় ডেস্কঃ
সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুর রহমান বিশ্বাস ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি…রাজিউন। শুক্রবার রাত ৮টার দিকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। তিনি ৫ ছেলে ও ২ মেয়ে, নাতি-নাতনিসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন। তিনি ১৯২৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর বরিশালের শায়েস্তাবাদ গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। আব্দুর রহমান বিশ্বাসের স্ত্রী হোসনে আরা রহমান গত জুন মাসে ইন্তেকাল করেন।
রাষ্ট্রপতির পদ ছাড়ার আব্দুর রহমান বিশ্বাস রাজনীতি থেকে অবসর নেন। তিনি রাষ্ট্রপতি পদ ছাড়ার আগেই তার নির্বাচনী আসনে বড় ছেলে এহতেশামুল হক নাসিম ১৯৯৬ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৮ সালের ১২ মার্চ ঢাকায় এক বিয়ের দাওয়াতে খাবারের বিষক্রিয়ায় মারা যান নাসিম। এই ঘটনায় মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েন আব্দুর রহমান বিশ্বাস।
ঢাকার গুলশান-এর বাসায় কোরআন শরিফ তিলাওয়াত, আল্লাহর জিকির ও মর্নিং ওয়াক করে দিন কাটতো আবদুর রহমান বিশ্বাসের। বরিশাল শহরে তার পৈতৃক বাড়িতে কেয়ারটেকার ছাড়া আর কেউ থাকে না।
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদুর রহমান বিশ্বাস। শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বনানী কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।

এর আগে বেলা ১১ টায় বরিশাল জেলা স্কুলে আবদুর রহমান বিশ্বাসের প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এই ধারাবাহিকতায় দুপুর সোয়া ২টায় রাজধানীর নয়া পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দ্বিতীয়, হাইকোর্টে বিকাল ৩টায় এবং গুলশান আজাদ মসজিদে তার শেষ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।