ঢাকা ১০:৫৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৬ মে শুরু হবে মাহে রমজান

পবিত্র মাহে রমজান শুরু হতে পারে আগামী ৬ মে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের আকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান সারজা সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড স্পেস সাইন্স জানায়, আগামী ৫ মে শাবান মাসের শেষ দিন। সে হিসেবে ৬ মে থেকে শুরু হবে পবিত্র রমজান মাসের রোজা। এখবর দিয়েছে গালফ নিউজ।

রীতি অনুযায়ী চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল আরবি মাস। আর চাঁদ দেখার মাধ্যমেই সারাবিশ্বের মুসলিমরা মাসব্যাপী রোজা পালন করেন। এটাই ইসলামের নীতি। সারজা সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোনিওমি অ্যান্ড স্পেস সাইন্স জানায়, এবার রমজান মাসের শুরুর দিকে মুসলিম উম্মাহ ১৩ ঘণ্টা ১০ মিনিট রোজা পালন করবে আর শেষ দিকে ১৩ ঘণ্টা ৪০ মিনিটে গিয়ে দাঁড়াবে এবারের রোজার সময়।

তারা জানায়, ৫ মে সংযুক্ত আরব আমিরাতের স্থানীয় সময় ২টা ৪৬ মিনিটে উদিত হবে পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ। ঐ দিন দুপুরের পর রমজান মাসের চাঁদ উদিত হলেও সে দিন বিকেলে তা দেখা যাবে না।

উল্লেখ্য যে, সাধারণভাবে মুসলিমেরা জ্যোতির্বিজ্ঞানের গবেষণার চেয়ে খালি চোখে চাঁদ দেখে রোজা পালন করতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে থাকেন। যদিও রোজা ও রমজানের তারিখ প্রযুক্তির কল্যাণে খালি চোখে চাঁদ দেখার আগেই নির্ধারণ হয়ে যায়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

৬ মে শুরু হবে মাহে রমজান

আপডেট সময় ০৯:০০:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩ মার্চ ২০১৯

পবিত্র মাহে রমজান শুরু হতে পারে আগামী ৬ মে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের আকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান সারজা সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড স্পেস সাইন্স জানায়, আগামী ৫ মে শাবান মাসের শেষ দিন। সে হিসেবে ৬ মে থেকে শুরু হবে পবিত্র রমজান মাসের রোজা। এখবর দিয়েছে গালফ নিউজ।

রীতি অনুযায়ী চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল আরবি মাস। আর চাঁদ দেখার মাধ্যমেই সারাবিশ্বের মুসলিমরা মাসব্যাপী রোজা পালন করেন। এটাই ইসলামের নীতি। সারজা সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোনিওমি অ্যান্ড স্পেস সাইন্স জানায়, এবার রমজান মাসের শুরুর দিকে মুসলিম উম্মাহ ১৩ ঘণ্টা ১০ মিনিট রোজা পালন করবে আর শেষ দিকে ১৩ ঘণ্টা ৪০ মিনিটে গিয়ে দাঁড়াবে এবারের রোজার সময়।

তারা জানায়, ৫ মে সংযুক্ত আরব আমিরাতের স্থানীয় সময় ২টা ৪৬ মিনিটে উদিত হবে পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ। ঐ দিন দুপুরের পর রমজান মাসের চাঁদ উদিত হলেও সে দিন বিকেলে তা দেখা যাবে না।

উল্লেখ্য যে, সাধারণভাবে মুসলিমেরা জ্যোতির্বিজ্ঞানের গবেষণার চেয়ে খালি চোখে চাঁদ দেখে রোজা পালন করতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে থাকেন। যদিও রোজা ও রমজানের তারিখ প্রযুক্তির কল্যাণে খালি চোখে চাঁদ দেখার আগেই নির্ধারণ হয়ে যায়।