জাতীয় ডেস্ক:
২০২০ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা পূর্ব নির্ধারিত সময় ১ ফেব্রুয়ারির (শনিবার) পরিবর্তে ৩ ফেব্রুয়ারি (সোমবার) থেকে শুরু হবে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
চলতি বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় নয়টি বোর্ডে গত বছরের চেয়ে পরীক্ষার্থী কমেছে ৮৭ হাজার ৫৪৪ জন। এবছর মোট ২০ লাখ ৪৭ হাজার ৭৭৯ জন পরীক্ষার্থী মাধ্যমিক স্তরের এ পরীক্ষায় অংশ নেবে।
আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে এই পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল। তবে ঢাকা সিটি ভোট পিছিয়ে যাওয়ার কারণে পরীক্ষাও পেছানো হলো দুই দিন।
আটটি সাধারণ বোর্ডের অধীনে এসএসসিতে ১৬ লাখ ৩৫ হাজার ২৪০ জন, দাখিলে দুই
লাখ ৮১ হাজার ২৫৪ জন এবং এসএসসি ভোকেশনালে অংশ নেবে এক লাখ ৩১ হাজার ২৮৫
শিক্ষার্থী। এবছর নিয়মিত পরীক্ষার্থী ১৬ লাখ ৮১ হাজার ৬৮৮ জন এবং অনিয়মিত
পরীক্ষার্থী তিন লাখ ৬১ হাজার ৩২৫ জন। বিশেষ পরীক্ষার্থী (১-৪ বিষয়ে) দুই
লাখ ৮২ হাজার ৫৯৮ জন।
এবার মোট ২৮ হাজার ৮৮৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তিন হাজার ৫১২টি কেন্দ্রে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ২০২টি প্রতিষ্ঠান ও ১৫টি কেন্দ্র বেড়েছে।
২০১৯ সালে এসএসসিতে মোট পরীক্ষার্থী ছিলো ২১ লাখ ৩৫ হাজার ৩৩৩ জন। এ হিসাবে এবার মোট পরীক্ষার্থী কমেছে ৮৭ হাজার ৫৫৪ জন।
২০২০ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা পূর্ব নির্ধারিত সময় ১ ফেব্রুয়ারির (শনিবার) পরিবর্তে ৩ ফেব্রুয়ারি (সোমবার) থেকে শুরু হবে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
চলতি বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় নয়টি বোর্ডে গত বছরের চেয়ে পরীক্ষার্থী কমেছে ৮৭ হাজার ৫৪৪ জন। এবছর মোট ২০ লাখ ৪৭ হাজার ৭৭৯ জন পরীক্ষার্থী মাধ্যমিক স্তরের এ পরীক্ষায় অংশ নেবে।
আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে এই পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল। তবে ঢাকা সিটি ভোট পিছিয়ে যাওয়ার কারণে পরীক্ষাও পেছানো হলো দুই দিন।
আটটি সাধারণ বোর্ডের অধীনে এসএসসিতে ১৬ লাখ ৩৫ হাজার ২৪০ জন, দাখিলে দুই
লাখ ৮১ হাজার ২৫৪ জন এবং এসএসসি ভোকেশনালে অংশ নেবে এক লাখ ৩১ হাজার ২৮৫
শিক্ষার্থী। এবছর নিয়মিত পরীক্ষার্থী ১৬ লাখ ৮১ হাজার ৬৮৮ জন এবং অনিয়মিত
পরীক্ষার্থী তিন লাখ ৬১ হাজার ৩২৫ জন। বিশেষ পরীক্ষার্থী (১-৪ বিষয়ে) দুই
লাখ ৮২ হাজার ৫৯৮ জন।
এবার মোট ২৮ হাজার ৮৮৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তিন হাজার ৫১২টি কেন্দ্রে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ২০২টি প্রতিষ্ঠান ও ১৫টি কেন্দ্র বেড়েছে।
২০১৯ সালে এসএসসিতে মোট পরীক্ষার্থী ছিলো ২১ লাখ ৩৫ হাজার ৩৩৩ জন। এ হিসাবে এবার মোট পরীক্ষার্থী কমেছে ৮৭ হাজার ৫৫৪ জন।