ঢাকা ১০:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হোমনার মালামাল সহ দোকান পুড়ে দিয়েছে দূবির্তরা

মো. আবু রায়হান চৌধুরী, হোমানাঃ

কুমিল্লার হোমনা উপজেলার ৩নং দুলালপুর ইউনিয়নের ঝগড়ারচর গ্রামে কয়েক লক্ষাধিক টাকার মালমাল সহ দোকান পুড়ে ছাই ও ভস্মিভুত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।

ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার হোমনা উপজেলার দুলালপুর ইউনিয়নের ঝগড়ার চর গ্রামের পশ্চিম হাটির দক্ষিণ পাড়ার দুলাল মিয়া (এংকার দুলাল) এর দোকানে।

জানা গেছে, ঘটনার দিন (বুধবার) রাতের আধাঁরে কে বা কাহারা দুলাল মিয়ার দোকানে শত্রুতা মূলক ভাবে আগুন লাগিয়ে দোকানটি পুড়িয়ে দিয়ে তাকে সর্বশান্ত করে পথে বসিয়ে দেয়। এব্যাপারে ক্ষতি গ্রস্থ দুলাল মিয়া বলেন, যারা রাতের অন্ধকারে আমার দোকানটি পুড়িয়ে দিয়ে আমার এত বড় সর্বনাশ করেছে, আমি না দেখলেও আল্লাহ্ তো দেখেছে, আল্লাহ্ একদিন তার বিচার করবেন, এ কথা বলে সে কান্নায় ভেঙ্গে পরে। কান্না জড়িত কন্ঠে সে আরও বলেন, আমার পরিবারের একমাত্র উপার্জনের পথই ছিল এই দোকানটি,আমি এখন আমার বউ বাচ্চা নিয়ে কি করবো, কোথায় যাব আর কি খাইয়া বাইচ্চা থাকমু বলেন স্যার। সরকার যদি আমাগো দিকে মুখ তুলে তাকায়, তা হলে যেন কিছু সাহায্য সহযোগিতা করেন, তা না হলে আমার পরিবার নিয়া বাইচ্চা থাকা অনেক কষ্ট হবে। আপনারা সরকারের কাছে বইলেন আমগো দিকে যেন একটু তাকায়। এসময় তার পরিবার ও সন্তানরা ও কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

হোমনার মালামাল সহ দোকান পুড়ে দিয়েছে দূবির্তরা

আপডেট সময় ০৪:৫৪:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ জানুয়ারী ২০১৭
মো. আবু রায়হান চৌধুরী, হোমানাঃ

কুমিল্লার হোমনা উপজেলার ৩নং দুলালপুর ইউনিয়নের ঝগড়ারচর গ্রামে কয়েক লক্ষাধিক টাকার মালমাল সহ দোকান পুড়ে ছাই ও ভস্মিভুত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।

ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার হোমনা উপজেলার দুলালপুর ইউনিয়নের ঝগড়ার চর গ্রামের পশ্চিম হাটির দক্ষিণ পাড়ার দুলাল মিয়া (এংকার দুলাল) এর দোকানে।

জানা গেছে, ঘটনার দিন (বুধবার) রাতের আধাঁরে কে বা কাহারা দুলাল মিয়ার দোকানে শত্রুতা মূলক ভাবে আগুন লাগিয়ে দোকানটি পুড়িয়ে দিয়ে তাকে সর্বশান্ত করে পথে বসিয়ে দেয়। এব্যাপারে ক্ষতি গ্রস্থ দুলাল মিয়া বলেন, যারা রাতের অন্ধকারে আমার দোকানটি পুড়িয়ে দিয়ে আমার এত বড় সর্বনাশ করেছে, আমি না দেখলেও আল্লাহ্ তো দেখেছে, আল্লাহ্ একদিন তার বিচার করবেন, এ কথা বলে সে কান্নায় ভেঙ্গে পরে। কান্না জড়িত কন্ঠে সে আরও বলেন, আমার পরিবারের একমাত্র উপার্জনের পথই ছিল এই দোকানটি,আমি এখন আমার বউ বাচ্চা নিয়ে কি করবো, কোথায় যাব আর কি খাইয়া বাইচ্চা থাকমু বলেন স্যার। সরকার যদি আমাগো দিকে মুখ তুলে তাকায়, তা হলে যেন কিছু সাহায্য সহযোগিতা করেন, তা না হলে আমার পরিবার নিয়া বাইচ্চা থাকা অনেক কষ্ট হবে। আপনারা সরকারের কাছে বইলেন আমগো দিকে যেন একটু তাকায়। এসময় তার পরিবার ও সন্তানরা ও কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।