ঢাকা ০৭:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘তথ্য আপা’ ছড়িয়ে পড়বে দেশজুড়ে একনেকে আট প্রকল্প অনুমোদন

তথ্যপ্রযোক্তি ডেস্কঃ

দ্বিতীয় পর্যায়ে চালু হচ্ছে ‘তথ্য আপা’ কর্মসূচি। এ জন্য ৫৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। ‘তথ্য আপা : ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে মহিলাদের ক্ষমতায়ন (২য় পর্যায়)’ শীর্ষক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে জাতীয় মহিলা সংস্থা।

এর আগে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ে ১৩টি উপজেলায় ১৩টি তথ্য কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। যেখানে নারী তথ্য আপার মাধ্যমে গ্রামীণ দরিদ্র নারীদের বিবিধ ডিজিটাল সেবা প্রদান করা হচ্ছে। এবারের দ্বিতীয় পর্যয়ে এই সেবা সারাদেশের ৪৯০টি উপজেলায় তথ্য কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। একনেক বৈঠকে জানানো হয়েছে, তথ্য-প্রযুক্তি ভিত্তিক সেবাপ্রদানের মাধ্যমে গ্রামীণ সুবিধাবঞ্চিত নারীদের ক্ষমতায়ন, তথ্য-প্রযুক্তি সম্পর্কে এক কোটি গ্রামীণ নারীকে উদ্বুদ্ধকরণ এবং তথ্য-প্রযুক্তির মাধ্যমে দৈনন্দিন সমস্যা সমাধানে সাহায্য করা হবে এ প্রকল্পের মাধ্যমে। সেই সঙ্গে তথ্য কেন্দ্রের মাধ্যমে ই-কমার্স সহায়তা প্রদান, ই-লার্নিং পদ্ধতির মাধ্যমে প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন দল গঠন এবং ওয়েব পোর্টাল, তথ্য ভাণ্ডার, তথ্য আপা আইপি (ইন্টারনেট প্রটোকল) টিভির উন্নয়ন করা হবে।

গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে ৮টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সভাশেষে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সংবাদ সম্মেলনে জানান, ৮ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ হাজার ৭২৩ কোটি টাকা। মোট ব্যয়ের মধ্যে ১ হাজার ৯২৯ কোটি ৯৭ লাখ টাকা সরকারের নিজস্ব তহবিল (জিওবি) থেকে এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে ব্যয় হবে ৭৯৩ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।

দেশের পার্বত্য অঞ্চলের শ্রমিকদের কল্যাণ সুবিধাদি ও দক্ষতা উন্নয়ন কার্যক্রম সম্প্রসারণ এবং জোরদারকরণে শ্রম কল্যাণ কমপ্লেক্স নির্মাণ করতে যাচ্ছে সরকার। এ জন্য ৬৫ কোটি ৯৩ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আওতায় শ্রম পরিদফতর চলতি বছর থেকে শুরু করে ২০২০ সালের জুন মেয়াদে প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে।

প্রকল্পটির আওতায় দেশের ৩টি পার্বত্য জেলায় বসবাসরত আদিবাসী শ্রমিক এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের সামাজিক কল্যাণ, পেশাগত দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠার নিশ্চয়তাসহ বিবিধ সেবামূলক কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা হবে। সেই সঙ্গে পার্বত্য জেলায় বসবাসরত প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক সকল শ্রমিক এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের বিন্যামূল্যে চিকিত্সা সেবা প্রদানে ল্যাবরেটরি সুবিধাসহ ১০ শয্যা বিশিষ্ট শ্রম কল্যাণ কেন্দ্র নির্মাণ হবে। ৫ তলা প্রশাসনিক ভবন, ৫ তলা পুরুষ হোস্টেল ভবন, ৩ তলা মহিলা হোস্টেল ভবন, ৪ তলা ডরমেটরি ভবন, ২ তলা ইন্সপেকশন ভবন, ২ তলা সার্ভিস ভবন, ২ তলা ক্যাফটেরিয়া ভবন নির্মাণ করা হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী। উপজাতীয় পোশাক, পণ্য উত্পাদনের উত্কর্ষ বৃদ্ধিতে এবং পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে এ অঞ্চলের নারীদের আবাসিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করা হবে।

