ঢাকা ০১:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১২ নভেম্বর সমাবেশের আশ্বাস পাওয়া গেছে : রিজভী

জাতীয় ডেস্কঃ
‘বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার নতুন তারিখ ১২ নভেম্বর নির্ধারণ করেছে বিএনপি। এর আগেও ৮ ও ১১ নভেম্বর সমাবেশ করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছিল বিএনপি। ৭ নভেম্বর বিএনপি ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ হিসেবে পালন করে। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী জানান, সরকার থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক অনুমতি পাওয়া যায়নি। তবে ওই দিন সমাবেশ করা সম্ভব হবে বলে আশ্বাস পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেন, সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা জানাতে দেয়নি। এ জন্য সরকার ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে। তিনি বলেন, কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনের (সিপিএ) সম্মেলনের অজুহাত দিয়ে সরকার বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের মাজারে যেতে দেয়নি। এ জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে রেখেছে।
তিনি বলেন, ৭ নভেম্বর উপলক্ষ্যে সমাবেশের জন্য অনুমতি চেয়েছি। বিভিন্ন কারণে সরকার সমাবেশের অনুমতি দেয়নি। এখন আমরা আগামী ১২ নভেম্বর সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আশা করছি, সরকার জনসভা করতে সহযোগিতা করবে। অন্যথায় প্রমাণিত হবে তারা বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর অধিকার কেড়ে নিচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিতি ছিলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়শ্বের চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবুল খায়ের ভূইয়া, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব হাবীব-উন নবী খান সোহেল প্রমুখ।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ওসি’র মত বিনিময়

১২ নভেম্বর সমাবেশের আশ্বাস পাওয়া গেছে : রিজভী

আপডেট সময় ০১:৩৭:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ নভেম্বর ২০১৭
জাতীয় ডেস্কঃ
‘বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার নতুন তারিখ ১২ নভেম্বর নির্ধারণ করেছে বিএনপি। এর আগেও ৮ ও ১১ নভেম্বর সমাবেশ করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছিল বিএনপি। ৭ নভেম্বর বিএনপি ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ হিসেবে পালন করে। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী জানান, সরকার থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক অনুমতি পাওয়া যায়নি। তবে ওই দিন সমাবেশ করা সম্ভব হবে বলে আশ্বাস পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেন, সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা জানাতে দেয়নি। এ জন্য সরকার ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে। তিনি বলেন, কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনের (সিপিএ) সম্মেলনের অজুহাত দিয়ে সরকার বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের মাজারে যেতে দেয়নি। এ জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে রেখেছে।
তিনি বলেন, ৭ নভেম্বর উপলক্ষ্যে সমাবেশের জন্য অনুমতি চেয়েছি। বিভিন্ন কারণে সরকার সমাবেশের অনুমতি দেয়নি। এখন আমরা আগামী ১২ নভেম্বর সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আশা করছি, সরকার জনসভা করতে সহযোগিতা করবে। অন্যথায় প্রমাণিত হবে তারা বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর অধিকার কেড়ে নিচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিতি ছিলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়শ্বের চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবুল খায়ের ভূইয়া, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব হাবীব-উন নবী খান সোহেল প্রমুখ।