ঢাকা ০১:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুরানগরকে জেলা ঘোষনার দাবিতে মানববন্ধন

pc muradnagar, comilla manbbandan 20-03-15

শরিফুল ইসলাম চৌধুরীঃ

২০ মার্চ ২০১৫ ইং (মুরাদনগর বার্তা ডটকম):

মুরাদনগর উপজেলাকে জেলা ঘোষনার দাবিতে শুক্রবার সকালে কাজিয়াতল রহিম রহমান মোল্লা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মুরাদনগর উপজেলা আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কমিটির আয়োজনে কাজিয়াতল রহিম রহমান মোল্লা উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি, ছাত্র-শিক্ষক ও অভিভাবক ও মুরাদনগর জেলা বাস্তবায়ন পরিষদের যৌথ উদ্যোগে এক মানববন্ধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় ও মানববন্ধনে মুরাদনগর উপজেলা আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কমিটির সভাপতি সাংবাদিক শরিফুল আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের সাবেক অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ও কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসনের সাংসদ আলহাজ্ব ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন এফসিএ, কাজিয়াতল রহিম রহমান মোল্লা উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আলহাজ্ব আবদুর রহিম মোল্লা, আমপাল নেয়ামতকান্দি দারুল আমান মাদ্রসার অধ্যক্ষ মো: ওয়ালি উল্লাহ, শব্দলকান্দা গ্রাম উন্নয়ন পরিষদের আহবায়ক মাস্টার আনোয়ার হোসেন, আওয়ামীলীগ নেতা মো: জাকির হোসেন, দেলোয়ার হোসেন, কুদ্দুস মিয়া সরকার, মুক্তিযোদ্ধা রোশন, মো: আবু তাহের সরকার প্রমূখ।

সভায় বক্তারা বলেন, মন্ত্রিসভার বৈঠকে কুমিল্লা বিভাগ ঘোষনার নীতিগত সিদান্ত নেয়ার পর মুরাদনগরকে জেলা বাস্তবায়নের এখনই উপযুক্ত সময়। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিসহ বিভিন্ন পেশাজীবিদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় শিগগিরই মুরাদনগরকে জেলা বাস্তবায়ন সম্ভব। স্থানীয় সাংসদ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন এফসিএ গত ৪ মার্চ বাংলাদেশের মহান জাতীয় সংসদে এ দাবি জানানোয় থেকে স্বাধীনতা সংগ্রামের সূচনাভূমি এই মুরাদনগরকে জেলা ঘোষনার দাবি চলমান হয়ে আসছে।

দেশের মানচিত্রে বৃহত্তম মুরাদনগর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা হিসেবে চিহিৃত। সময়ের তাগিদে বিশাল ২২ ইউনিয়নের বিশাল মুরাদনগর উপজেলাকে জেলা হিসেবে রুপান্তর করা হলে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উম্মোচিত হবে। সৃষ্টি হবে অর্থনৈতিক উন্নয়নের নতুন ক্ষেত্র। কৃষি, শিল্প, বিদুৎ, জ্বালালী, গ্যাস, পরিবহন, যোগাযোগ, আইসিটি ও জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন খাতে দেখা দিবে অভূতপূর্ব সাফল্য। সরকারী খাতের পাশাপাশি বিভিন্ন ক্ষেত্রে বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও বিনিয়োগের সুযোগ পাবে। এতে সৃষ্টি হবে নতুন নতুন কর্মসংস্থান।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের সঙ্গে তুর্কী এমপির সাক্ষাৎ

মুরানগরকে জেলা ঘোষনার দাবিতে মানববন্ধন

আপডেট সময় ০১:৪৭:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ মার্চ ২০১৫

pc muradnagar, comilla manbbandan 20-03-15

শরিফুল ইসলাম চৌধুরীঃ

২০ মার্চ ২০১৫ ইং (মুরাদনগর বার্তা ডটকম):

মুরাদনগর উপজেলাকে জেলা ঘোষনার দাবিতে শুক্রবার সকালে কাজিয়াতল রহিম রহমান মোল্লা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মুরাদনগর উপজেলা আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কমিটির আয়োজনে কাজিয়াতল রহিম রহমান মোল্লা উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি, ছাত্র-শিক্ষক ও অভিভাবক ও মুরাদনগর জেলা বাস্তবায়ন পরিষদের যৌথ উদ্যোগে এক মানববন্ধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় ও মানববন্ধনে মুরাদনগর উপজেলা আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কমিটির সভাপতি সাংবাদিক শরিফুল আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের সাবেক অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ও কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসনের সাংসদ আলহাজ্ব ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন এফসিএ, কাজিয়াতল রহিম রহমান মোল্লা উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আলহাজ্ব আবদুর রহিম মোল্লা, আমপাল নেয়ামতকান্দি দারুল আমান মাদ্রসার অধ্যক্ষ মো: ওয়ালি উল্লাহ, শব্দলকান্দা গ্রাম উন্নয়ন পরিষদের আহবায়ক মাস্টার আনোয়ার হোসেন, আওয়ামীলীগ নেতা মো: জাকির হোসেন, দেলোয়ার হোসেন, কুদ্দুস মিয়া সরকার, মুক্তিযোদ্ধা রোশন, মো: আবু তাহের সরকার প্রমূখ।

সভায় বক্তারা বলেন, মন্ত্রিসভার বৈঠকে কুমিল্লা বিভাগ ঘোষনার নীতিগত সিদান্ত নেয়ার পর মুরাদনগরকে জেলা বাস্তবায়নের এখনই উপযুক্ত সময়। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিসহ বিভিন্ন পেশাজীবিদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় শিগগিরই মুরাদনগরকে জেলা বাস্তবায়ন সম্ভব। স্থানীয় সাংসদ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন এফসিএ গত ৪ মার্চ বাংলাদেশের মহান জাতীয় সংসদে এ দাবি জানানোয় থেকে স্বাধীনতা সংগ্রামের সূচনাভূমি এই মুরাদনগরকে জেলা ঘোষনার দাবি চলমান হয়ে আসছে।

দেশের মানচিত্রে বৃহত্তম মুরাদনগর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা হিসেবে চিহিৃত। সময়ের তাগিদে বিশাল ২২ ইউনিয়নের বিশাল মুরাদনগর উপজেলাকে জেলা হিসেবে রুপান্তর করা হলে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উম্মোচিত হবে। সৃষ্টি হবে অর্থনৈতিক উন্নয়নের নতুন ক্ষেত্র। কৃষি, শিল্প, বিদুৎ, জ্বালালী, গ্যাস, পরিবহন, যোগাযোগ, আইসিটি ও জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন খাতে দেখা দিবে অভূতপূর্ব সাফল্য। সরকারী খাতের পাশাপাশি বিভিন্ন ক্ষেত্রে বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও বিনিয়োগের সুযোগ পাবে। এতে সৃষ্টি হবে নতুন নতুন কর্মসংস্থান।