ঢাকা ০৪:৩৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দাবানল: লস এঞ্জেলসে জরুরি অবস্থা

অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ
দাবানলের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের লস এঞ্জেলস শহরে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। এবারের আগুনকে শহরটির ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানল হিসাবে অভিহিত করা হচ্ছে। অগ্নিকাণ্ডের কারণে এরই মধ্যে গ্লেনডেল ও বারবেঙ্ক শহরের উপকণ্ঠে থাকা কয়েকশ বাড়ি খালি করে ফেলা হয়েছে বলে বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
শুক্রবার লা টুনা ক্যানিয়ন থেকে শুরু হওয়া দাবানল দুইদিনের মধ্যে প্রায় ৫ হাজার একর এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে। ধোঁয়া ও আগুনের আঁচ টের পাওয়া যাচ্ছে শহরজুড়ে। অন্তত তিনটি বাড়ি ভস্মীভূত হয়েছে; শহরের অন্যতম প্রধান সড়ক টু হান্ড্রেড টেন ফ্রি ওয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। শনিবার রাতেই শহরের মেয়র এরিক গারসেট্টি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন; পরদিন ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর জেরি ব্রাউন আরো বিস্তৃত এলাকাকে জরুরি অবস্থার অন্তর্ভূক্ত করেন। জরুরি অবস্থা ঘোষণার ফলে দাবানল নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষতিপূরণে রাজ্য এবং কেন্দ্রের তহবিল পাওয়া যাবে বলে বিবিসি জানিয়েছে।
“যত বিস্তৃত এলাকায় আগুন ছড়িয়েছে, তাতে একে আমরা লস এঞ্জেলসের ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানল হিসেবে চিহ্নিত করতে পারি,” জরুরি অবস্থা ঘোষণার পর সাংবাদিকদের এমনটাই বলেন মেয়র গারসেট্টি। দাবানলের কারণে পুরো ক্যালিফোর্নিয়ায় তাপদাহ ছড়িয়ে পড়েছে। জোরালো বাতাসে দাবানল আরো বিস্তৃত হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিমের আরও কয়েকটি শহরে বড় ধরনের অগ্নিকাণ্ডের খবর পাওয়া গেছে। মন্টানা এবং ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের সরকারও আগুনের কারণে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে। খালি হয়ে গেছে হাজারেরও বেশি ঘরবাড়ি। বিবিসি।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

দাবানল: লস এঞ্জেলসে জরুরি অবস্থা

আপডেট সময় ০১:০৬:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭
অন্তর্জাতিক ডেস্কঃ
দাবানলের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের লস এঞ্জেলস শহরে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। এবারের আগুনকে শহরটির ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানল হিসাবে অভিহিত করা হচ্ছে। অগ্নিকাণ্ডের কারণে এরই মধ্যে গ্লেনডেল ও বারবেঙ্ক শহরের উপকণ্ঠে থাকা কয়েকশ বাড়ি খালি করে ফেলা হয়েছে বলে বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
শুক্রবার লা টুনা ক্যানিয়ন থেকে শুরু হওয়া দাবানল দুইদিনের মধ্যে প্রায় ৫ হাজার একর এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে। ধোঁয়া ও আগুনের আঁচ টের পাওয়া যাচ্ছে শহরজুড়ে। অন্তত তিনটি বাড়ি ভস্মীভূত হয়েছে; শহরের অন্যতম প্রধান সড়ক টু হান্ড্রেড টেন ফ্রি ওয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। শনিবার রাতেই শহরের মেয়র এরিক গারসেট্টি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন; পরদিন ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর জেরি ব্রাউন আরো বিস্তৃত এলাকাকে জরুরি অবস্থার অন্তর্ভূক্ত করেন। জরুরি অবস্থা ঘোষণার ফলে দাবানল নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষতিপূরণে রাজ্য এবং কেন্দ্রের তহবিল পাওয়া যাবে বলে বিবিসি জানিয়েছে।
“যত বিস্তৃত এলাকায় আগুন ছড়িয়েছে, তাতে একে আমরা লস এঞ্জেলসের ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানল হিসেবে চিহ্নিত করতে পারি,” জরুরি অবস্থা ঘোষণার পর সাংবাদিকদের এমনটাই বলেন মেয়র গারসেট্টি। দাবানলের কারণে পুরো ক্যালিফোর্নিয়ায় তাপদাহ ছড়িয়ে পড়েছে। জোরালো বাতাসে দাবানল আরো বিস্তৃত হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিমের আরও কয়েকটি শহরে বড় ধরনের অগ্নিকাণ্ডের খবর পাওয়া গেছে। মন্টানা এবং ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের সরকারও আগুনের কারণে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে। খালি হয়ে গেছে হাজারেরও বেশি ঘরবাড়ি। বিবিসি।