সভায় লাঙ্গলবন্দ-কাইকারটেক-নবীগঞ্জ জেলা মহাসড়কের লাঙ্গলবন্দ হতে মিনারবাড়ী পর্যন্ত সড়ক প্রশস্তকরণ (ভূমি অধিগ্রহণ) প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন হাজারো মানুষ শীতলক্ষ্যা নদী পার হয়ে নারায়ণগঞ্জ শহরে যাতায়াত করে। তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতু নির্মাণের পর সড়কটির গুরুত্ব আরো বেড়ে যাবে। প্রস্তাবিত সড়কের আশপাশে অনেক শিল্প কারখানা ও জনবসতি গড়ে ওঠায় পরিবহন অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ছাড়া এই সড়ক ব্যবহার করে হিন্দু পুণ্যার্থীরা লাঙ্গলবন্দ অষ্টমী স্নান পালন করে থাকে। প্রতিবছর ভারত, নেপাল ও ভুটানের অনেক তীর্থযাত্রী এই সড়ক ব্যবহার করে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদীতে স্নান করতে আসে। পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, এ প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে লাঙ্গলবন্দ হিন্দু পুণ্যার্থীদের জন্য একটি অত্যাধুনিক আন্তর্জাতিক তীর্থস্থানে পরিণত হবে। বিদেশ থেকে আগত তীর্থযাত্রীরা আকৃষ্ট হবে এবং সংখ্যাও বেড়ে যাবে।

এ ছাড়া গতকাল একনেক বৈঠকে ১৬৫ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও মসলা বীজ উত্পাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ (৩য় পর্যায়) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৈঠকে ৭৯৬ কোটি ৬৩ লাখ টাকা ব্যয়ে কনভারশন অব ১৫০ মে.ও. সিলেট গ্যাস টারবাইন পাওয়ার প্ল্যান্ট টু ২২৫ মে. ও. কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্ল্যান্ট প্রকল্পের প্রথম সংশোধনী, ৪৩৬ কোটি টাকা ব্যয়ে গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক মহাসড়ক যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ (চট্টগ্রাম জোন) প্রকল্প, ২৬১ কোটি ১৯ লাখ টাকা ব্যয়ে নেত্রকোনা-বিশিউড়া-ঈশ্বরগঞ্জ সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প, ৩৩২ কোটি ১২ লাখ টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বারটান) এর অবকাঠামো নির্মাণ ও কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ প্রকল্প (২য় সংশোধিত) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

ইত্তেফাক/

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির ১৭ বছর পর বিজয় দিবস উদযাপন

‘তথ্য আপা’ ছড়িয়ে পড়বে দেশজুড়ে একনেকে আট প্রকল্প অনুমোদন

আপডেট সময় ০৩:১০:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ মে ২০১৭
তথ্যপ্রযোক্তি ডেস্কঃ

দ্বিতীয় পর্যায়ে চালু হচ্ছে ‘তথ্য আপা’ কর্মসূচি। এ জন্য ৫৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। ‘তথ্য আপা : ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে মহিলাদের ক্ষমতায়ন (২য় পর্যায়)’ শীর্ষক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে জাতীয় মহিলা সংস্থা।

এর আগে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ে ১৩টি উপজেলায় ১৩টি তথ্য কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। যেখানে নারী তথ্য আপার মাধ্যমে গ্রামীণ দরিদ্র নারীদের বিবিধ ডিজিটাল সেবা প্রদান করা হচ্ছে। এবারের দ্বিতীয় পর্যয়ে এই সেবা সারাদেশের ৪৯০টি উপজেলায় তথ্য কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। একনেক বৈঠকে জানানো হয়েছে, তথ্য-প্রযুক্তি ভিত্তিক সেবাপ্রদানের মাধ্যমে গ্রামীণ সুবিধাবঞ্চিত নারীদের ক্ষমতায়ন, তথ্য-প্রযুক্তি সম্পর্কে এক কোটি গ্রামীণ নারীকে উদ্বুদ্ধকরণ এবং তথ্য-প্রযুক্তির মাধ্যমে দৈনন্দিন সমস্যা সমাধানে সাহায্য করা হবে এ প্রকল্পের মাধ্যমে। সেই সঙ্গে তথ্য কেন্দ্রের মাধ্যমে ই-কমার্স সহায়তা প্রদান, ই-লার্নিং পদ্ধতির মাধ্যমে প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন দল গঠন এবং ওয়েব পোর্টাল, তথ্য ভাণ্ডার, তথ্য আপা আইপি (ইন্টারনেট প্রটোকল) টিভির উন্নয়ন করা হবে।

গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে ৮টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সভাশেষে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সংবাদ সম্মেলনে জানান, ৮ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ হাজার ৭২৩ কোটি টাকা। মোট ব্যয়ের মধ্যে ১ হাজার ৯২৯ কোটি ৯৭ লাখ টাকা সরকারের নিজস্ব তহবিল (জিওবি) থেকে এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে ব্যয় হবে ৭৯৩ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।

দেশের পার্বত্য অঞ্চলের শ্রমিকদের কল্যাণ সুবিধাদি ও দক্ষতা উন্নয়ন কার্যক্রম সম্প্রসারণ এবং জোরদারকরণে শ্রম কল্যাণ কমপ্লেক্স নির্মাণ করতে যাচ্ছে সরকার। এ জন্য ৬৫ কোটি ৯৩ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আওতায় শ্রম পরিদফতর চলতি বছর থেকে শুরু করে ২০২০ সালের জুন মেয়াদে প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে।

প্রকল্পটির আওতায় দেশের ৩টি পার্বত্য জেলায় বসবাসরত আদিবাসী শ্রমিক এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের সামাজিক কল্যাণ, পেশাগত দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠার নিশ্চয়তাসহ বিবিধ সেবামূলক কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা হবে। সেই সঙ্গে পার্বত্য জেলায় বসবাসরত প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক সকল শ্রমিক এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের বিন্যামূল্যে চিকিত্সা সেবা প্রদানে ল্যাবরেটরি সুবিধাসহ ১০ শয্যা বিশিষ্ট শ্রম কল্যাণ কেন্দ্র নির্মাণ হবে। ৫ তলা প্রশাসনিক ভবন, ৫ তলা পুরুষ হোস্টেল ভবন, ৩ তলা মহিলা হোস্টেল ভবন, ৪ তলা ডরমেটরি ভবন, ২ তলা ইন্সপেকশন ভবন, ২ তলা সার্ভিস ভবন, ২ তলা ক্যাফটেরিয়া ভবন নির্মাণ করা হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী। উপজাতীয় পোশাক, পণ্য উত্পাদনের উত্কর্ষ বৃদ্ধিতে এবং পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে এ অঞ্চলের নারীদের আবাসিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করা হবে।

সভায় লাঙ্গলবন্দ-কাইকারটেক-নবীগঞ্জ জেলা মহাসড়কের লাঙ্গলবন্দ হতে মিনারবাড়ী পর্যন্ত সড়ক প্রশস্তকরণ (ভূমি অধিগ্রহণ) প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন হাজারো মানুষ শীতলক্ষ্যা নদী পার হয়ে নারায়ণগঞ্জ শহরে যাতায়াত করে। তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতু নির্মাণের পর সড়কটির গুরুত্ব আরো বেড়ে যাবে। প্রস্তাবিত সড়কের আশপাশে অনেক শিল্প কারখানা ও জনবসতি গড়ে ওঠায় পরিবহন অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ছাড়া এই সড়ক ব্যবহার করে হিন্দু পুণ্যার্থীরা লাঙ্গলবন্দ অষ্টমী স্নান পালন করে থাকে। প্রতিবছর ভারত, নেপাল ও ভুটানের অনেক তীর্থযাত্রী এই সড়ক ব্যবহার করে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদীতে স্নান করতে আসে। পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, এ প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে লাঙ্গলবন্দ হিন্দু পুণ্যার্থীদের জন্য একটি অত্যাধুনিক আন্তর্জাতিক তীর্থস্থানে পরিণত হবে। বিদেশ থেকে আগত তীর্থযাত্রীরা আকৃষ্ট হবে এবং সংখ্যাও বেড়ে যাবে।

এ ছাড়া গতকাল একনেক বৈঠকে ১৬৫ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও মসলা বীজ উত্পাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ (৩য় পর্যায়) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৈঠকে ৭৯৬ কোটি ৬৩ লাখ টাকা ব্যয়ে কনভারশন অব ১৫০ মে.ও. সিলেট গ্যাস টারবাইন পাওয়ার প্ল্যান্ট টু ২২৫ মে. ও. কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্ল্যান্ট প্রকল্পের প্রথম সংশোধনী, ৪৩৬ কোটি টাকা ব্যয়ে গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক মহাসড়ক যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ (চট্টগ্রাম জোন) প্রকল্প, ২৬১ কোটি ১৯ লাখ টাকা ব্যয়ে নেত্রকোনা-বিশিউড়া-ঈশ্বরগঞ্জ সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প, ৩৩২ কোটি ১২ লাখ টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বারটান) এর অবকাঠামো নির্মাণ ও কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ প্রকল্প (২য় সংশোধিত) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

ইত্তেফাক/