ঢাকা ০৮:৩৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪, ১৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সুন্দরবনে র‌্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ৪ বনদস্যু নিহত

জাতীয় ডেস্কঃ

বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের (মোংলার) জোংড়া এলাকায় র‌্যাব-৮-এর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে চার বনদস্যু নিহত হয়েছেন। সোমবার দুপুরে বনের জোংড়া খালে বনদস্যু আলিম বাহিনীর সঙ্গে এ ‘বন্দুকযুদ্ধের’ ঘটনা ঘটে।বন্দুকযুদ্ধে নিহত ব্যক্তিরা হলেন, মোংলার সিগন্যাল টাওয়ারের দক্ষিণ চরের আবদুল আউয়ালের ছেলে আবদুল আলিম (২৫), আবজাল হাওলাদারের ছেলে রাজু (২২), আলতাফ হাওলাদারের ছেলে সোহেল (৩০) ও রুবেল (২৫)।

 

জানা গেছে, ২০১৬ সালের ৩১ মে সুন্দরবনের কুখ্যাত জলদস্যু মাস্টার বাহিনীর প্রধানসহ ১০ দস্যুর আত্মসমর্পণের মধ্যে দিয়ে দস্যুরা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে থাকেন। এরপর দফায় দফায় দস্যুরা আত্মসমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেন।

২০১৮ সালের ১ নভেম্বর পর্যন্ত সুন্দরবনের ৩২টি বাহিনীর প্রধানসহ ৩২৮ জন জলদস্যু আত্মসমর্পণ করেন। আত্মসমর্পণ করা এসব দস্যু ৪৬২টি দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র এবং ২৩ হাজার রাউন্ডের বেশি গোলাবারুদ্ধ জমা দেয় বলে র‌্যাব সূত্র জানায়।

এরপর ২০১৮ সালের ১ নভেম্বর সুন্দরবনকে দস্যুমুক্ত ঘোষণা করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওই দিন ঢাকা থেকে বাগেরহাট শেখ হেলাল উদ্দীন স্টেডিয়ামে সুন্দরবনের দস্যুদের আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন এবং সুন্দরবনকে দস্যুমুক্ত ঘোষণা করেন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

সুন্দরবনে র‌্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ৪ বনদস্যু নিহত

আপডেট সময় ১২:০২:২৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
জাতীয় ডেস্কঃ

বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের (মোংলার) জোংড়া এলাকায় র‌্যাব-৮-এর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে চার বনদস্যু নিহত হয়েছেন। সোমবার দুপুরে বনের জোংড়া খালে বনদস্যু আলিম বাহিনীর সঙ্গে এ ‘বন্দুকযুদ্ধের’ ঘটনা ঘটে।বন্দুকযুদ্ধে নিহত ব্যক্তিরা হলেন, মোংলার সিগন্যাল টাওয়ারের দক্ষিণ চরের আবদুল আউয়ালের ছেলে আবদুল আলিম (২৫), আবজাল হাওলাদারের ছেলে রাজু (২২), আলতাফ হাওলাদারের ছেলে সোহেল (৩০) ও রুবেল (২৫)।

 

জানা গেছে, ২০১৬ সালের ৩১ মে সুন্দরবনের কুখ্যাত জলদস্যু মাস্টার বাহিনীর প্রধানসহ ১০ দস্যুর আত্মসমর্পণের মধ্যে দিয়ে দস্যুরা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে থাকেন। এরপর দফায় দফায় দস্যুরা আত্মসমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেন।

২০১৮ সালের ১ নভেম্বর পর্যন্ত সুন্দরবনের ৩২টি বাহিনীর প্রধানসহ ৩২৮ জন জলদস্যু আত্মসমর্পণ করেন। আত্মসমর্পণ করা এসব দস্যু ৪৬২টি দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র এবং ২৩ হাজার রাউন্ডের বেশি গোলাবারুদ্ধ জমা দেয় বলে র‌্যাব সূত্র জানায়।

এরপর ২০১৮ সালের ১ নভেম্বর সুন্দরবনকে দস্যুমুক্ত ঘোষণা করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওই দিন ঢাকা থেকে বাগেরহাট শেখ হেলাল উদ্দীন স্টেডিয়ামে সুন্দরবনের দস্যুদের আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন এবং সুন্দরবনকে দস্যুমুক্ত ঘোষণা করেন।